নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পোশাক ফেরত না পেলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চাকরিচুত্য পুলিশ সদস্যরা। বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে যেসব পুলিশ সদস্য চাকরিচ্যুত হয়েছেন, চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানান তাঁরা। একই সঙ্গে চাকরিতে পুনর্বহাল না করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায় পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচুত্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে এক মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়।
এ সময় চাকুরিচুত্য পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ক চাকরিচুত্য সহকারী উপপরিদর্শক তৌহিদ বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে নানাভাবে আমাদের হয়রানি করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। কেউ ফেসবুকে কোনো পোস্ট দেওয়ার কারণে চাকরিচ্যুত হয়েছেন। কেউবা আবার কোনো পোস্টে কমেন্ট করে চাকরিচ্যুত হয়েছে। কারণ ছাড়াও বিভিন্নজনকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। অনেক সদস্যের নামে মাদক সেবনের অভিযোগ তুলে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে। আমরা এই বৈষম্য চাই না। আমরা চাই জনগণের পুলিশ হয়ে কাজ করতে। আমরা জনগণের পুলিশ হয়ে কাজ করছিলাম বলেই আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বৈষম্য চাই না। আমরা চাই আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। আমরা আমাদের পোশাক ফেরত চাই। তা না হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে নামব। হয় আমাদের পোশাক ফিরিয়ে দিতে হবে, না হলে বিষ কিনে দিতে হবে।’
এদিকে বেলা ১টার পর মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু হলে তাঁদের সদর দপ্তরে ডাকা হয়। এরপর আন্দোলনরত ব্যক্তিদের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পুলিশ হেডকোয়ার্টারে প্রবেশ করেন। এ সময় মানববন্ধন সাময়িক স্থগিত করা হয় এবং সুবার্তা পেলে মানববন্ধন স্থগিত করা হবে বলে জানানো হয়। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দিয়ে মানববন্ধন চলবে বলেও জানান তাঁরা।
পুলিশ সদস্যদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারদের সঙ্গে আলোচনা শেষে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ক তৌহিদ বলেন, ‘আমরা ভেতরে গিয়েছিলাম। আইজিপি স্যার না থাকায় আমাদের সঙ্গে দেখা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের দেখা ও কথা হয়েছে। তাঁরা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। বলেছেন, আমরা যারা লিগ্যাল ওয়েতে আছি ও বিগত সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত হয়েছি; আমাদের সব দাবি মেনে নেবেন। আমাদের দাবি উপস্থাপন করতে বলেছেন। আগামীকাল আমাদের সব ধরনের কাগজপত্র নিয়ে আসতে বলেছেন। আমরা কালকে স্মারকলিপি দেব এবং চাকরি হারানো সদস্যদের তালিকা জমা দেব।’
দাবি না মেনে নিলে আপনারা কী করবেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্যাররা যদি আমাদের আশ্বাস দেন এবং যৌক্তিক দাবি মেনে নেন; তাহলে আমরা আর কোনো আন্দোলনে যাব না। দাবি না মানলে আমরা কঠিনতম কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
পোশাক ফেরত না পেলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চাকরিচুত্য পুলিশ সদস্যরা। বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে যেসব পুলিশ সদস্য চাকরিচ্যুত হয়েছেন, চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানান তাঁরা। একই সঙ্গে চাকরিতে পুনর্বহাল না করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায় পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচুত্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে এক মানববন্ধনে এসব দাবি জানানো হয়।
এ সময় চাকুরিচুত্য পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ক চাকরিচুত্য সহকারী উপপরিদর্শক তৌহিদ বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে নানাভাবে আমাদের হয়রানি করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। কেউ ফেসবুকে কোনো পোস্ট দেওয়ার কারণে চাকরিচ্যুত হয়েছেন। কেউবা আবার কোনো পোস্টে কমেন্ট করে চাকরিচ্যুত হয়েছে। কারণ ছাড়াও বিভিন্নজনকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। অনেক সদস্যের নামে মাদক সেবনের অভিযোগ তুলে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে। আমরা এই বৈষম্য চাই না। আমরা চাই জনগণের পুলিশ হয়ে কাজ করতে। আমরা জনগণের পুলিশ হয়ে কাজ করছিলাম বলেই আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বৈষম্য চাই না। আমরা চাই আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক। আমরা আমাদের পোশাক ফেরত চাই। তা না হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে নামব। হয় আমাদের পোশাক ফিরিয়ে দিতে হবে, না হলে বিষ কিনে দিতে হবে।’
এদিকে বেলা ১টার পর মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু হলে তাঁদের সদর দপ্তরে ডাকা হয়। এরপর আন্দোলনরত ব্যক্তিদের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পুলিশ হেডকোয়ার্টারে প্রবেশ করেন। এ সময় মানববন্ধন সাময়িক স্থগিত করা হয় এবং সুবার্তা পেলে মানববন্ধন স্থগিত করা হবে বলে জানানো হয়। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দিয়ে মানববন্ধন চলবে বলেও জানান তাঁরা।
পুলিশ সদস্যদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারদের সঙ্গে আলোচনা শেষে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ক তৌহিদ বলেন, ‘আমরা ভেতরে গিয়েছিলাম। আইজিপি স্যার না থাকায় আমাদের সঙ্গে দেখা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের দেখা ও কথা হয়েছে। তাঁরা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। বলেছেন, আমরা যারা লিগ্যাল ওয়েতে আছি ও বিগত সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত হয়েছি; আমাদের সব দাবি মেনে নেবেন। আমাদের দাবি উপস্থাপন করতে বলেছেন। আগামীকাল আমাদের সব ধরনের কাগজপত্র নিয়ে আসতে বলেছেন। আমরা কালকে স্মারকলিপি দেব এবং চাকরি হারানো সদস্যদের তালিকা জমা দেব।’
দাবি না মেনে নিলে আপনারা কী করবেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘স্যাররা যদি আমাদের আশ্বাস দেন এবং যৌক্তিক দাবি মেনে নেন; তাহলে আমরা আর কোনো আন্দোলনে যাব না। দাবি না মানলে আমরা কঠিনতম কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে