শিবালয় (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় পাটুরিয়া প্রান্তে পারের অপেক্ষায় থাকা অ্যাম্বুলেন্সের এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে পাটুরিয়া ৪ নম্বর ঘাটে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম নজরুল ইসলাম। তিনি মেহেরপুর জেলার নবী মণ্ডলের ছেলে। নজরুল ইসলাম ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে অ্যাম্বুলেন্সে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন।
অপেক্ষমাণ অ্যাম্বুলেন্সে রোগীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফেরি সেক্টর পাটুরিয়া ঘাট প্রান্তিক অধিক্ষক মো. হারুনার রশীদ। তিনি জানান, ঘন কুয়াশায় রাত আড়াইটার দিকে ফেরি সার্ভিস বন্ধের ঘণ্টাখানেক পর রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি পাটুরিয়া ঘাটে পৌঁছায়। সকাল ছয়টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটিতে থাকা বৃদ্ধ রোগীর মৃত্যু হয়।
গত কয়েক রাতের অব্যাহত ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি-লঞ্চসহ ছোট-বড় সব ধরনের নৌযান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। গতকাল শনিবার গভীর রাত থেকে কুয়াশার কারণে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রায় ৬ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। মাঝনদীতে আটকে পড়ে চার ফেরি।
সব মিলিয়ে উভয় ঘাটে পারের অপেক্ষায় আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। দীর্ঘ সময় আটকে থাকা যানবাহনের যাত্রী ও শ্রমিকেরা পড়েন বিড়ম্বনায়।
ফেরিচালকেরা জানান, ঘন কুয়াশায় নৌ-মার্কিন বিকোন বাতির আলো অস্পষ্ট থাকায় সরু পথে ফেরি নিয়ে রান করা সম্ভব হয় না। নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় এ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
ফেরি সেক্টর বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম শাহ-মোহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ জানিয়েছেন, ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটের ফেরি সার্ভিস প্রায় ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বহরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, জাহাঙ্গীর, বনলতা ও চন্দ্রমল্লিকা নামে চারটি ফেরি পদ্মার মাঝপথে যানবাহন লোড অবস্থায় দীর্ঘ সময় আটকে থাকে।
একই সংস্থার আরিচা রুটের সহযোগী ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান জানান, রোববার সকাল ৮টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। অপেক্ষমাণ যানবাহন পারাপারে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এ ছাড়া কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া ও আরিচা রুটে ফেরি-লঞ্চ চলাচল বন্ধের সুযোগে স্থানীয় ইঞ্জিনচালিত নৌকা মালিক-শ্রমিকদের পাল্লা বেশ ভারী হয়েছে। ঘাটে অপেক্ষমাণ অধিকাংশ যাত্রী ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে নদী পারাপার হচ্ছে। ঝুঁকি নিয়ে কুয়াশাচ্ছন্ন দীর্ঘ নৌপথ পাড়ি দেওয়ায় অনেকেই দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
পাটুরিয়া নৌ-থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সী মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ বলেছেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে অবৈধ নৌযান চলাচল বন্ধে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে। এরই মধ্যে ইঞ্জিনচালিত কিছু নৌকা ঘাট এলাকার বাইরে থেকে অবৈধভাবে যাত্রী পারাপার করছে। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় পাটুরিয়া প্রান্তে পারের অপেক্ষায় থাকা অ্যাম্বুলেন্সের এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে পাটুরিয়া ৪ নম্বর ঘাটে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম নজরুল ইসলাম। তিনি মেহেরপুর জেলার নবী মণ্ডলের ছেলে। নজরুল ইসলাম ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে অ্যাম্বুলেন্সে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন।
অপেক্ষমাণ অ্যাম্বুলেন্সে রোগীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফেরি সেক্টর পাটুরিয়া ঘাট প্রান্তিক অধিক্ষক মো. হারুনার রশীদ। তিনি জানান, ঘন কুয়াশায় রাত আড়াইটার দিকে ফেরি সার্ভিস বন্ধের ঘণ্টাখানেক পর রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি পাটুরিয়া ঘাটে পৌঁছায়। সকাল ছয়টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটিতে থাকা বৃদ্ধ রোগীর মৃত্যু হয়।
গত কয়েক রাতের অব্যাহত ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি-লঞ্চসহ ছোট-বড় সব ধরনের নৌযান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। গতকাল শনিবার গভীর রাত থেকে কুয়াশার কারণে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রায় ৬ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। মাঝনদীতে আটকে পড়ে চার ফেরি।
সব মিলিয়ে উভয় ঘাটে পারের অপেক্ষায় আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। দীর্ঘ সময় আটকে থাকা যানবাহনের যাত্রী ও শ্রমিকেরা পড়েন বিড়ম্বনায়।
ফেরিচালকেরা জানান, ঘন কুয়াশায় নৌ-মার্কিন বিকোন বাতির আলো অস্পষ্ট থাকায় সরু পথে ফেরি নিয়ে রান করা সম্ভব হয় না। নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় এ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
ফেরি সেক্টর বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম শাহ-মোহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ জানিয়েছেন, ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটের ফেরি সার্ভিস প্রায় ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বহরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, জাহাঙ্গীর, বনলতা ও চন্দ্রমল্লিকা নামে চারটি ফেরি পদ্মার মাঝপথে যানবাহন লোড অবস্থায় দীর্ঘ সময় আটকে থাকে।
একই সংস্থার আরিচা রুটের সহযোগী ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান জানান, রোববার সকাল ৮টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব কমে এলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। অপেক্ষমাণ যানবাহন পারাপারে দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এ ছাড়া কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া ও আরিচা রুটে ফেরি-লঞ্চ চলাচল বন্ধের সুযোগে স্থানীয় ইঞ্জিনচালিত নৌকা মালিক-শ্রমিকদের পাল্লা বেশ ভারী হয়েছে। ঘাটে অপেক্ষমাণ অধিকাংশ যাত্রী ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে নদী পারাপার হচ্ছে। ঝুঁকি নিয়ে কুয়াশাচ্ছন্ন দীর্ঘ নৌপথ পাড়ি দেওয়ায় অনেকেই দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
পাটুরিয়া নৌ-থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সী মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ বলেছেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে অবৈধ নৌযান চলাচল বন্ধে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে। এরই মধ্যে ইঞ্জিনচালিত কিছু নৌকা ঘাট এলাকার বাইরে থেকে অবৈধভাবে যাত্রী পারাপার করছে। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে