ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর কদমতলীর রায়েরবাগ এলাকায় বখাটেদের কিল-ঘুষিতে আব্দুর রহিম খান (৭০) নামে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রায়েরবাগ মেরাজনগরে বাসার সামনে কিল-ঘুষির এ ঘটনা ঘটে। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা বৃদ্ধকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা পৌনে ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আব্দুর রহিমের ছেলে রাকিবুল ইসলামের অভিযোগ, ‘রায়েরবাগ মেরাজনগর সি-ব্লকে আমাদের নিজেদের বাড়ি। বাসার সামনে ফাঁকা মাঠে এলাকার কিছু যুবক প্রতিদিন আড্ডা দেয় এবং মাদকদ্রব্য সেবন করে। আজকে কিছু ছেলে বাসার সামনে আড্ডা দিচ্ছিল এবং চিল্লাপাল্লা করছিল। তখন আমি এগিয়ে এসে তাদের চিল্লচিল্লি করতে নিষেধ করি। তখন তারা আমাকে মারধর করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বাবা বাসা থেকে বের হয়ে তাদের বাধা দিলে আব্দুল্লাহ, ইলিয়াছ, সিয়াম নামে তিনজন আমার বাবার বুকে কিল-ঘুষি মারে। এ সময় ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এতে আমার বাবা অচেতন হয়ে রাস্তায় পরে যান। তখন দ্রুত তাঁকে রায়েরবাগ ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে মারা যান।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘ওই ব্যক্তিকে স্বজনেরা অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মারধরের কারণে ওই ব্যক্তি মারা যান বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা।’
কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কবির হোসেন বলেন, ‘মেরাজনগর এলাকায় মারধরের কারণে এক ব্যক্তি মারা গেছে বলে জানতে পেরেছি। ঘটনার বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।’
রাজধানীর কদমতলীর রায়েরবাগ এলাকায় বখাটেদের কিল-ঘুষিতে আব্দুর রহিম খান (৭০) নামে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রায়েরবাগ মেরাজনগরে বাসার সামনে কিল-ঘুষির এ ঘটনা ঘটে। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনেরা বৃদ্ধকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা পৌনে ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আব্দুর রহিমের ছেলে রাকিবুল ইসলামের অভিযোগ, ‘রায়েরবাগ মেরাজনগর সি-ব্লকে আমাদের নিজেদের বাড়ি। বাসার সামনে ফাঁকা মাঠে এলাকার কিছু যুবক প্রতিদিন আড্ডা দেয় এবং মাদকদ্রব্য সেবন করে। আজকে কিছু ছেলে বাসার সামনে আড্ডা দিচ্ছিল এবং চিল্লাপাল্লা করছিল। তখন আমি এগিয়ে এসে তাদের চিল্লচিল্লি করতে নিষেধ করি। তখন তারা আমাকে মারধর করে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বাবা বাসা থেকে বের হয়ে তাদের বাধা দিলে আব্দুল্লাহ, ইলিয়াছ, সিয়াম নামে তিনজন আমার বাবার বুকে কিল-ঘুষি মারে। এ সময় ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এতে আমার বাবা অচেতন হয়ে রাস্তায় পরে যান। তখন দ্রুত তাঁকে রায়েরবাগ ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে মারা যান।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘ওই ব্যক্তিকে স্বজনেরা অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মারধরের কারণে ওই ব্যক্তি মারা যান বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা।’
কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কবির হোসেন বলেন, ‘মেরাজনগর এলাকায় মারধরের কারণে এক ব্যক্তি মারা গেছে বলে জানতে পেরেছি। ঘটনার বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে