নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির ২৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় ঘোষণা করেন। এছাড়া বিচারক একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চারজনকে খালাস দিয়েছেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুর রশিদ, শামসুল আলম বাবুল, প্রিন্সিপাল মো. লিয়াকত আলী, মো. পারভেজ, রমিজ উদ্দিন রমু, মিয়াজ উদ্দিন, এহসানুল হক বাবু ওরফে নুরুল আফসার বাবু, তারেকুল রাজ্জাক, নাজির উদ্দিন ওরফে দারোগা আলী, সফুর উদ্দিন ওরফে সফু, জাহিদ হাসান খান রনি, তোফাজ্জল হোসেন বাবু, আবুল হোসেন, মাঈনুল ইসলাম অমি, মো. আরিফুল ইসলাম তুহিন, তাসলিমা আক্তার ভূঁইয়া বেবী, মো. জিন্নাত আলী, মো. শাহজালাল শেখ সুমন, মো. ছাইফুল ইসলাম, মো. কবির, মো. সাদ্দাম হোসেন রাব্বি, মোমিনুল হক অপু, মো. মোশারফ হোসেন, মো. হেলাল উদ্দিন হেলু।
এর মধ্যে বিচারক আব্দুর রশিদ, প্রিন্সিপাল মো. লিয়াকত আলী, মো. পারভেজ, তারেকুল রাজ্জাক ওরফে তারেক, সফুর উদ্দিন ওরফে সফু, জাহিদ হাসান খান রনি, তোফাজ্জল হোসেন বাবু, মাঈনুল ইসলাম ওরফে অমি, মো. আরিফুল ইসলাম তুহিন, মো. জিন্নাত আলী, মো. শাহজালাল শেখ সুমন, মো. সাদ্দাম হোসেন রাব্বি ও মোমিনুল হক অপুসহ ১৩ জনকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অপরদিকে সাত আসামিদের এক বছর ছয় মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন। এছাড়া তাসলিমা আক্তার বেবিসহ ৬ জনকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
এ মামলায় কবির নামে এক আসামি কারাগারে রয়েছেন। তাকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় ও বাকি আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী জনি খন্দকার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এসআই মো. মাসুদুর রহমান বাদী হয়ে ৩০ জন আসমির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এরপরে পুলিশ তদন্ত শেষে ৩০ জন আসামির বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির ২৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় ঘোষণা করেন। এছাড়া বিচারক একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চারজনকে খালাস দিয়েছেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন আব্দুর রশিদ, শামসুল আলম বাবুল, প্রিন্সিপাল মো. লিয়াকত আলী, মো. পারভেজ, রমিজ উদ্দিন রমু, মিয়াজ উদ্দিন, এহসানুল হক বাবু ওরফে নুরুল আফসার বাবু, তারেকুল রাজ্জাক, নাজির উদ্দিন ওরফে দারোগা আলী, সফুর উদ্দিন ওরফে সফু, জাহিদ হাসান খান রনি, তোফাজ্জল হোসেন বাবু, আবুল হোসেন, মাঈনুল ইসলাম অমি, মো. আরিফুল ইসলাম তুহিন, তাসলিমা আক্তার ভূঁইয়া বেবী, মো. জিন্নাত আলী, মো. শাহজালাল শেখ সুমন, মো. ছাইফুল ইসলাম, মো. কবির, মো. সাদ্দাম হোসেন রাব্বি, মোমিনুল হক অপু, মো. মোশারফ হোসেন, মো. হেলাল উদ্দিন হেলু।
এর মধ্যে বিচারক আব্দুর রশিদ, প্রিন্সিপাল মো. লিয়াকত আলী, মো. পারভেজ, তারেকুল রাজ্জাক ওরফে তারেক, সফুর উদ্দিন ওরফে সফু, জাহিদ হাসান খান রনি, তোফাজ্জল হোসেন বাবু, মাঈনুল ইসলাম ওরফে অমি, মো. আরিফুল ইসলাম তুহিন, মো. জিন্নাত আলী, মো. শাহজালাল শেখ সুমন, মো. সাদ্দাম হোসেন রাব্বি ও মোমিনুল হক অপুসহ ১৩ জনকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অপরদিকে সাত আসামিদের এক বছর ছয় মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন। এছাড়া তাসলিমা আক্তার বেবিসহ ৬ জনকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
এ মামলায় কবির নামে এক আসামি কারাগারে রয়েছেন। তাকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় ও বাকি আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী জনি খন্দকার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এসআই মো. মাসুদুর রহমান বাদী হয়ে ৩০ জন আসমির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এরপরে পুলিশ তদন্ত শেষে ৩০ জন আসামির বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে