নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইন সবার জন্য সমান। মন্ত্রী-এমপি, মেয়র এবং ক্ষমতাবানদের জন্য আলাদা কোনো আইন নেই। কাউকে ছাড় দেবেন আর কাউকে ধরবেন, এটা হবে না। রাষ্ট্র কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যদি অর্পিত দায়িত্ব সাহসিকতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে।
আজ রোববার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে নগর ভবনে আয়োজিত ‘নিরাপদ পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনা: আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা-২০২২’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
রাজধানীর পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাসাবাড়ি এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক থাকতে হবে। সুয়ারেজ লাইন কোনোভাবে সরাসরি লেক অথবা খালে দেওয়া যাবে না বলে ঘোষণা দেন মন্ত্রী।
তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা শহরে আইন ও বিধিবিধান লঙ্ঘন করে অপরিকল্পিতভাবে অনেক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা শহরের ৯৯ শতাংশ অবকাঠামো নির্মিত হয়েছে নিয়ম অমান্য করে। রাজধানীর অধিকাংশ বাসাবাড়িতে সেপটিক ট্যাংক নেই। আর এই সেপটিক ট্যাংক না থাকায় সুয়ারেজ লাইন খাল ও লেকে সরাসরি দিয়ে দেন। এতে করে খাল ও লেকের পানি দূষিত হয়ে মাছসহ অন্যান্য প্রাণী বাঁচে না।
পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সেপটিক ট্যাংক না রেখে কোনো বাসাবাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। নকশা অনুমোদন দেওয়ার পূর্বে এসব বিষয়ে আরও সতর্ক থাকার জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) নির্দেশ দেন তিনি।
সরকার খুব শিগগিরই ময়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে যাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকাকে একটি আধুনিক, দৃষ্টিনন্দন ও বসবাসযোগ্য নগরী গড়তে উভয় সিটি করপোরেশন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক দখল হওয়া খাল উদ্ধার করা হয়েছে। খালগুলো সংস্কার ও পুনঃখনন করে নৌ চলাচলের উপযোগী করার কাজ চলছে। গৃহীত কাজ সমাপ্ত হলে শহরের অনেক পরিবর্তন আসবে।
উত্তরের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিসেফের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ সেলডন ইয়েট। এর আগে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।
আইন সবার জন্য সমান। মন্ত্রী-এমপি, মেয়র এবং ক্ষমতাবানদের জন্য আলাদা কোনো আইন নেই। কাউকে ছাড় দেবেন আর কাউকে ধরবেন, এটা হবে না। রাষ্ট্র কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যদি অর্পিত দায়িত্ব সাহসিকতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে।
আজ রোববার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে নগর ভবনে আয়োজিত ‘নিরাপদ পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনা: আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা-২০২২’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
রাজধানীর পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাসাবাড়ি এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক থাকতে হবে। সুয়ারেজ লাইন কোনোভাবে সরাসরি লেক অথবা খালে দেওয়া যাবে না বলে ঘোষণা দেন মন্ত্রী।
তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা শহরে আইন ও বিধিবিধান লঙ্ঘন করে অপরিকল্পিতভাবে অনেক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা শহরের ৯৯ শতাংশ অবকাঠামো নির্মিত হয়েছে নিয়ম অমান্য করে। রাজধানীর অধিকাংশ বাসাবাড়িতে সেপটিক ট্যাংক নেই। আর এই সেপটিক ট্যাংক না থাকায় সুয়ারেজ লাইন খাল ও লেকে সরাসরি দিয়ে দেন। এতে করে খাল ও লেকের পানি দূষিত হয়ে মাছসহ অন্যান্য প্রাণী বাঁচে না।
পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সেপটিক ট্যাংক না রেখে কোনো বাসাবাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। নকশা অনুমোদন দেওয়ার পূর্বে এসব বিষয়ে আরও সতর্ক থাকার জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) নির্দেশ দেন তিনি।
সরকার খুব শিগগিরই ময়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে যাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকাকে একটি আধুনিক, দৃষ্টিনন্দন ও বসবাসযোগ্য নগরী গড়তে উভয় সিটি করপোরেশন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক দখল হওয়া খাল উদ্ধার করা হয়েছে। খালগুলো সংস্কার ও পুনঃখনন করে নৌ চলাচলের উপযোগী করার কাজ চলছে। গৃহীত কাজ সমাপ্ত হলে শহরের অনেক পরিবর্তন আসবে।
উত্তরের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিসেফের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ সেলডন ইয়েট। এর আগে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে