ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়াকে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ চলাকালে রাজধানীর হাইকোর্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তবে হেনস্তা করা পুলিশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—ফেসবুকে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ঢাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসেন লিখেন, ‘তোরা প্রথমে স্টুডেন্ট পেটাবি, ভ্যানে তুলে নিবি, তারপর আমার দেশের আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গায়ে হাত তুলবি, দেশ কি মঘের মুল্লুক নাকি?’
ওয়াসি মাহাদী চৌধুরী নামে একজন ফেসবুকে লিখেন, ‘ঢাবি শিক্ষকের গায়ে হাত পুরো শিক্ষক সমাজের ওপর হাত, এখনো যদি কোনো শিক্ষক বসে থাকে, তাকে শিক্ষক মানি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেহরীন আমিন ভূঁইয়া বলেন, ‘হাইকোর্ট এলাকায় একজন শিক্ষার্থীকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি ও আরেকজন নুসরাত জাহান গিয়ে বাধা দিই। পুলিশকে বললাম তার অপরাধ কী? পুলিশ বলল, তাকে চেক করবে। তখন আমি পুলিশকে বলি চেক করার থাকলে এখানে করেন। আমাদের ব্যাগ, ফোন চেক করেন। পুলিশ তখন বারবার বলছিল, আমি কিন্তু বলপ্রয়োগ করব। এরপর পুলিশ ধস্তাধস্তি করে তাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি ওই শিক্ষার্থীর হাত শক্ত করে ধরে রাখছিলাম। তখন একজন পুলিশ আমার হাত ধরে মুচড়ে দেয় ও আমাকে ধাক্কা দেয়। হাত মুচড়ে দেওয়াতে হাতে একটু বেশি ব্যথা পেয়েছি, আর বলার মতো শক্তি আমার নেই।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়াকে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ চলাকালে রাজধানীর হাইকোর্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তবে হেনস্তা করা পুলিশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—ফেসবুকে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ঢাবি শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসেন লিখেন, ‘তোরা প্রথমে স্টুডেন্ট পেটাবি, ভ্যানে তুলে নিবি, তারপর আমার দেশের আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গায়ে হাত তুলবি, দেশ কি মঘের মুল্লুক নাকি?’
ওয়াসি মাহাদী চৌধুরী নামে একজন ফেসবুকে লিখেন, ‘ঢাবি শিক্ষকের গায়ে হাত পুরো শিক্ষক সমাজের ওপর হাত, এখনো যদি কোনো শিক্ষক বসে থাকে, তাকে শিক্ষক মানি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেহরীন আমিন ভূঁইয়া বলেন, ‘হাইকোর্ট এলাকায় একজন শিক্ষার্থীকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি ও আরেকজন নুসরাত জাহান গিয়ে বাধা দিই। পুলিশকে বললাম তার অপরাধ কী? পুলিশ বলল, তাকে চেক করবে। তখন আমি পুলিশকে বলি চেক করার থাকলে এখানে করেন। আমাদের ব্যাগ, ফোন চেক করেন। পুলিশ তখন বারবার বলছিল, আমি কিন্তু বলপ্রয়োগ করব। এরপর পুলিশ ধস্তাধস্তি করে তাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি ওই শিক্ষার্থীর হাত শক্ত করে ধরে রাখছিলাম। তখন একজন পুলিশ আমার হাত ধরে মুচড়ে দেয় ও আমাকে ধাক্কা দেয়। হাত মুচড়ে দেওয়াতে হাতে একটু বেশি ব্যথা পেয়েছি, আর বলার মতো শক্তি আমার নেই।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে