নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেনকে কাগজপত্রে মৃত দেখিয়ে এককালীন ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজেই একটি অভিযোগ করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেন উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তরফরাম ঘুনিপাড়া গ্রামের মো. বদর উদ্দিন মিয়ার ছেলে।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেন দেশ স্বাধীনের পর দীর্ঘদিন দেশে না থাকার সুযোগে একটি কুচক্রী মহল তাঁর বাবা বদর উদ্দিনকে হাত করে এমন কাজ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাংলার রাখাল ছেলেরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। যারা নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন, বর্তমান সরকার সেই বীরদের সর্বোচ্চ সম্মানে সম্মানিত করেছেন। শুধু তাই নয়, একটু সচ্ছলভাবে জীবন যাপনের জন্য সরকার বিভিন্ন ভাতা চালু করেছে। সরকারের সেই উদ্দেশ্যকে ব্যাহত করে একটি কুচক্রী মহল টাঙ্গাইলের নাগরপুরের জীবিত মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেনকে কাগজপত্রে মৃত দেখিয়ে ভাতা উত্তোলন করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। তাঁর গেজেট নম্বর-৭০৮৪। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত তালিকায় ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলায় তাঁর ক্রমিক নম্বর-৫২১ এবং পরিচিতি নম্বর-০১৯৩০০০৭৫৬৮। দীর্ঘদিন চাকরির সুবাদে দেশের বিভিন্ন জাগায় থাকতেন তিনি। চাকরি শেষে তিনি তাঁর মুক্তিযোদ্ধার সনদসহ সব কাগজপত্র তাঁর মায়ের কাছে রেখে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন পর বাড়ি ফিরে এসে তাঁর চাকরি ও মুক্তিযোদ্ধার সব কাগজপত্র খোঁজ করেন। বাড়ির লোকজন জানান, সব কাগজপত্র হারিয়ে গেছে। পরে তিনি জানতে পারেন, তাঁকে মৃত দেখিয়ে তাঁর বাবা বদর উদ্দিন প্রতারক চক্রের সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করে আসছেন। বয়সের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অবস্থায় বর্তমানে বীর মুক্তিযোদ্ধা বেকড়া ইউনিয়নের মুশুরিয়া গ্রামে তাঁর বোনের বাড়িতে অবস্থান করছেন।
এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন বলেন, ‘আমাকে মৃত দেখিয়ে যারা ভাতা উত্তোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। একই সঙ্গে আমি আমার ভাতা নিজের নামে ইস্যু করার দাবি জানাচ্ছি।’
নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অভিযোগের বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেনকে কাগজপত্রে মৃত দেখিয়ে এককালীন ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজেই একটি অভিযোগ করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেন উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তরফরাম ঘুনিপাড়া গ্রামের মো. বদর উদ্দিন মিয়ার ছেলে।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেন দেশ স্বাধীনের পর দীর্ঘদিন দেশে না থাকার সুযোগে একটি কুচক্রী মহল তাঁর বাবা বদর উদ্দিনকে হাত করে এমন কাজ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে বাংলার রাখাল ছেলেরা মুক্তিযুদ্ধের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। যারা নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন, বর্তমান সরকার সেই বীরদের সর্বোচ্চ সম্মানে সম্মানিত করেছেন। শুধু তাই নয়, একটু সচ্ছলভাবে জীবন যাপনের জন্য সরকার বিভিন্ন ভাতা চালু করেছে। সরকারের সেই উদ্দেশ্যকে ব্যাহত করে একটি কুচক্রী মহল টাঙ্গাইলের নাগরপুরের জীবিত মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল হোসেনকে কাগজপত্রে মৃত দেখিয়ে ভাতা উত্তোলন করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। তাঁর গেজেট নম্বর-৭০৮৪। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত তালিকায় ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলায় তাঁর ক্রমিক নম্বর-৫২১ এবং পরিচিতি নম্বর-০১৯৩০০০৭৫৬৮। দীর্ঘদিন চাকরির সুবাদে দেশের বিভিন্ন জাগায় থাকতেন তিনি। চাকরি শেষে তিনি তাঁর মুক্তিযোদ্ধার সনদসহ সব কাগজপত্র তাঁর মায়ের কাছে রেখে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন পর বাড়ি ফিরে এসে তাঁর চাকরি ও মুক্তিযোদ্ধার সব কাগজপত্র খোঁজ করেন। বাড়ির লোকজন জানান, সব কাগজপত্র হারিয়ে গেছে। পরে তিনি জানতে পারেন, তাঁকে মৃত দেখিয়ে তাঁর বাবা বদর উদ্দিন প্রতারক চক্রের সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার ভাতা উত্তোলন করে আসছেন। বয়সের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অবস্থায় বর্তমানে বীর মুক্তিযোদ্ধা বেকড়া ইউনিয়নের মুশুরিয়া গ্রামে তাঁর বোনের বাড়িতে অবস্থান করছেন।
এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন বলেন, ‘আমাকে মৃত দেখিয়ে যারা ভাতা উত্তোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। একই সঙ্গে আমি আমার ভাতা নিজের নামে ইস্যু করার দাবি জানাচ্ছি।’
নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, অভিযোগের বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে