গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকা থেকে অপহৃত চারটি শিশুকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার ফৌজদারহাট এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তির দত্তক দেওয়া শিশুকেও সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়।
গতকাল শনিবার বিকেলে সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশের সহায়তায় ফৌজদারহাট এলাকার রেলবস্তির একটি ঘর থেকে শিশুদের উদ্ধার করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে গ্রেপ্তার আসামিদের গাজীপুরের আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার আলী আকবরের তিন ছেলে আমির হোসেন (২৬), মনির হোসেন (২৮) ও আশিক (২৩) এবং খুলনার সোনাডাঙ্গার হালিমা খাতুন (৩০) ও ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার মেরিনা খাতুন (৫৫)।
গাজীপুর মহানগরের গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মোহাম্মদ রাশেদ জানান, গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে মনির হোসেন তাঁর শিশুসন্তানকে লালনপালনের জন্য গাছা থানার বাদে কলমেশ্বর এলাকায় বসবাসকারী তাঁর এক আত্মীয়ের কাছে দত্তক দেন। ঈদুল ফিতরের পর মনির তাঁর সন্তানকে দেখতে ওই বাড়িতে যান।
ওসি জানান, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে মনিরের ছেলে ওই বাড়িতে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। এ সময় তিনি তাঁর সহযোগীদের সহযোগিতায় নিজের সন্তানসহ খেলাধুলা করা পাঁচ শিশুকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট রেলবস্তি এলাকায় নিয়ে বন্দী করে রাখেন। পরে নিখোঁজ শিশুদের অভিভাবকেরা তাঁদের সন্তানদের খোঁজে নামেন। অপরদিকে বেড়াতে আসা মনির হোসেন ও তাঁর সন্তানকেও পাওয়া যাচ্ছিল না। এসব কারণে মনির হোসেনকে সন্দেহ হলে নিখোঁজ এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মহানগরীর গাছা থানায় মনির হোসেনসহ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে অপহরণ মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গাছা থানার উপপরিদর্শক সাইফুল আলম বলেন, মামলা হওয়ার পর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামি মনির হোসেনের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁকে সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশের সহায়তায় ফৌজদারহাট এলাকার রেলবস্তি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় অভিযান চালিয়ে অপহৃত শিশুদের অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের গাজীপুরে এনে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। আদালতের আদেশ পেলে সে অনুযায়ী আসামি ও শিশুদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকা থেকে অপহৃত চারটি শিশুকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার ফৌজদারহাট এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তির দত্তক দেওয়া শিশুকেও সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়।
গতকাল শনিবার বিকেলে সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশের সহায়তায় ফৌজদারহাট এলাকার রেলবস্তির একটি ঘর থেকে শিশুদের উদ্ধার করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ। আজ রোববার বিকেলে গ্রেপ্তার আসামিদের গাজীপুরের আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ার আলী আকবরের তিন ছেলে আমির হোসেন (২৬), মনির হোসেন (২৮) ও আশিক (২৩) এবং খুলনার সোনাডাঙ্গার হালিমা খাতুন (৩০) ও ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার মেরিনা খাতুন (৫৫)।
গাজীপুর মহানগরের গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মোহাম্মদ রাশেদ জানান, গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে মনির হোসেন তাঁর শিশুসন্তানকে লালনপালনের জন্য গাছা থানার বাদে কলমেশ্বর এলাকায় বসবাসকারী তাঁর এক আত্মীয়ের কাছে দত্তক দেন। ঈদুল ফিতরের পর মনির তাঁর সন্তানকে দেখতে ওই বাড়িতে যান।
ওসি জানান, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে মনিরের ছেলে ওই বাড়িতে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। এ সময় তিনি তাঁর সহযোগীদের সহযোগিতায় নিজের সন্তানসহ খেলাধুলা করা পাঁচ শিশুকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট রেলবস্তি এলাকায় নিয়ে বন্দী করে রাখেন। পরে নিখোঁজ শিশুদের অভিভাবকেরা তাঁদের সন্তানদের খোঁজে নামেন। অপরদিকে বেড়াতে আসা মনির হোসেন ও তাঁর সন্তানকেও পাওয়া যাচ্ছিল না। এসব কারণে মনির হোসেনকে সন্দেহ হলে নিখোঁজ এক শিশুর বাবা বাদী হয়ে মহানগরীর গাছা থানায় মনির হোসেনসহ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে অপহরণ মামলা করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গাছা থানার উপপরিদর্শক সাইফুল আলম বলেন, মামলা হওয়ার পর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামি মনির হোসেনের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁকে সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশের সহায়তায় ফৌজদারহাট এলাকার রেলবস্তি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় অভিযান চালিয়ে অপহৃত শিশুদের অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের গাজীপুরে এনে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। আদালতের আদেশ পেলে সে অনুযায়ী আসামি ও শিশুদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এক কিশোরীকে উত্যক্ত করা (ইভটিজিং) এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে।
২ মিনিট আগেপবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করতে স্ত্রী ও কন্যাসন্তান মেহেরিমা নূর আয়েশাকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন সাজ্জাদুন নূর। চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করেন তিনি। এরপর যাচ্ছিলেন বোয়ালখালী উপজেলার পূর্বগোমদণ্ডী ইউনিয়নে। কিন্তু কালুরঘাট সেতু তাদের জীবন ওলটপালট করে দিল মুহুর্তেই।
৫ মিনিট আগেঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক দিয়ে যানবাহন পারাপার বেড়েছে। ঈদের শেষ মুহূর্তে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা সেতু দিয়ে ৬৪ হাজার ২৮৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। আর টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ১০ লাখ ৮০ হাজার ৯৫০ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেঈদযাত্রা উপলক্ষে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও পদ্মা সেতু হয়ে দক্ষিণবঙ্গমুখী মানুষের ঢল নেমেছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকেই এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জ প্রান্তে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে যানবাহনের চাপ বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে