নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যাপসভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর রাইডাররা অ্যাপসের মাধ্যমে না গিয়ে চুক্তিভিত্তিক যাত্রী পরিবহন করছেন এবং অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন, যা রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালার পরিপন্থী। এমন অবস্থায় নীতিমালা অমান্য করে যাঁরা এই সেবা দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর পক্ষ থেকে এসংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
বিআরটিএর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপসভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা গ্রহণের জন্য সরকার রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা ২০১৭ করে দিয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী বিআরটিএ থেকে রাইড শেয়ারিং এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট গ্রহণ করে, রাইড শেয়ারিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদান এবং সমপরিমাণ ভাড়া আদায় করার শর্ত রয়েছে। তবে সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে, কতিপয় মোটরযানচালক ওই নীতিমালা ও শর্তাদি না মেনে চুক্তিভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা দিচ্ছেন এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন, যা রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালার পরিপন্থী। এমন অবস্থায় রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা লঙ্ঘন এবং চুক্তিভিত্তিক মোটরযান পরিচালনাসহ অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে সংশ্লিষ্ট রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোটরযান মালিক, মোটরযানচালক এবং সেবা গ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে চুক্তিভিত্তিক যাত্রী পরিবহন ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগ বিআরটিএর সহকারী পরিচালক ইঞ্জিনিয়ারিং রাইড শেয়ারিং শাখায় জানানোর জন্য অনুরোধ করেছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে অ্যাপস ছাড়া চুক্তিভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা গ্রহণ না করার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ করেছে বিআরটিএ।
অ্যাপসভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর রাইডাররা অ্যাপসের মাধ্যমে না গিয়ে চুক্তিভিত্তিক যাত্রী পরিবহন করছেন এবং অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন, যা রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালার পরিপন্থী। এমন অবস্থায় নীতিমালা অমান্য করে যাঁরা এই সেবা দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর পক্ষ থেকে এসংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
বিআরটিএর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অ্যাপসভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা গ্রহণের জন্য সরকার রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা ২০১৭ করে দিয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী বিআরটিএ থেকে রাইড শেয়ারিং এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট গ্রহণ করে, রাইড শেয়ারিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদান এবং সমপরিমাণ ভাড়া আদায় করার শর্ত রয়েছে। তবে সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে, কতিপয় মোটরযানচালক ওই নীতিমালা ও শর্তাদি না মেনে চুক্তিভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা দিচ্ছেন এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন, যা রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালার পরিপন্থী। এমন অবস্থায় রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা লঙ্ঘন এবং চুক্তিভিত্তিক মোটরযান পরিচালনাসহ অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে সংশ্লিষ্ট রাইড শেয়ারিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোটরযান মালিক, মোটরযানচালক এবং সেবা গ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে চুক্তিভিত্তিক যাত্রী পরিবহন ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগ বিআরটিএর সহকারী পরিচালক ইঞ্জিনিয়ারিং রাইড শেয়ারিং শাখায় জানানোর জন্য অনুরোধ করেছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে অ্যাপস ছাড়া চুক্তিভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা গ্রহণ না করার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ করেছে বিআরটিএ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে