শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
পদ্মা সেতুর রেল উদ্বোধন ঘিরে আনন্দের জোয়ার বইছে মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে। ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ট্রেন পদ্মা সেতু পার হয়ে প্রথমেই থামবে শিবচরের পদ্মা স্টেশনে। সেতু পার হয়ে শিবচরেই রয়েছে ট্রেনের দুটি স্টেশন। ঢাকা যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে শিবচরসহ পদ্মাপারের আশপাশের এলাকার মানুষের জন্য এই ট্রেন যোগাযোগ নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আর এ জন্যই রেল উদ্বোধনকে ঘিরে সাধারণ মানুষের উৎসাহের শেষ নেই। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে অসংখ্য ফেস্টুন ও নৌকার প্রতিকৃতিতে সাজানো হয়েছে শিবচরের রেললাইন-সংলগ্ন এলাকা।
পদ্মা সেতুতে বাসের পরে এবার খুলেছে রেল চলাচলের পথ। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ২৩ মিনিটে ডিজিটাল সুইচ অন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়া রেলওয়ে স্টেশন প্রান্ত থেকে বহুল কাঙ্ক্ষিত এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। কয়েক দিনের মধ্যেই সাধারণ মানুষের জন্য চলাচল শুরু করবে ট্রেন।
পদ্মাপারের এই এলাকা প্রথমবারের মতো রেললাইনের আওতায় এসেছে। পদ্মা সেতু হয়ে এই ট্রেন যাবে ঢাকায়। এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ট্রেনে চড়ে সহজেই ঢাকায় যাওয়ার আশা করছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে শিবচরের রেললাইন-সংলগ্ন এলাকা এবং শিবচরের দুটি স্টেশনকে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন ও নৌকা দিয়ে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন স্থানে চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে অসংখ্য ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. সেলিম বলেন, ‘রেল উদ্বোধনকে ঘিরে শিবচর উপজেলা আওয়ামী লীগ নানা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। শিবচরের পদ্মা ও শিবচর স্টেশন, রেললাইন-সংলগ্ন এলাকায় অসংখ্য ফেস্টুন লাগানো হচ্ছে। নৌকার প্রতিকৃতি টাঙানো হচ্ছে। শিবচরের রেললাইনের পুরো এলাকায় কয়েক হাজার ফেস্টুন থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া রেললাইনের দুপাশে, যেখানে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকবে এবং আড়িয়াল খাঁ সেতুসহ রেললাইনের পাশে আমাদের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাবেন। এ সময় রঙিন টিশার্ট, ক্যাপ পরে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করতে সচেষ্ট থাকবে সবাই। তবে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমাদের আনন্দ কিছুটা ম্লান হতে পারে। আমরা উভয় দিক বিবেচনা করেই রেল উদ্বোধনকে উৎসবে পরিণত করব। সকাল ১০টা থেকেই আমাদের কর্মসূচি শুরু হয়েছে।’
পদ্মা সেতুর রেল উদ্বোধন ঘিরে আনন্দের জোয়ার বইছে মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে। ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ট্রেন পদ্মা সেতু পার হয়ে প্রথমেই থামবে শিবচরের পদ্মা স্টেশনে। সেতু পার হয়ে শিবচরেই রয়েছে ট্রেনের দুটি স্টেশন। ঢাকা যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে শিবচরসহ পদ্মাপারের আশপাশের এলাকার মানুষের জন্য এই ট্রেন যোগাযোগ নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আর এ জন্যই রেল উদ্বোধনকে ঘিরে সাধারণ মানুষের উৎসাহের শেষ নেই। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে অসংখ্য ফেস্টুন ও নৌকার প্রতিকৃতিতে সাজানো হয়েছে শিবচরের রেললাইন-সংলগ্ন এলাকা।
পদ্মা সেতুতে বাসের পরে এবার খুলেছে রেল চলাচলের পথ। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ২৩ মিনিটে ডিজিটাল সুইচ অন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়া রেলওয়ে স্টেশন প্রান্ত থেকে বহুল কাঙ্ক্ষিত এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। কয়েক দিনের মধ্যেই সাধারণ মানুষের জন্য চলাচল শুরু করবে ট্রেন।
পদ্মাপারের এই এলাকা প্রথমবারের মতো রেললাইনের আওতায় এসেছে। পদ্মা সেতু হয়ে এই ট্রেন যাবে ঢাকায়। এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ট্রেনে চড়ে সহজেই ঢাকায় যাওয়ার আশা করছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে শিবচরের রেললাইন-সংলগ্ন এলাকা এবং শিবচরের দুটি স্টেশনকে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন ও নৌকা দিয়ে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন স্থানে চিফ হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে অসংখ্য ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. সেলিম বলেন, ‘রেল উদ্বোধনকে ঘিরে শিবচর উপজেলা আওয়ামী লীগ নানা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। শিবচরের পদ্মা ও শিবচর স্টেশন, রেললাইন-সংলগ্ন এলাকায় অসংখ্য ফেস্টুন লাগানো হচ্ছে। নৌকার প্রতিকৃতি টাঙানো হচ্ছে। শিবচরের রেললাইনের পুরো এলাকায় কয়েক হাজার ফেস্টুন থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া রেললাইনের দুপাশে, যেখানে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকবে এবং আড়িয়াল খাঁ সেতুসহ রেললাইনের পাশে আমাদের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাবেন। এ সময় রঙিন টিশার্ট, ক্যাপ পরে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করতে সচেষ্ট থাকবে সবাই। তবে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমাদের আনন্দ কিছুটা ম্লান হতে পারে। আমরা উভয় দিক বিবেচনা করেই রেল উদ্বোধনকে উৎসবে পরিণত করব। সকাল ১০টা থেকেই আমাদের কর্মসূচি শুরু হয়েছে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে