নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মজিবর রহমান হাওলাদার বলেছেন, ‘৩০টি ব্যবসায়িক গোষ্ঠী মিলে শীতলক্ষ্যা নদীর দুই পাড়ের সব দখল করে রেখেছে। সরকার যদি রাস্তার জমি উদ্ধার করতে পারে তাহলে নদী কেন উদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হয় না? মিডিয়াগুলো যারা দখল করে আছে, তাদের অনেকেই নদী দখল করে রেখেছে। সরকারি দলের অনেক এমপি ব্যবসায়ীরা এর সঙ্গে জড়িত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ আয়োজিত ‘নদী দূষণ রোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা’- শীর্ষক মত বিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ড. মজিবর বলেন, আমাদের জন্মই হয়েছে ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা’ স্লোগান দিয়ে। নদীকে কেন্দ্র করেই আমাদের বেড়ে ওঠা। নদী একটা জীবন্ত সত্তা। তাকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। এখনই অ্যাকশন নিতে হবে।’
সভায় রাজধানীর চারপাশের তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদীসহ বিভিন্ন নদীর দূষণের চিত্র তুলে ধরেন স্থানীয়রা। নদী দূষণ প্রতিরোধ এবং বেদখলের লক্ষ্যে মতামত তুলে ধরেন বিশিষ্টজনেরা। এ সময় বলা হয় নদী দূষণের প্রায় ৯০ শতাংশ ঘটছে কলকারখানা ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির দপ্তর সম্পাদক মোস্তফা আলমগীর রতন বলেন, ‘গণমাধ্যম কোনো বিষয় নিয়ে উদ্যোগ নিলে রাষ্ট্রেরও তা বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা নেই। তাই গণমাধ্যমের কর্মী ও মালিকদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘নদীর নিয়ে আরও গবেষণার উদ্যোগ নিতে হবে। গবেষণা না থাকলে সাংবাদিকেরা তথ্য কোথায় পাবেন? নদী দূষণ শুধু ক্ষমাহীন অবহেলা নয়, ক্ষেত্রবিশেষে সংশোধন অযোগ্য অবহেলা।’
ডেইলি স্টারের প্রধান প্রতিবেদক পিনাকী রায় বলেন, মিডিয়া পরিবেশ ও নদী রক্ষায় তার কাজ করছে, কিন্তু যথাযথ ফলাফল আসছে না। কারণ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা তাদের কাজগুলো করছে না। নদীর জন্য অনেক টাকা বরাদ্দ হচ্ছে। কিন্তু সেগুলোর অধিকাংশ নদীর পাড়, ল্যান্ডিং স্টেশনসহ অন্যান্য স্থাপনা তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। নদীর পানি দূষণ বা দখল নিরসনে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাড. গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার বলেন, সুন্দরবন আমাদের বড় বড় ঝড় থেকে রক্ষা করেছে কিন্তু এখন অনেকে দখলের উদ্দেশ্যে সুন্দরবনে আগুন লাগাচ্ছে। নদীগুলোতে বিষ দিয়ে মাছ ধরা হচ্ছে। বিষের কারণে সেই এলাকায় অনেক বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হচ্ছে।
ওয়াটারকিপার্স এর কোডিনেটর শরীফ জামিল বলেন, পরিকল্পনা প্রণয়নকারী এবং পর্যবেক্ষণের দ্বায়িত্বে নিয়োজিত সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাব ও দুর্বল পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার ফলে দূষণকারীরা সহজেই জবাবদিহি এড়িয়ে যেতে পারে।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মজিবর রহমান হাওলাদার বলেছেন, ‘৩০টি ব্যবসায়িক গোষ্ঠী মিলে শীতলক্ষ্যা নদীর দুই পাড়ের সব দখল করে রেখেছে। সরকার যদি রাস্তার জমি উদ্ধার করতে পারে তাহলে নদী কেন উদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হয় না? মিডিয়াগুলো যারা দখল করে আছে, তাদের অনেকেই নদী দখল করে রেখেছে। সরকারি দলের অনেক এমপি ব্যবসায়ীরা এর সঙ্গে জড়িত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ আয়োজিত ‘নদী দূষণ রোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা’- শীর্ষক মত বিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ড. মজিবর বলেন, আমাদের জন্মই হয়েছে ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা’ স্লোগান দিয়ে। নদীকে কেন্দ্র করেই আমাদের বেড়ে ওঠা। নদী একটা জীবন্ত সত্তা। তাকে হত্যা করার অধিকার কারও নেই। এখনই অ্যাকশন নিতে হবে।’
সভায় রাজধানীর চারপাশের তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু নদীসহ বিভিন্ন নদীর দূষণের চিত্র তুলে ধরেন স্থানীয়রা। নদী দূষণ প্রতিরোধ এবং বেদখলের লক্ষ্যে মতামত তুলে ধরেন বিশিষ্টজনেরা। এ সময় বলা হয় নদী দূষণের প্রায় ৯০ শতাংশ ঘটছে কলকারখানা ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির দপ্তর সম্পাদক মোস্তফা আলমগীর রতন বলেন, ‘গণমাধ্যম কোনো বিষয় নিয়ে উদ্যোগ নিলে রাষ্ট্রেরও তা বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা নেই। তাই গণমাধ্যমের কর্মী ও মালিকদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘নদীর নিয়ে আরও গবেষণার উদ্যোগ নিতে হবে। গবেষণা না থাকলে সাংবাদিকেরা তথ্য কোথায় পাবেন? নদী দূষণ শুধু ক্ষমাহীন অবহেলা নয়, ক্ষেত্রবিশেষে সংশোধন অযোগ্য অবহেলা।’
ডেইলি স্টারের প্রধান প্রতিবেদক পিনাকী রায় বলেন, মিডিয়া পরিবেশ ও নদী রক্ষায় তার কাজ করছে, কিন্তু যথাযথ ফলাফল আসছে না। কারণ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা তাদের কাজগুলো করছে না। নদীর জন্য অনেক টাকা বরাদ্দ হচ্ছে। কিন্তু সেগুলোর অধিকাংশ নদীর পাড়, ল্যান্ডিং স্টেশনসহ অন্যান্য স্থাপনা তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। নদীর পানি দূষণ বা দখল নিরসনে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাড. গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার বলেন, সুন্দরবন আমাদের বড় বড় ঝড় থেকে রক্ষা করেছে কিন্তু এখন অনেকে দখলের উদ্দেশ্যে সুন্দরবনে আগুন লাগাচ্ছে। নদীগুলোতে বিষ দিয়ে মাছ ধরা হচ্ছে। বিষের কারণে সেই এলাকায় অনেক বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হচ্ছে।
ওয়াটারকিপার্স এর কোডিনেটর শরীফ জামিল বলেন, পরিকল্পনা প্রণয়নকারী এবং পর্যবেক্ষণের দ্বায়িত্বে নিয়োজিত সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাব ও দুর্বল পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থার ফলে দূষণকারীরা সহজেই জবাবদিহি এড়িয়ে যেতে পারে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৩ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে