ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে আপন ছোট ভাইয়ের হাতে বড় বোন খুন হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল আনুমানিক সোয়া ৫টার দিকে ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
নিহতের নাম আমেনা বেগম (৩৮)। তাঁর স্বামী নাঈম মিয়া প্রবাসে থাকেন। অভিযুক্তের নাম মো. কাল্লু মিয়া (৩৫)। তিনি ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকার মো. আব্দুল গফুর মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় ভাঙারি ব্যবসায়ী। মো. কাল্লু মিয়া বর্তমানে পলাতক আছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকায় তুচ্ছ ঘটনায় বড় বোনকে তাঁর ছোট ভাই ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। আহত অবস্থায় ঢাকায় নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, আমেনা বেগম বাবার বাড়ির সম্পত্তি পাওয়ার পর ওই বাড়িতে ঘর বানিয়ে থাকতেন। তাঁর তিন ছেলে। মঙ্গলবার বিকেলে আমেনা বেগমের সঙ্গে ছোট ভাই কাল্লু মিয়ার সামান্য বিষয় নিয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে বোনকে মারধর ও ধারালো ছুরি দিয়ে চোখ ও শরীরে আঘাত করেন। এ সময় স্থানীয়রা আমেনা বেগমকে উদ্ধার করে বাজিতপুরের জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে তাঁর লাশ রাত আনুমানিক ৮টার দিকে বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা। খবর পেয়ে ভৈরব থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে আপন ছোট ভাইয়ের হাতে বড় বোন খুন হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল আনুমানিক সোয়া ৫টার দিকে ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
নিহতের নাম আমেনা বেগম (৩৮)। তাঁর স্বামী নাঈম মিয়া প্রবাসে থাকেন। অভিযুক্তের নাম মো. কাল্লু মিয়া (৩৫)। তিনি ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকার মো. আব্দুল গফুর মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় ভাঙারি ব্যবসায়ী। মো. কাল্লু মিয়া বর্তমানে পলাতক আছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ভৈরবপুর গাছতলাঘাট এলাকায় তুচ্ছ ঘটনায় বড় বোনকে তাঁর ছোট ভাই ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। আহত অবস্থায় ঢাকায় নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, আমেনা বেগম বাবার বাড়ির সম্পত্তি পাওয়ার পর ওই বাড়িতে ঘর বানিয়ে থাকতেন। তাঁর তিন ছেলে। মঙ্গলবার বিকেলে আমেনা বেগমের সঙ্গে ছোট ভাই কাল্লু মিয়ার সামান্য বিষয় নিয়ে তর্কাতর্কি হয়। একপর্যায়ে বোনকে মারধর ও ধারালো ছুরি দিয়ে চোখ ও শরীরে আঘাত করেন। এ সময় স্থানীয়রা আমেনা বেগমকে উদ্ধার করে বাজিতপুরের জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে তাঁর লাশ রাত আনুমানিক ৮টার দিকে বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা। খবর পেয়ে ভৈরব থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৯ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে