ঢাবি প্রতিনিধি
প্রথম বর্ষেই শিক্ষার্থীদের মানসিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে ছাত্র নির্দেশনা ও পরামর্শদান দপ্তর ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ আয়োজন—ওয়েলনেস ফেস্টিভ্যালে উদ্বোধকের বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ কথা জানান।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজের সভাপতিত্বে ও ঢাকা আহছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সিনিয়র সাইকোলজিস্ট এবং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য রাখী গাঙ্গুলীর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন—অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার, টিএসসি ছাত্র নির্দেশনা ও পরামর্শ দান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মেহ্জাবীন হক এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সেলিম হোসাইন।
মাকসুদ কামাল বলেন, ‘মানসিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভর্তির শুরুতেই প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য তিন দিনব্যাপী মানসিক স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ চালু করা হবে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে যেসব শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবে তাদের দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যে বয়স সে বয়সে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয় না। গ্রাম থেকে আসা শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধনহীন হয়ে পড়ে। এখানে তারা নানাভাবে প্রভাবিত হয়। আমরা বলি—বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুল আছে, ফুলের কাঁটাও আছে। অনেকেই আত্মহননের পথ বেঁচে নেয়।’
তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ আছে—আত্মহত্যার পথে হয়তো যায় না। কিন্তু তাদের পরীক্ষার ফল খারাপ হয়, বছর গ্যাপ হয়, বারবার মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেয়। তাদের মানসিক স্বাস্থ্য যদি ভালো থাকে, তাহলে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তারা নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে সহজে উত্তরণ করতে পারবে।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য একটি বুশিয়ার তৈরি করেছি। এটি দেখে দেওয়ার জন্য উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) বরাবর পাঠিয়েছি। তিনি দেখে মতামত দিয়েছেন। এটিকে আরও উন্নত করার জন্য আমরা বিভাগের কাছে পাঠাব। কোনো কোনো শিক্ষার্থী আছে, যারা বলতে পারে না। কিন্তু তাকে দেখে বোঝা যায় মানসিকভাবে উদ্বিগ্ন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে কোনো শিক্ষার্থী যাতে অনাদরে-অবহেলায় বিপথগামী না হয়, সে উদ্দেশ্যে আমরা প্রশিক্ষণ দেব।’
ঢাবি উপাচার্য আরও বলেন, হল, বিভাগ, কেন্দ্রীয় অ্যালামনাইসহ সকলের সহযোগিতায় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বৃত্তির আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করব। যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে। আর্থিক সচ্ছলতা থাকলে বিপথগামী হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। পরে সক্ষমতা থাকলে দ্বিতীয় বর্ষেও বৃত্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
‘একটি ভর্তিযুদ্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পায়। শিক্ষার্থীরা যদি পরিপূর্ণ বিকশিত হতে না পারে, তাহলে এর দায় বিশ্ববিদ্যালয়, রাষ্ট্র, প্রাক্তনসহ আমরা-আপনারা কেউ এড়াতে পারব না’—বলে মন্তব্য করেন মাকসুদ কামাল।
প্রথম বর্ষেই শিক্ষার্থীদের মানসিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে ছাত্র নির্দেশনা ও পরামর্শদান দপ্তর ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ আয়োজন—ওয়েলনেস ফেস্টিভ্যালে উদ্বোধকের বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ কথা জানান।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজের সভাপতিত্বে ও ঢাকা আহছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সিনিয়র সাইকোলজিস্ট এবং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য রাখী গাঙ্গুলীর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন—অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার, টিএসসি ছাত্র নির্দেশনা ও পরামর্শ দান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মেহ্জাবীন হক এবং মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সেলিম হোসাইন।
মাকসুদ কামাল বলেন, ‘মানসিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভর্তির শুরুতেই প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য তিন দিনব্যাপী মানসিক স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ চালু করা হবে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে যেসব শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবে তাদের দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যে বয়স সে বয়সে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয় না। গ্রাম থেকে আসা শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধনহীন হয়ে পড়ে। এখানে তারা নানাভাবে প্রভাবিত হয়। আমরা বলি—বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুল আছে, ফুলের কাঁটাও আছে। অনেকেই আত্মহননের পথ বেঁচে নেয়।’
তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ আছে—আত্মহত্যার পথে হয়তো যায় না। কিন্তু তাদের পরীক্ষার ফল খারাপ হয়, বছর গ্যাপ হয়, বারবার মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেয়। তাদের মানসিক স্বাস্থ্য যদি ভালো থাকে, তাহলে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তারা নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে সহজে উত্তরণ করতে পারবে।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য একটি বুশিয়ার তৈরি করেছি। এটি দেখে দেওয়ার জন্য উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) বরাবর পাঠিয়েছি। তিনি দেখে মতামত দিয়েছেন। এটিকে আরও উন্নত করার জন্য আমরা বিভাগের কাছে পাঠাব। কোনো কোনো শিক্ষার্থী আছে, যারা বলতে পারে না। কিন্তু তাকে দেখে বোঝা যায় মানসিকভাবে উদ্বিগ্ন। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে কোনো শিক্ষার্থী যাতে অনাদরে-অবহেলায় বিপথগামী না হয়, সে উদ্দেশ্যে আমরা প্রশিক্ষণ দেব।’
ঢাবি উপাচার্য আরও বলেন, হল, বিভাগ, কেন্দ্রীয় অ্যালামনাইসহ সকলের সহযোগিতায় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বৃত্তির আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করব। যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে। আর্থিক সচ্ছলতা থাকলে বিপথগামী হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। পরে সক্ষমতা থাকলে দ্বিতীয় বর্ষেও বৃত্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
‘একটি ভর্তিযুদ্ধের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পায়। শিক্ষার্থীরা যদি পরিপূর্ণ বিকশিত হতে না পারে, তাহলে এর দায় বিশ্ববিদ্যালয়, রাষ্ট্র, প্রাক্তনসহ আমরা-আপনারা কেউ এড়াতে পারব না’—বলে মন্তব্য করেন মাকসুদ কামাল।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৬ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
৬ ঘণ্টা আগে