জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) শিক্ষক নিয়োগে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবিতে শুরু হচ্ছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ছাত্র অধিকার পরিষদের জবি শাখা (নূর)।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জবি ছাত্র অধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক কাজী আহাদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াদ হাসান এবং অর্থ সম্পাদক মো. নুহীন ফিল আল-আমিন।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯ বছরের পথচলায় বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে নিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা তাঁদের মেধা, পরিশ্রম ও যোগ্যতার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তবে অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে বলতে হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে এখানকার শিক্ষার্থীরা সেভাবে প্রাধান্য পাচ্ছেন না।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মাত্র ৬১ জন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষকের সংখ্যা ৬৯৫ জন। অর্থাৎ জবি শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে জবিতে শিক্ষক নিয়োগ ১০ শতাংশের কম। অপরদিকে, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা, বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তুলনামূলকভাবে অধিক সুযোগ পেয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই ঢাবির ছাত্রনেতা। ৫৫০ থেকে ৫৫৬ জন শিক্ষক (প্রায় ৮০ শতাংশ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা। অর্থাৎ শিক্ষক নিয়োগে জবিকে একপ্রকার ঢাবির কলোনির মতো ব্যবহার করা হয়েছে। এর ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে একটি দুর্বল সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, যা আমাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের সামগ্রিক মান উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে।
আমরা, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, দৃঢ়ভাবে দাবি জানাচ্ছি, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমাদের বিশ্বাস, জবি থেকে ভিসি ও ট্রেজারার নিয়োগের ফলে জবির উন্নতি যেমন দৃশ্যমান, তেমনি জবির শিক্ষার্থীদের শিক্ষক নিয়োগে প্রাধান্যের নীতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে এবং শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে একটি মজবুত সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
তাঁরা আরও জানান, আগামীকাল থেকে এই দাবির পক্ষে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু হবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট সবার সমর্থন কামনা করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে শিক্ষক নিয়োগ নীতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) শিক্ষক নিয়োগে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবিতে শুরু হচ্ছে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ছাত্র অধিকার পরিষদের জবি শাখা (নূর)।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জবি ছাত্র অধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক কাজী আহাদ, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াদ হাসান এবং অর্থ সম্পাদক মো. নুহীন ফিল আল-আমিন।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯ বছরের পথচলায় বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে নিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা তাঁদের মেধা, পরিশ্রম ও যোগ্যতার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তবে অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে বলতে হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে এখানকার শিক্ষার্থীরা সেভাবে প্রাধান্য পাচ্ছেন না।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মাত্র ৬১ জন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষকের সংখ্যা ৬৯৫ জন। অর্থাৎ জবি শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে জবিতে শিক্ষক নিয়োগ ১০ শতাংশের কম। অপরদিকে, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা, বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তুলনামূলকভাবে অধিক সুযোগ পেয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই ঢাবির ছাত্রনেতা। ৫৫০ থেকে ৫৫৬ জন শিক্ষক (প্রায় ৮০ শতাংশ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা। অর্থাৎ শিক্ষক নিয়োগে জবিকে একপ্রকার ঢাবির কলোনির মতো ব্যবহার করা হয়েছে। এর ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে একটি দুর্বল সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, যা আমাদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের সামগ্রিক মান উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে।
আমরা, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, দৃঢ়ভাবে দাবি জানাচ্ছি, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমাদের বিশ্বাস, জবি থেকে ভিসি ও ট্রেজারার নিয়োগের ফলে জবির উন্নতি যেমন দৃশ্যমান, তেমনি জবির শিক্ষার্থীদের শিক্ষক নিয়োগে প্রাধান্যের নীতির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে এবং শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে একটি মজবুত সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
তাঁরা আরও জানান, আগামীকাল থেকে এই দাবির পক্ষে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু হবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট সবার সমর্থন কামনা করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে শিক্ষক নিয়োগ নীতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে