টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
২৯ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
২৯ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৩৪ মিনিট আগে