মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে কোটাসংস্কার আন্দোলনে গুলিতে নিহত তাওহীদ সন্ন্যামাতের পরিবারের সদস্যদের কান্না থামছেই না। রাজমিস্ত্রির কাজ করে পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করতেন তিনি। কিন্তু তাঁকে হারিয়ে সে পথটুকু বন্ধ হয়ে গেছে। সেজন্য সরকারিভাবে আর্থিক সহযোগিতার দাবি জানিয়েছে তাঁরা।
নিহত তাওহীদ (২১) মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সুচিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সালাউদ্দিন সন্ন্যামাতের ছেলে। সালাউদ্দিন সন্ন্যামাত কৃষিকাজ করেন। তাওহীদ রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। তাঁকে হারিয়ে পুরো পরিবারে এখনো চলছে শোকের মাতম।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে মাদারীপুর সদর উপজেলার খাগদী এলাকায় যোগ দেয় তাওহীদ সন্ন্যামাত। এ সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে তাওহীদ মারা যান। পরদিন ২০ জুলাই পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
নিহত তাওহীদের বাবা সালাউদ্দিন সন্ন্যামাত বলেন, ‘সরকারিভাবে আর্থিক সহযোগিতা না পেলে কোনোভাবেই বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। ছোট সন্তান হলেও তার আয়ের টাকা দিয়ে পরিবারের খরচ জোগাড় করা হতো। তা ছাড়া তাওহীদ তার বড় ভাইয়ের পড়ালেখার খরচ দিতেন। তাওহীদের এই মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না।’
নিহত তাওহীদের মামা ইব্রাহীম খলিল বলেন, ‘তাওহীদ ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিতে মারা গেছে। তাওহীদের নামে এলাকায় একটি স্মরণীয় স্থাপনা নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি। যাতে আগামী প্রজন্ম তাওহীদের কথা মনে রাখতে পারে।’ পাশাপাশি মস্তফাপুর বাসস্ট্যান্ডের গোলচত্বরটি শহীদ তাওহীদের নামে রাখার দাবি জানানো হয়।
মাদারীপুরে কোটাসংস্কার আন্দোলনে গুলিতে নিহত তাওহীদ সন্ন্যামাতের পরিবারের সদস্যদের কান্না থামছেই না। রাজমিস্ত্রির কাজ করে পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করতেন তিনি। কিন্তু তাঁকে হারিয়ে সে পথটুকু বন্ধ হয়ে গেছে। সেজন্য সরকারিভাবে আর্থিক সহযোগিতার দাবি জানিয়েছে তাঁরা।
নিহত তাওহীদ (২১) মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সুচিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সালাউদ্দিন সন্ন্যামাতের ছেলে। সালাউদ্দিন সন্ন্যামাত কৃষিকাজ করেন। তাওহীদ রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। তাঁকে হারিয়ে পুরো পরিবারে এখনো চলছে শোকের মাতম।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে মাদারীপুর সদর উপজেলার খাগদী এলাকায় যোগ দেয় তাওহীদ সন্ন্যামাত। এ সময় এলোপাতাড়ি গুলিতে তাওহীদ মারা যান। পরদিন ২০ জুলাই পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
নিহত তাওহীদের বাবা সালাউদ্দিন সন্ন্যামাত বলেন, ‘সরকারিভাবে আর্থিক সহযোগিতা না পেলে কোনোভাবেই বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। ছোট সন্তান হলেও তার আয়ের টাকা দিয়ে পরিবারের খরচ জোগাড় করা হতো। তা ছাড়া তাওহীদ তার বড় ভাইয়ের পড়ালেখার খরচ দিতেন। তাওহীদের এই মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না।’
নিহত তাওহীদের মামা ইব্রাহীম খলিল বলেন, ‘তাওহীদ ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিতে মারা গেছে। তাওহীদের নামে এলাকায় একটি স্মরণীয় স্থাপনা নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি। যাতে আগামী প্রজন্ম তাওহীদের কথা মনে রাখতে পারে।’ পাশাপাশি মস্তফাপুর বাসস্ট্যান্ডের গোলচত্বরটি শহীদ তাওহীদের নামে রাখার দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে