নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছয় দফা দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা। আজ বৃহস্পতিবার মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোর সামনে মানববন্ধন করে তাঁরা এসব দাবি করেন।
মানববন্ধনে বলা হয়, বৈষম্যমূলক বেতন কাঠামোর ফলে প্রতিটি কর্মচারী আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মেট্রোকর্মীরা প্রতিনিয়ত বঞ্চনা ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে, যা উন্নীত করে বৈষম্যে দূর করা প্রয়োজন। তাই ৬ দফা দাবি আদায় না হওয়া হলে ১০-২০তম গ্রেডে কর্মরত সব কর্মচারী অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবেন।
এসব দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ না করা হলে মেট্রোরেলের সুবিধা হতে ঢাকাবাসী বঞ্চনার জন্য সাবেক স্বৈরাচারী শাসকদের মদদপুষ্ট স্বেচ্ছাচারী, স্বৈরাচারী কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণভাবে দায়ী থাকবে বলেও জানানো হয়।
তাঁদের দাবিগুলো হলো—১. বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী ১-৯ম গ্রেড পর্যন্ত জাতীয় বেতন স্কেলের ২ দশমিক ৩ গুণ হারে এবং ১০-২০তম গ্রেড পর্যন্ত জাতীয় বেতন স্কেলের ২ গুণ হারে প্রদান করা হচ্ছে; যা পরিবর্তন করে বৈষম্যহীন বেতন কাঠামো। অর্থাৎ, সকল গ্রেডের একই রকম বেতন কাঠামো যা জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫–এর ২ দশমিক ৩ গুণ হারে যোগদানের তারিখ হতে বকেয়াসহ প্রদান করতে হবে।
২. চাকরিতে যোগদানের তারিখ হতে বকেয়াসহ সিপিএফ সুবিধা প্রদান করতে হবে।
৩. অন্য সব সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও অন্যান্য দেশের মেট্রোর সঙ্গে সমন্বয় করে পদোন্নতি ব্যবস্থা চালু করণসহ সব ধরনের ভাতাদি সংবলিত সার্ভিস রুলস দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করতে হবে।
৪. শিক্ষানবিশকাল শেষে অন্য সব সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানির মতো যোগদানের তারিখ হতে স্থায়ীকরণ (নিয়মিতকরণ) করতে হবে।
৫. স্টেশন, ডিপোসহ সব স্থানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাসহ পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিত করে ডিউটি প্রদান করতে হবে।
৬. সর্বোপরি কর্মক্ষেত্রে স্বৈরাচারী মনোভাব ও বৈষম্যমূলক আচরণ এবং ব্যক্তিগত আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ না ঘটানো।
ছয় দফা দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা। আজ বৃহস্পতিবার মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোর সামনে মানববন্ধন করে তাঁরা এসব দাবি করেন।
মানববন্ধনে বলা হয়, বৈষম্যমূলক বেতন কাঠামোর ফলে প্রতিটি কর্মচারী আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মেট্রোকর্মীরা প্রতিনিয়ত বঞ্চনা ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছে, যা উন্নীত করে বৈষম্যে দূর করা প্রয়োজন। তাই ৬ দফা দাবি আদায় না হওয়া হলে ১০-২০তম গ্রেডে কর্মরত সব কর্মচারী অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবেন।
এসব দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ না করা হলে মেট্রোরেলের সুবিধা হতে ঢাকাবাসী বঞ্চনার জন্য সাবেক স্বৈরাচারী শাসকদের মদদপুষ্ট স্বেচ্ছাচারী, স্বৈরাচারী কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণভাবে দায়ী থাকবে বলেও জানানো হয়।
তাঁদের দাবিগুলো হলো—১. বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী ১-৯ম গ্রেড পর্যন্ত জাতীয় বেতন স্কেলের ২ দশমিক ৩ গুণ হারে এবং ১০-২০তম গ্রেড পর্যন্ত জাতীয় বেতন স্কেলের ২ গুণ হারে প্রদান করা হচ্ছে; যা পরিবর্তন করে বৈষম্যহীন বেতন কাঠামো। অর্থাৎ, সকল গ্রেডের একই রকম বেতন কাঠামো যা জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫–এর ২ দশমিক ৩ গুণ হারে যোগদানের তারিখ হতে বকেয়াসহ প্রদান করতে হবে।
২. চাকরিতে যোগদানের তারিখ হতে বকেয়াসহ সিপিএফ সুবিধা প্রদান করতে হবে।
৩. অন্য সব সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি ও অন্যান্য দেশের মেট্রোর সঙ্গে সমন্বয় করে পদোন্নতি ব্যবস্থা চালু করণসহ সব ধরনের ভাতাদি সংবলিত সার্ভিস রুলস দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করতে হবে।
৪. শিক্ষানবিশকাল শেষে অন্য সব সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানির মতো যোগদানের তারিখ হতে স্থায়ীকরণ (নিয়মিতকরণ) করতে হবে।
৫. স্টেশন, ডিপোসহ সব স্থানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাসহ পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিত করে ডিউটি প্রদান করতে হবে।
৬. সর্বোপরি কর্মক্ষেত্রে স্বৈরাচারী মনোভাব ও বৈষম্যমূলক আচরণ এবং ব্যক্তিগত আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ না ঘটানো।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে