নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খানকে মারধর করার অভিযোগে করা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৬ ডিসেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এই তারিখ ধার্য করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে আজ অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য ছিল। ইরফান সেলিমসহ তিনজন আদালতে হাজির ছিলেন। তাঁরা মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। কিন্তু একজন আসামি অন্য মামলায় কারাগারে থাকায় তাঁকে হাজির না করায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়।
এই মামলায় ইরফানের সহযোগী অন্য আসামিরা হলেন—তাঁর দেহরক্ষী এ বি সিদ্দিক দিপু ও দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, গাড়িচালক মিজানুর রহমান এবং রিপন কাদির। রিপন কাদির পলাতক রয়েছেন ও দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা কারাগারে রয়েছেন।
গত বছর ১১ ফেব্রুয়ারি ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়।
এর আগে ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেল থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান ও নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা অন্যরা একসঙ্গে তাঁকে মারধর করে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তাঁর স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তাঁর দুই দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান ও রিপন কাদিরসহ অজ্ঞাতনামা ২-৩ জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
ওই দিনই দুপুরে র্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তাঁর দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দুজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র্যাব-৩ এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদকের আইনে মামলা দায়ের করেন।
চকবাজার থানায় দায়ের করা অস্ত্র ও মাদক মামলা থেকে ইরফান ও জাহিদুলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খানকে মারধর করার অভিযোগে করা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৬ ডিসেম্বর তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এই তারিখ ধার্য করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে আজ অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য ছিল। ইরফান সেলিমসহ তিনজন আদালতে হাজির ছিলেন। তাঁরা মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। কিন্তু একজন আসামি অন্য মামলায় কারাগারে থাকায় তাঁকে হাজির না করায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়।
এই মামলায় ইরফানের সহযোগী অন্য আসামিরা হলেন—তাঁর দেহরক্ষী এ বি সিদ্দিক দিপু ও দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, গাড়িচালক মিজানুর রহমান এবং রিপন কাদির। রিপন কাদির পলাতক রয়েছেন ও দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা কারাগারে রয়েছেন।
গত বছর ১১ ফেব্রুয়ারি ইরফান সেলিমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়।
এর আগে ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এ সময় হাজি সেলিমের ছেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়ি তাঁকে ধাক্কা মারে। এরপর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেল থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান ও নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে ইরফানের সঙ্গে থাকা অন্যরা একসঙ্গে তাঁকে মারধর করে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তাঁর স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তাঁর দুই দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লা, এ বি সিদ্দিক দিপু, গাড়িচালক মিজানুর রহমান ও রিপন কাদিরসহ অজ্ঞাতনামা ২-৩ জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন।
ওই দিনই দুপুরে র্যাব পুরান ঢাকার চকবাজারে হাজি সেলিমের বাসায় অভিযান চালায়। সেখান থেকে ইরফান সেলিম ও তাঁর দেহরক্ষী জাহিদকে হেফাজতে নেয়। বাসায় অবৈধভাবে মদ ও ওয়াকিটকি রাখার দায়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের দুজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। পরের দিন (২৭ অক্টোবর) র্যাব-৩ এর ডিএডি কাইয়ুম ইসলাম চকবাজার থানায় ইরফান সেলিম ও দেহরক্ষী জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদকের আইনে মামলা দায়ের করেন।
চকবাজার থানায় দায়ের করা অস্ত্র ও মাদক মামলা থেকে ইরফান ও জাহিদুলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩২ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে