সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দুর্ঘটনায় গ্রেপ্তার বাসচালকের ডোপ টেস্ট করা হয়েছে। তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন বিষয়টি ধরা পড়েছে।
আজ রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশ গাজীপুর রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি ড. আ ক ম আকতারুজ্জামান বসুনিয়া। হাইওয়ে থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলেন তিনি বলেন, দুর্ঘটনায় দায় চালক, মালিক, কেউ এড়াতে পারে না। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অজ্ঞাতনামা আরও অনেক আসামি রয়েছে। যাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তিনি বলেন, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ব্যাপারী পরিবহনের ধাক্কায় একই পরিবারের চারজনসহ ছয়জন নিহত হয়। এ ঘটনায় বেপারী পরিবহনের মালিক মো. ডাবলু ব্যাপারীকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে মাদারীপুরের শিবচর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডাবলু ব্যাপারী মাদারীপুরের শিবচরের বাসিন্দা। এর আগে গত শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বাসটির চালক মো. নুরুদ্দিনকে (২৯)।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বাসটির ফিটনেস ছিল না। দুর্ঘটনা ঘটার আগের দিন বাসটি ঠিকঠাক (মেরামত) করে রাস্তায় নামানো হয়েছিল। এক বছর আগেই মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তারা তা নবায়ন করেনি। এ ছাড়া বাসচালকের ড্রাইভিং লাইসেন্সও নেই।
বাসটি ৬০ জন যাত্রী নিয়ে সকাল সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। গন্তব্যস্থলে দ্রুত পৌঁছাতে শুরু থেকেই বেপরোয়াভাবে বাসটি চালানো হচ্ছিল। বেলা সোয়া ১১টার দিকে ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের ওপর উঠিয়ে দেয়। পরে বাসটির চালক ও সহকারী কৌশলে পালিয়ে যান। শুক্রবার চালককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর চালকের ডোপ টেস্ট করা হয়েছে। তিনি মাদক সেবন করতেন। চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল না।
বাসচাপায় নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কোলা ইউনিয়নের নন্দনকোনা গ্রামের প্রয়াত সুমন খানের মেয়ে আমেনা আক্তার (৪০), তাঁর বড় মেয়ে ইসরাত জাহান (২৪), ছোট মেয়ে রিহা মনি (১১), ইসরাত জাহানের ছেলে আইয়াজ হোসেন (২), মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়ার স্ত্রী রেশমা আক্তার (২৬) ও তাঁর ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)।
এ ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন প্রাইভেট কারের মালিক সোহান (২৮), তাঁর বোন ফাহমিদা আক্তার (১৭), স্ত্রী আনামিকা আক্তার (২০) ও মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়া (৪২)।
এ ঘটনায় গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় নিহত আমেনা আক্তারে বড় ভাই মো. নরুল আমিন বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় সড়ক পরিবহন আইনে মামলা করেন। মামলায় বাসমালিক, চালক, চালকের সহকারীকে আসামি করা হয়।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দুর্ঘটনায় গ্রেপ্তার বাসচালকের ডোপ টেস্ট করা হয়েছে। তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন বিষয়টি ধরা পড়েছে।
আজ রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশ গাজীপুর রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি ড. আ ক ম আকতারুজ্জামান বসুনিয়া। হাইওয়ে থানায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলেন তিনি বলেন, দুর্ঘটনায় দায় চালক, মালিক, কেউ এড়াতে পারে না। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অজ্ঞাতনামা আরও অনেক আসামি রয়েছে। যাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তিনি বলেন, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ব্যাপারী পরিবহনের ধাক্কায় একই পরিবারের চারজনসহ ছয়জন নিহত হয়। এ ঘটনায় বেপারী পরিবহনের মালিক মো. ডাবলু ব্যাপারীকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে মাদারীপুরের শিবচর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডাবলু ব্যাপারী মাদারীপুরের শিবচরের বাসিন্দা। এর আগে গত শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বাসটির চালক মো. নুরুদ্দিনকে (২৯)।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বাসটির ফিটনেস ছিল না। দুর্ঘটনা ঘটার আগের দিন বাসটি ঠিকঠাক (মেরামত) করে রাস্তায় নামানো হয়েছিল। এক বছর আগেই মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তারা তা নবায়ন করেনি। এ ছাড়া বাসচালকের ড্রাইভিং লাইসেন্সও নেই।
বাসটি ৬০ জন যাত্রী নিয়ে সকাল সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। গন্তব্যস্থলে দ্রুত পৌঁছাতে শুরু থেকেই বেপরোয়াভাবে বাসটি চালানো হচ্ছিল। বেলা সোয়া ১১টার দিকে ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় এলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের ওপর উঠিয়ে দেয়। পরে বাসটির চালক ও সহকারী কৌশলে পালিয়ে যান। শুক্রবার চালককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর চালকের ডোপ টেস্ট করা হয়েছে। তিনি মাদক সেবন করতেন। চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল না।
বাসচাপায় নিহতরা হলেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কোলা ইউনিয়নের নন্দনকোনা গ্রামের প্রয়াত সুমন খানের মেয়ে আমেনা আক্তার (৪০), তাঁর বড় মেয়ে ইসরাত জাহান (২৪), ছোট মেয়ে রিহা মনি (১১), ইসরাত জাহানের ছেলে আইয়াজ হোসেন (২), মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়ার স্ত্রী রেশমা আক্তার (২৬) ও তাঁর ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)।
এ ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন প্রাইভেট কারের মালিক সোহান (২৮), তাঁর বোন ফাহমিদা আক্তার (১৭), স্ত্রী আনামিকা আক্তার (২০) ও মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়া (৪২)।
এ ঘটনায় গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় নিহত আমেনা আক্তারে বড় ভাই মো. নরুল আমিন বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় সড়ক পরিবহন আইনে মামলা করেন। মামলায় বাসমালিক, চালক, চালকের সহকারীকে আসামি করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১৫ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২৫ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩২ মিনিট আগে