নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাজয়ী বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলের প্রতি খেলোয়াড়কে এক লাখ টাকার চেক এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট অফিশিয়ালদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার বিতরণ শেষে উপস্থিত সকলের জন্য নৈশ ভোজের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সেনাসদরের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গত ২২ ডিসেম্বর ঢাকার কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ফাইনালে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসরেও বাংলাদেশের মেয়েরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে শিরোপা অক্ষুণ্ন রাখে।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাজয়ী বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলের প্রতি খেলোয়াড়কে এক লাখ টাকার চেক এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট অফিশিয়ালদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার বিতরণ শেষে উপস্থিত সকলের জন্য নৈশ ভোজের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সেনাসদরের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গত ২২ ডিসেম্বর ঢাকার কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দল ফাইনালে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসরেও বাংলাদেশের মেয়েরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে শিরোপা অক্ষুণ্ন রাখে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে