শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, বিষাক্ত গ্যাসের কারণে শ্বাস বন্ধ হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেল ৪টার দিকে পৌরসভার মণ্ডলবাড়ির চৌকিদার ভিটার জনৈক আবু সাঈদের বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুই শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত শ্রমিকেরা হলেন নেত্রকোনা জেলার সদর থানার দিঘজান গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে মো. মোখলেছ (৪৫) এবং ঠাকুরগাঁও জেলার রুহিয়া থানার জয়নাল আবেদিনের ছেলে মো. মাসুম (২৪)।
স্থানীয়রা জানান, গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার মণ্ডলবাড়ির চৌকিদার ভিটায় জনৈক আবু সাঈদের নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের কাজ চলছে। দুই মাস আগে ওই বাড়িতে একটি সেপটিক ট্যাংক নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ করা সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে বাঁশ ও কাঠ খুলতে আজ সকালে মোখলেছ ও মাসুম ভেতরে নামে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেলেও তাঁদের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পাশের ওপর একটি বাড়িতে কাজ করা তাঁদের সহকর্মী মোখলেছের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তা বন্ধ পায়। পরে সহকর্মী রুহুল আমিন বিকেলে ঘটনাস্থলে এসে ট্যাংকের পাশে এসে মোখলেছ ও মাসুমকে মৃত অবস্থায় সেপটিক ট্যাংকের পানির মধ্যে ভাসতে দেখে পুলিশ খবর দেন। খবর পেয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ ও শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করেছে।
নিহত শ্রমিক মোকলেছুর রহমানের চাচাতো ভাই রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি পাশের একটি সাইডে কাজ করছিলাম। তাদের ফোন নম্বর বন্ধ পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেও তাদের কোনো খোঁজখবর পাইনি। এরপর সেপটিক ট্যাংকে উঁকি মেরে দেখি ওরা দুজন পানিতে ভাসছে। এরপর সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়দের জানাই। পরে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন।’
বাড়ির মালিকের বোন জামাই বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন মাস যাবৎ বাড়ির কাজ বন্ধ রয়েছে। আজ ঠিকাদার যে বাড়িতে কাজ করার জন্য লোক পাঠিয়েছে আমরা জানতাম না। মৃত্যুর বিষয়টি আমাকে জানানোর পরপরই আমি ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। শ্রমিকেরা সেপটিক ট্যাংকের বাঁশ-কাঠ খুলতে আসছিলেন পরে জানতে পারলাম।’
বাড়ির নির্মাণকাজের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদার জয়নাল আবেদীনের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করলেও তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
শ্রীপুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আহমদুল কবির দারা বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমরা পুলিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে এসে ৩০ মিনিটের চেষ্টায় দুই শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে, বিষাক্ত গ্যাসের কারণে দম বন্ধ হয়ে তাদের দুজনকে মৃত্যু হয়েছে। তবে কী ধরনের গ্যাস, এটা তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না। মৃতদেহ দুটি পানিতে ভাসমান ছিল।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শাখাওয়াত হোসেন বলেন, সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে শ্রমিকদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতদের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, বিষাক্ত গ্যাসের কারণে শ্বাস বন্ধ হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেল ৪টার দিকে পৌরসভার মণ্ডলবাড়ির চৌকিদার ভিটার জনৈক আবু সাঈদের বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দুই শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত শ্রমিকেরা হলেন নেত্রকোনা জেলার সদর থানার দিঘজান গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে মো. মোখলেছ (৪৫) এবং ঠাকুরগাঁও জেলার রুহিয়া থানার জয়নাল আবেদিনের ছেলে মো. মাসুম (২৪)।
স্থানীয়রা জানান, গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার মণ্ডলবাড়ির চৌকিদার ভিটায় জনৈক আবু সাঈদের নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের কাজ চলছে। দুই মাস আগে ওই বাড়িতে একটি সেপটিক ট্যাংক নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ করা সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে বাঁশ ও কাঠ খুলতে আজ সকালে মোখলেছ ও মাসুম ভেতরে নামে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেলেও তাঁদের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পাশের ওপর একটি বাড়িতে কাজ করা তাঁদের সহকর্মী মোখলেছের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তা বন্ধ পায়। পরে সহকর্মী রুহুল আমিন বিকেলে ঘটনাস্থলে এসে ট্যাংকের পাশে এসে মোখলেছ ও মাসুমকে মৃত অবস্থায় সেপটিক ট্যাংকের পানির মধ্যে ভাসতে দেখে পুলিশ খবর দেন। খবর পেয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ ও শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করেছে।
নিহত শ্রমিক মোকলেছুর রহমানের চাচাতো ভাই রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি পাশের একটি সাইডে কাজ করছিলাম। তাদের ফোন নম্বর বন্ধ পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেও তাদের কোনো খোঁজখবর পাইনি। এরপর সেপটিক ট্যাংকে উঁকি মেরে দেখি ওরা দুজন পানিতে ভাসছে। এরপর সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়দের জানাই। পরে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেন।’
বাড়ির মালিকের বোন জামাই বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন মাস যাবৎ বাড়ির কাজ বন্ধ রয়েছে। আজ ঠিকাদার যে বাড়িতে কাজ করার জন্য লোক পাঠিয়েছে আমরা জানতাম না। মৃত্যুর বিষয়টি আমাকে জানানোর পরপরই আমি ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। শ্রমিকেরা সেপটিক ট্যাংকের বাঁশ-কাঠ খুলতে আসছিলেন পরে জানতে পারলাম।’
বাড়ির নির্মাণকাজের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদার জয়নাল আবেদীনের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করলেও তাঁর ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
শ্রীপুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আহমদুল কবির দারা বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমরা পুলিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে এসে ৩০ মিনিটের চেষ্টায় দুই শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করি। ধারণা করা হচ্ছে, বিষাক্ত গ্যাসের কারণে দম বন্ধ হয়ে তাদের দুজনকে মৃত্যু হয়েছে। তবে কী ধরনের গ্যাস, এটা তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না। মৃতদেহ দুটি পানিতে ভাসমান ছিল।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শাখাওয়াত হোসেন বলেন, সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে শ্রমিকদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৪ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে