টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলামের বহুতল ভবনে ভবঘুরেদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছেন এক তরুণী।
ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া মারইয়াম মুকাদ্দাস মিষ্টি নামের ওই তরুণী আজ শনিবার সকালে ২০ জন ভবঘুরেকে নিয়ে জেলা শহরের ছোট কালীবাড়িতে তালা ভেঙে ছয়তলা ওই ভবনে ওঠেন। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এই ভবন ছেড়ে জোয়াহেরুলের পরিবারের সদস্যরা আত্মগোপনে চলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মারইয়াম ৬ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়, জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুকের বাসাসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতার বাসা ভাঙচুরে নেতৃত্ব দেন। তিনি এক্সকাভেটর বা ভেকু মেশিনের চালকের পাশে বসে ভাঙচুর কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
জোয়াহেরুল ভবন দখলের ব্যাপারে মারইয়াম বলেন, ‘এটি জবরদখল নয়, এই বাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হবে না। জনগণের অর্থ লুট করে ভবন করেছে। সেই ভবনে অবহেলিত-বঞ্চিত মানুষগুলোর আবাসস্থল গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগেই ঘোষণা দিয়েছিলাম পাগলের আশ্রম গড়ার। সেই কার্যক্রম শুরু হলো আল মোকাদ্দাস ফাউন্ডেশনের ২০ জন পাগল নিয়ে। তারাই এখানে বসবাস করবে।’
মারইয়াম জানান, আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও ফজলুরের বাসা ছাত্র-জনতা ভেঙে দেওয়ার সময় জোয়াহেরুলের বাসা না ভাঙার অনুরোধ এসেছিল। তখন বাসা না ভেঙে প্রয়োজনে আশ্রম করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। সে জন্য ভাঙা হয়নি। সেই বাসাতেই আশ্রম করা হলো। তবে কে এই প্রস্তাব দিয়েছেন, তা তিনি জানাননি।
আবাসিক এলাকায় এমন আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে অস্বস্তি বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে মারইয়াম বলেন, ‘যদি স্থানীয় বাসিন্দাদের অসুবিধা হয়, তাহলে যারা বেশি পাগল, তাদের স্থানান্তর করে অন্য কোনো আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় নেওয়া হবে। এই বাসায় যারা কম পাগল, তাদের রাখা হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের টাঙ্গাইলের সমন্বয়ক আল আমিন জানান, কারও বাড়ি দখল করার কোনো কার্যক্রম তাঁরা নেননি। মারইয়াম মুকাদ্দাস মিষ্টি নামের একজন নারী ছাত্র প্রতিনিধি তথা সমন্বয়ক পরিচয়ে এক আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় ‘পাগলের আশ্রম’ করেছেন বলে তিনি শুনেছেন। তবে তাঁরা এটা কোনোভাবেই সমর্থন করেন না।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহম্মেদ জানান, বিষয়টি তিনি লোকমুখে শুনেছেন। যেহেতু ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীরা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। সেখানে ছাত্র প্রতিনিধি বা সমন্বয়ক বলতে আর কিছু থাকে বলে তাঁর মনে হয় না। এর চেয়ে বেশি কিছু তিনি বলতে রাজি হননি।
টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলামের বহুতল ভবনে ভবঘুরেদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছেন এক তরুণী।
ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া মারইয়াম মুকাদ্দাস মিষ্টি নামের ওই তরুণী আজ শনিবার সকালে ২০ জন ভবঘুরেকে নিয়ে জেলা শহরের ছোট কালীবাড়িতে তালা ভেঙে ছয়তলা ওই ভবনে ওঠেন। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এই ভবন ছেড়ে জোয়াহেরুলের পরিবারের সদস্যরা আত্মগোপনে চলে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মারইয়াম ৬ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়, জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুকের বাসাসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতার বাসা ভাঙচুরে নেতৃত্ব দেন। তিনি এক্সকাভেটর বা ভেকু মেশিনের চালকের পাশে বসে ভাঙচুর কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
জোয়াহেরুল ভবন দখলের ব্যাপারে মারইয়াম বলেন, ‘এটি জবরদখল নয়, এই বাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হবে না। জনগণের অর্থ লুট করে ভবন করেছে। সেই ভবনে অবহেলিত-বঞ্চিত মানুষগুলোর আবাসস্থল গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আগেই ঘোষণা দিয়েছিলাম পাগলের আশ্রম গড়ার। সেই কার্যক্রম শুরু হলো আল মোকাদ্দাস ফাউন্ডেশনের ২০ জন পাগল নিয়ে। তারাই এখানে বসবাস করবে।’
মারইয়াম জানান, আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও ফজলুরের বাসা ছাত্র-জনতা ভেঙে দেওয়ার সময় জোয়াহেরুলের বাসা না ভাঙার অনুরোধ এসেছিল। তখন বাসা না ভেঙে প্রয়োজনে আশ্রম করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। সে জন্য ভাঙা হয়নি। সেই বাসাতেই আশ্রম করা হলো। তবে কে এই প্রস্তাব দিয়েছেন, তা তিনি জানাননি।
আবাসিক এলাকায় এমন আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন ঘিরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে অস্বস্তি বিরাজ করছে। এ ব্যাপারে মারইয়াম বলেন, ‘যদি স্থানীয় বাসিন্দাদের অসুবিধা হয়, তাহলে যারা বেশি পাগল, তাদের স্থানান্তর করে অন্য কোনো আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় নেওয়া হবে। এই বাসায় যারা কম পাগল, তাদের রাখা হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের টাঙ্গাইলের সমন্বয়ক আল আমিন জানান, কারও বাড়ি দখল করার কোনো কার্যক্রম তাঁরা নেননি। মারইয়াম মুকাদ্দাস মিষ্টি নামের একজন নারী ছাত্র প্রতিনিধি তথা সমন্বয়ক পরিচয়ে এক আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় ‘পাগলের আশ্রম’ করেছেন বলে তিনি শুনেছেন। তবে তাঁরা এটা কোনোভাবেই সমর্থন করেন না।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহম্মেদ জানান, বিষয়টি তিনি লোকমুখে শুনেছেন। যেহেতু ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীরা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। সেখানে ছাত্র প্রতিনিধি বা সমন্বয়ক বলতে আর কিছু থাকে বলে তাঁর মনে হয় না। এর চেয়ে বেশি কিছু তিনি বলতে রাজি হননি।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
৯ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
২০ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
২৫ মিনিট আগে