নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর পল্লবীতে ইমন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামান কারাগারে পাঠানোর এই নির্দেশ দেন।
দুই নেতা হলেন পল্লবী থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আকবর হোসেন জনি।
বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপরদিকে তাদের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে শনিবার রাতে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর ১০ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের সামনের সড়কে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে অংশ নেন মো. ইমন হোসেন আকাশ। তখন আন্দোলনরত ইমন গুলিবিদ্ধ হন। আহত ইমনকে স্থানীয় ডা. আজমল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ইমনের মা বেবী বাদী হয়ে ২৭ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে আওয়ামী লীগ ও তাদের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তাদের ছোড়া গুলিতে ইমন গুরুতর আহত হন। পারে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর পল্লবীতে ইমন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামান কারাগারে পাঠানোর এই নির্দেশ দেন।
দুই নেতা হলেন পল্লবী থানার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ দ্বীন ইসলাম ও ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আকবর হোসেন জনি।
বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপরদিকে তাদের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে শনিবার রাতে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর ১০ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের সামনের সড়কে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে অংশ নেন মো. ইমন হোসেন আকাশ। তখন আন্দোলনরত ইমন গুলিবিদ্ধ হন। আহত ইমনকে স্থানীয় ডা. আজমল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ইমনের মা বেবী বাদী হয়ে ২৭ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে আওয়ামী লীগ ও তাদের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তাদের ছোড়া গুলিতে ইমন গুরুতর আহত হন। পারে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে