নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশ ও রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনালের নামে ১৩টি হিসাব খুলে কয়েক হাজার কোটি টাকা লেনদেন করা হয়েছে। এসব হিসাবে ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর প্রায় দুই বছরে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২২১.৪২ কোটি টাকা। এর বাইরে ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী মাসুকুর রহমানের নামে ২৪টি হিসাব খুলে প্রায় ১২০ কোটি টাকা লেনদেন করেছেন। সিআইডির অনুরোধে সকল অ্যাকাউন্ট গত বছরের ২৫ আগস্ট স্থগিত করা হয়। এ ছাড়া ই-অরেঞ্জ শপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৮টি হিসাব আদালতের আদেশে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছে।
বুধবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) দাখিল করা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক পর্যায়ে ই-অরেঞ্জ শপ ও অরেঞ্জ বাংলাদেশের মালিকানায় সোনিয়া মেহজাবিন থাকলেও পরে তা পরিবর্তন করে তাঁর ভাই পুলিশ কর্মকর্তা (বরখাস্ত) শেখ সোহেল রানার স্ত্রী নাজনীন নাহার বিথির নামে হস্তান্তর করা হয়। আর রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনালের মালিক সোনিয়া মেহজাবিনের চাচা মোহাম্মদ জায়েদুল ফিরোজ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশ ও রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল কম মূল্যে গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহের বিভিন্ন লোভনীয় অফারে প্রলুব্ধ করে বিপুলসংখ্যক অর্ডারের মূল্য বাবদ প্রাপ্ত অর্থ ব্যাংক হিসাবে জমা করেছেন। আর সোনিয়া মেহজাবিন, স্বামী মাসুকুর রহমান, ভাই শেখ সোহেল রানা ও চাচা মোহাম্মদ জায়েদুল ফিরোজ নগদে টাকা উত্তোলন ও ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর এবং নিজ নামে স্থায়ী সম্পদ ক্রয় করার জন্য মোট ১৮.৫৬ কোটি টাকা ই-অরেঞ্জ এর হিসাব থেকে উত্তোলন করেছেন। গ্রাহকদের অগ্রিম মূল্য পরিশোধিত অর্ডারের পণ্য সরবরাহ না করে সন্দেহভাজন উল্লিখিত অর্থ তাদের ব্যক্তিগত হিসাবে স্থানান্তর, নগদে উত্তোলন ও ব্যক্তিগত স্থায়ী সম্পদ ক্রয়ে ব্যবহার করেছেন যা প্রতারণার শামিল।
এর আগে, ই-অরেঞ্জ থেকে পণ্য কিনে প্রতারণার শিকার ৫৪৭ গ্রাহকের পক্ষে ৬ জনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ এপ্রিল হাইকোর্ট দুর্নীতি দমন কমিশন ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কাছে প্রতিবেদন চান। নির্দেশ অনুসারে এই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশ ও রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনালের নামে ১৩টি হিসাব খুলে কয়েক হাজার কোটি টাকা লেনদেন করা হয়েছে। এসব হিসাবে ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর প্রায় দুই বছরে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২২১.৪২ কোটি টাকা। এর বাইরে ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তাঁর স্বামী মাসুকুর রহমানের নামে ২৪টি হিসাব খুলে প্রায় ১২০ কোটি টাকা লেনদেন করেছেন। সিআইডির অনুরোধে সকল অ্যাকাউন্ট গত বছরের ২৫ আগস্ট স্থগিত করা হয়। এ ছাড়া ই-অরেঞ্জ শপ ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৮টি হিসাব আদালতের আদেশে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছে।
বুধবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) দাখিল করা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক পর্যায়ে ই-অরেঞ্জ শপ ও অরেঞ্জ বাংলাদেশের মালিকানায় সোনিয়া মেহজাবিন থাকলেও পরে তা পরিবর্তন করে তাঁর ভাই পুলিশ কর্মকর্তা (বরখাস্ত) শেখ সোহেল রানার স্ত্রী নাজনীন নাহার বিথির নামে হস্তান্তর করা হয়। আর রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনালের মালিক সোনিয়া মেহজাবিনের চাচা মোহাম্মদ জায়েদুল ফিরোজ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ই-অরেঞ্জ, অরেঞ্জ বাংলাদেশ ও রেড অরেঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল কম মূল্যে গ্রাহকদের পণ্য সরবরাহের বিভিন্ন লোভনীয় অফারে প্রলুব্ধ করে বিপুলসংখ্যক অর্ডারের মূল্য বাবদ প্রাপ্ত অর্থ ব্যাংক হিসাবে জমা করেছেন। আর সোনিয়া মেহজাবিন, স্বামী মাসুকুর রহমান, ভাই শেখ সোহেল রানা ও চাচা মোহাম্মদ জায়েদুল ফিরোজ নগদে টাকা উত্তোলন ও ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর এবং নিজ নামে স্থায়ী সম্পদ ক্রয় করার জন্য মোট ১৮.৫৬ কোটি টাকা ই-অরেঞ্জ এর হিসাব থেকে উত্তোলন করেছেন। গ্রাহকদের অগ্রিম মূল্য পরিশোধিত অর্ডারের পণ্য সরবরাহ না করে সন্দেহভাজন উল্লিখিত অর্থ তাদের ব্যক্তিগত হিসাবে স্থানান্তর, নগদে উত্তোলন ও ব্যক্তিগত স্থায়ী সম্পদ ক্রয়ে ব্যবহার করেছেন যা প্রতারণার শামিল।
এর আগে, ই-অরেঞ্জ থেকে পণ্য কিনে প্রতারণার শিকার ৫৪৭ গ্রাহকের পক্ষে ৬ জনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ এপ্রিল হাইকোর্ট দুর্নীতি দমন কমিশন ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কাছে প্রতিবেদন চান। নির্দেশ অনুসারে এই প্রতিবেদন দেওয়া হয়।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে