নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
সারা দেশের মতো নারায়ণগঞ্জেও নৌ ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় নৌযান মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে শ্রম ও কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সবুজ সিকদার।
এ দিকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের পরই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন নৌযান শ্রমিকেরা। বিশেষ করে লঞ্চ, কার্গো, বাল্কহেড ও জাহাজের শ্রমিকেরা জাহাজে ফিরে নির্ধারিত গন্তব্যে যাত্রার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
ধর্মঘট প্রত্যাহারের বিষয়ে জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা সবুজ সিকদার বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলোর মধ্যে বেতন–ভাতা বৃদ্ধি করাটা ছিল সবচেয়ে প্রাধান্যের বিষয়। মন্ত্রী আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, এই মাসেই সকল নৌ–যান শ্রমিককে অতিরিক্ত এক হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে শ্রমিকদের বেতন–ভাতা বৃদ্ধির বিষয়টি আগামী মাস থেকে কার্যকর করা হবে। এই আশ্বাসে আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছি। রাতে থেকেই সকল নৌযান চলাচল শুরু হবে।’
এ দিকে মালবাহী জাহাজের মতো যাত্রীবাহী লঞ্চ চালুরও তোড়জোড় শুরু হয়েছে। সাধারণত সন্ধ্যার পর সারকিন ডেক ক্যাটাগরির লঞ্চ চলাচল কমে আসে। তবে রাত ৯টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ-মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ-চাঁদপুরের লঞ্চ চলাচল করে। এরপর নারায়ণগঞ্জ-রামচন্দ্রপুর ও নারায়ণগঞ্জ-নড়িয়াগামী লঞ্চ রাত ১২টার পরেও চলাচল করে থাকে। তবে সেসব লঞ্চ হাই ডেক ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত বলে জানিয়েছে লঞ্চঘাট সংশ্লিষ্টরা।
লঞ্চ চালুর বিষয়ে রাসেল এক্সপ্রেস ২ এর চালক হান্নান মিয়া (৫৭) বলেন, ‘আমি খবর পেয়েছি কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। তাই দ্রুত লঞ্চঘাটে ফিরছি। যদি যাত্রী বেশি পাওয়া যায়, তাহলে একটা ট্রিপ দিয়ে ফেলব আজকেই। আর যাত্রী না পেলে লঞ্চ ধুয়ে মুছে প্রস্তুত করে রাখব আগামীকালের জন্য। আর সত্যিই যদি বেতন বাড়ায় তাইলে অনেক উপকার হবে। বাজারের যেই অবস্থা, বর্তমান বেতনে আমাদের চলে না। বেতন বাড়ানোটা অনেক দরকার।’
এই বিষয়ে লঞ্চ মালিক সমিতির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বাদল বলেন, ‘সারা দিন যাত্রীরা এসে ফিরে গেছে। সেই ইফেক্টটা কয়দিন থাকে, সেটা নিয়েই দুশ্চিন্তায় আছি। লঞ্চ আমরা বসিয়ে রাখতে চাই না। সম্ভব হলে সোমবার রাতেই লঞ্চ চালু করতে চাই। কিন্তু ঘাট তো একেবারেই ফাঁকা। যদি যাত্রী পাওয়া যায় তাহলে আমরা লঞ্চ ছাড়তে প্রস্তুত আছি। যাত্রী পেলে রাতেই চলবে লঞ্চ।’
সারা দেশের মতো নারায়ণগঞ্জেও নৌ ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় নৌযান মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে শ্রম ও কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সবুজ সিকদার।
এ দিকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের পরই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন নৌযান শ্রমিকেরা। বিশেষ করে লঞ্চ, কার্গো, বাল্কহেড ও জাহাজের শ্রমিকেরা জাহাজে ফিরে নির্ধারিত গন্তব্যে যাত্রার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
ধর্মঘট প্রত্যাহারের বিষয়ে জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা সবুজ সিকদার বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলোর মধ্যে বেতন–ভাতা বৃদ্ধি করাটা ছিল সবচেয়ে প্রাধান্যের বিষয়। মন্ত্রী আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, এই মাসেই সকল নৌ–যান শ্রমিককে অতিরিক্ত এক হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। একই সঙ্গে শ্রমিকদের বেতন–ভাতা বৃদ্ধির বিষয়টি আগামী মাস থেকে কার্যকর করা হবে। এই আশ্বাসে আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছি। রাতে থেকেই সকল নৌযান চলাচল শুরু হবে।’
এ দিকে মালবাহী জাহাজের মতো যাত্রীবাহী লঞ্চ চালুরও তোড়জোড় শুরু হয়েছে। সাধারণত সন্ধ্যার পর সারকিন ডেক ক্যাটাগরির লঞ্চ চলাচল কমে আসে। তবে রাত ৯টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ-মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ-চাঁদপুরের লঞ্চ চলাচল করে। এরপর নারায়ণগঞ্জ-রামচন্দ্রপুর ও নারায়ণগঞ্জ-নড়িয়াগামী লঞ্চ রাত ১২টার পরেও চলাচল করে থাকে। তবে সেসব লঞ্চ হাই ডেক ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত বলে জানিয়েছে লঞ্চঘাট সংশ্লিষ্টরা।
লঞ্চ চালুর বিষয়ে রাসেল এক্সপ্রেস ২ এর চালক হান্নান মিয়া (৫৭) বলেন, ‘আমি খবর পেয়েছি কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। তাই দ্রুত লঞ্চঘাটে ফিরছি। যদি যাত্রী বেশি পাওয়া যায়, তাহলে একটা ট্রিপ দিয়ে ফেলব আজকেই। আর যাত্রী না পেলে লঞ্চ ধুয়ে মুছে প্রস্তুত করে রাখব আগামীকালের জন্য। আর সত্যিই যদি বেতন বাড়ায় তাইলে অনেক উপকার হবে। বাজারের যেই অবস্থা, বর্তমান বেতনে আমাদের চলে না। বেতন বাড়ানোটা অনেক দরকার।’
এই বিষয়ে লঞ্চ মালিক সমিতির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বাদল বলেন, ‘সারা দিন যাত্রীরা এসে ফিরে গেছে। সেই ইফেক্টটা কয়দিন থাকে, সেটা নিয়েই দুশ্চিন্তায় আছি। লঞ্চ আমরা বসিয়ে রাখতে চাই না। সম্ভব হলে সোমবার রাতেই লঞ্চ চালু করতে চাই। কিন্তু ঘাট তো একেবারেই ফাঁকা। যদি যাত্রী পাওয়া যায় তাহলে আমরা লঞ্চ ছাড়তে প্রস্তুত আছি। যাত্রী পেলে রাতেই চলবে লঞ্চ।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে