রাজধানীর দনিয়ার এ কে উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সালাউদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে বিকেল পর্যন্ত চলে।
এর আগে গতকাল সোমবার শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা যাওয়ার পর অধ্যক্ষ পরদিন মঙ্গলবার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে বিষয়টি মীমাংসার আশ্বাস দেন। শিক্ষার্থীরা আশ্বাস হয়ে বিক্ষোভ বন্ধ করেন। অধ্যক্ষ মঙ্গলবার স্কুলে না যেয়ে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৫ দিন স্কুল বন্ধ ঘোষণা করেন।
বৈষম্যবিরোধী একাধিক শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকেরা বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় বিরোধিতা করেছেন সাবেক এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল এমপির আস্থাভাজন এ কে উচ্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফজলুল হক অবসরে গেলে তৎকালীন সরকারের প্রভাব খাঁটিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বিধি ভঙ্গ করে এ কে স্কুলের এমপিওভুক্ত ১৩ জন জ্যেষ্ঠতম শিক্ষককে বাদ দিয়ে গত বছরের ২৮ জুলাই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদ দখল করেন মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দেয়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিধি মোতাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব প্রদানের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাসরিন বেগম, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক আবু জামিল মো. সেলিম। শিক্ষা অধিদপ্তর তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিধি মোতাবেক অধ্যক্ষের শূন্য পদে দায়িত্ব প্রদান করে ১০ কর্মদিবসের মধ্যে অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন সালাহ উদ্দিনকে। যার স্মারক নং-১৫৭৯ / ৫, তারিখ-১৯ / ০৫ / ২০২৪ ইং। শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আড়াই মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন তিনি।
এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) বনে যাওয়ার পর বিদ্যালয়ের পাঁচজন শিক্ষককে অহেতুক বহিষ্কার, ২৫ জনকে শোকজ করার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া সরকার নিষিদ্ধ সহায়ক লেকচার কোম্পানির বই সহায়ক হিসেবে পাঠ্য করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা নিয়ে কিছু শিক্ষককে বহিষ্কারের পরিকল্পনা, এসএসসি ২০২৪ সালের পরীক্ষার ফি ৪৩ লাখ ৬১ হাজার ৭০০ টাকা আদায় করে ২৮ লাখ টাকা বণ্টন করে অবশিষ্ট টাকা হাতিয়ে নেওয়া, ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক কোচিংয়ের মাধ্যমে ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ৯ লাখ টাকা বণ্টন করে অবশিষ্ট টাকা হাতিয়ে নেওয়া, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে ৪৫ লাখ টাকা দিয়ে নোয়া ইসকোয়ার ব্যক্তিগত গাড়ি ক্রয় করা এবং ৩৬ জন শিক্ষককে নতুন করে নিয়োগ দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হামীমসহ একাধিক শিক্ষার্থী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বলেন, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাউদ্দিন স্যারের বিরুদ্ধে যৌক্তিক অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে। এ সময় শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকতে বলেন।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের বক্তব্য জানতে তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
রাজধানীর দনিয়ার এ কে উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সালাউদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে বিকেল পর্যন্ত চলে।
এর আগে গতকাল সোমবার শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা যাওয়ার পর অধ্যক্ষ পরদিন মঙ্গলবার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে বিষয়টি মীমাংসার আশ্বাস দেন। শিক্ষার্থীরা আশ্বাস হয়ে বিক্ষোভ বন্ধ করেন। অধ্যক্ষ মঙ্গলবার স্কুলে না যেয়ে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৫ দিন স্কুল বন্ধ ঘোষণা করেন।
বৈষম্যবিরোধী একাধিক শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকেরা বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় বিরোধিতা করেছেন সাবেক এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল এমপির আস্থাভাজন এ কে উচ্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফজলুল হক অবসরে গেলে তৎকালীন সরকারের প্রভাব খাঁটিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বিধি ভঙ্গ করে এ কে স্কুলের এমপিওভুক্ত ১৩ জন জ্যেষ্ঠতম শিক্ষককে বাদ দিয়ে গত বছরের ২৮ জুলাই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদ দখল করেন মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দেয়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিধি মোতাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব প্রদানের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাসরিন বেগম, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক আবু জামিল মো. সেলিম। শিক্ষা অধিদপ্তর তাঁদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিধি মোতাবেক অধ্যক্ষের শূন্য পদে দায়িত্ব প্রদান করে ১০ কর্মদিবসের মধ্যে অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন সালাহ উদ্দিনকে। যার স্মারক নং-১৫৭৯ / ৫, তারিখ-১৯ / ০৫ / ২০২৪ ইং। শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আড়াই মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন তিনি।
এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) বনে যাওয়ার পর বিদ্যালয়ের পাঁচজন শিক্ষককে অহেতুক বহিষ্কার, ২৫ জনকে শোকজ করার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া সরকার নিষিদ্ধ সহায়ক লেকচার কোম্পানির বই সহায়ক হিসেবে পাঠ্য করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা নিয়ে কিছু শিক্ষককে বহিষ্কারের পরিকল্পনা, এসএসসি ২০২৪ সালের পরীক্ষার ফি ৪৩ লাখ ৬১ হাজার ৭০০ টাকা আদায় করে ২৮ লাখ টাকা বণ্টন করে অবশিষ্ট টাকা হাতিয়ে নেওয়া, ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক কোচিংয়ের মাধ্যমে ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ৯ লাখ টাকা বণ্টন করে অবশিষ্ট টাকা হাতিয়ে নেওয়া, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে ৪৫ লাখ টাকা দিয়ে নোয়া ইসকোয়ার ব্যক্তিগত গাড়ি ক্রয় করা এবং ৩৬ জন শিক্ষককে নতুন করে নিয়োগ দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হামীমসহ একাধিক শিক্ষার্থী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বলেন, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সালাউদ্দিন স্যারের বিরুদ্ধে যৌক্তিক অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে। এ সময় শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকতে বলেন।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের বক্তব্য জানতে তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
বিগত সরকারের একজন দলীয় সেক্রেটারি ছিলেন নোয়াখালীর। সে অর্থে নোয়াখালীতে কোনো উন্নয়ন হয়নি। তবে ভবিষ্যতে যদি এনসিপি কখনো সরকার গঠন করে, তাহলে উন্নয়নের প্রথম ইট নোয়াখালীতে গাঁথা হবে।
১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার তালতলা-ডহুরী খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার খিদিরপাড়া ইউনিয়নের ঘাসভোগ এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল ঘাসভোগের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
৪ মিনিট আগেপঞ্চগড়ে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা হয়রানিমূলক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা ২৮টি মিথ্যা মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এসব মামলার আসামির সংখ্যা ছিল তিন হাজারেরও বেশি। আদালতের রায় অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এখন সম্পূর্ণভাবে মুক্ত। এর ফলে আসামিদের পরিবারে স্বস্তি ফিরেছে।
৮ মিনিট আগে‘ফাতেমা আমাদের কলিজার টুকরা ছিল। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় থাকত, মায়ের সঙ্গে। আমাদের সবার ইচ্ছে ছিল, বড় হয়ে সে চিকিৎসক হবে। সব আশা আর স্বপ্ন আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।’ এভাবেই বিলাপ করছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফাতেমা আক্তার আনিশার (৯) চাচি মুক্তা বেগম। অদূরেই ভাগনে ওসমানকে কোলে
১২ মিনিট আগে