সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে একটি বেতবাগানে বেশ কয়েক দিন ধরে চিতাবাঘ বিচরণ করছে বলে জানা গেছে। এতে গ্রামবাসীর মধ্যে কয়েক সপ্তাহ ধরে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বেশ কয়েক দিন ধরে উপজেলার হতেয়া গ্রামের লোকজন বাঘ দেখেছে বলে প্রচার করলেও অনেকেই তা বিশ্বাস করেনি। কিন্তু গতকাল শনিবার বিকেলে স্থানীয় এক যুবক দূর থেকে বেতবনের সড়কে বসে থাকা একটি চিতাবাঘের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করলে গ্রামজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।
হতেয়া গ্রামের বাসিন্দা স্বপন আহমেদ বলেন, ‘এত দিন বাঘ দেখার বিষয়টি কেউ পাত্তা দেয়নি। কিন্তু ছবিটি ফেসবুকে পোস্ট করলে গতকাল বিকেল থেকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে ওই বাঘ চারটি ছাগল খেয়ে ফেলেছে। কেউ কেউ বাঘের কয়েকটি বাচ্চাও দেখেছে বলে জানিয়েছে।’
হাতীবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ের কাছেই একটি বেতবন রয়েছে। ওই বনেই বাঘটি নিয়মিত আনাগোনা করে।
এ বিষয়ে বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ বলেন, ‘প্রায় তিন মাস ধরে এলাকায় একটি চিতাবাঘ বিচরণ করছে। স্থানীয়দের সতর্ক থাকতে বলেছি। একই সঙ্গে ওই বেতবনে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ করেছি।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে একটি বেতবাগানে বেশ কয়েক দিন ধরে চিতাবাঘ বিচরণ করছে বলে জানা গেছে। এতে গ্রামবাসীর মধ্যে কয়েক সপ্তাহ ধরে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বেশ কয়েক দিন ধরে উপজেলার হতেয়া গ্রামের লোকজন বাঘ দেখেছে বলে প্রচার করলেও অনেকেই তা বিশ্বাস করেনি। কিন্তু গতকাল শনিবার বিকেলে স্থানীয় এক যুবক দূর থেকে বেতবনের সড়কে বসে থাকা একটি চিতাবাঘের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করলে গ্রামজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।
হতেয়া গ্রামের বাসিন্দা স্বপন আহমেদ বলেন, ‘এত দিন বাঘ দেখার বিষয়টি কেউ পাত্তা দেয়নি। কিন্তু ছবিটি ফেসবুকে পোস্ট করলে গতকাল বিকেল থেকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরই মধ্যে ওই বাঘ চারটি ছাগল খেয়ে ফেলেছে। কেউ কেউ বাঘের কয়েকটি বাচ্চাও দেখেছে বলে জানিয়েছে।’
হাতীবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ের কাছেই একটি বেতবন রয়েছে। ওই বনেই বাঘটি নিয়মিত আনাগোনা করে।
এ বিষয়ে বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ বলেন, ‘প্রায় তিন মাস ধরে এলাকায় একটি চিতাবাঘ বিচরণ করছে। স্থানীয়দের সতর্ক থাকতে বলেছি। একই সঙ্গে ওই বেতবনে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ করেছি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে