নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী বলেছেন, ‘আবদুর রউফ একাধারে সফল আইনজীবী, বিচারপতি ও অত্যন্ত সফল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন। তিনি ছিলেন সফল সমাজসংস্কারক ও পথিকৃৎ। সেই সঙ্গে ছিলেন সফল ও বিচক্ষণ সালিসকারক। বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রায় সবাই কোনো পদের জন্য সচেষ্ট থাকি, সক্রিয় থাকি এবং বিভিন্নভাবে চেষ্টা করি, যেটাকে তদবির বলে। বিচারপতি আবদুর রউফ একদম সে রকম ছিলেন না।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আজ শনিবার জাতীয় নাগরিক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রয়াত মোহাম্মদ আবদুর রউফের স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ফুলকুঁড়ি আসর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। এ সময় প্রয়াত বিচারপতি আবদুর রউফের ছেলে অতিরিক্তি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ বক্তব্য দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক বলেন, প্রয়াত বিচারপতি আবদুর রউফ তাঁর বিচারিক জীবনে প্রচুর মামলা নিষ্পত্তি করেছেন, যা বিচারপ্রার্থী মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছে। বিচারপতি হিসেবে সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগে তিনি কখনো পিছপা হননি। দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি ১৯৯১ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করেন, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে আজীবন সংগ্রাম করেছেন তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আপিল বিভাগের আরেক বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক বলেন, ‘বিচারপতি আবদুর রউফ যে ভূমিকা রেখেছেন, তা আমাদের বিচার বিভাগের জন্য অহংকার। তিনি অবসরের পর ১৬ কোটি মানুষের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে একটি সুন্দর নির্বাচন দেওয়া যায়।’
বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী বলেছেন, ‘আবদুর রউফ একাধারে সফল আইনজীবী, বিচারপতি ও অত্যন্ত সফল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন। তিনি ছিলেন সফল সমাজসংস্কারক ও পথিকৃৎ। সেই সঙ্গে ছিলেন সফল ও বিচক্ষণ সালিসকারক। বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রায় সবাই কোনো পদের জন্য সচেষ্ট থাকি, সক্রিয় থাকি এবং বিভিন্নভাবে চেষ্টা করি, যেটাকে তদবির বলে। বিচারপতি আবদুর রউফ একদম সে রকম ছিলেন না।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আজ শনিবার জাতীয় নাগরিক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রয়াত মোহাম্মদ আবদুর রউফের স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ফুলকুঁড়ি আসর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। এ সময় প্রয়াত বিচারপতি আবদুর রউফের ছেলে অতিরিক্তি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ বক্তব্য দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. রেজাউল হক বলেন, প্রয়াত বিচারপতি আবদুর রউফ তাঁর বিচারিক জীবনে প্রচুর মামলা নিষ্পত্তি করেছেন, যা বিচারপ্রার্থী মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছে। বিচারপতি হিসেবে সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগে তিনি কখনো পিছপা হননি। দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি ১৯৯১ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করেন, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে আজীবন সংগ্রাম করেছেন তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আপিল বিভাগের আরেক বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক বলেন, ‘বিচারপতি আবদুর রউফ যে ভূমিকা রেখেছেন, তা আমাদের বিচার বিভাগের জন্য অহংকার। তিনি অবসরের পর ১৬ কোটি মানুষের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে একটি সুন্দর নির্বাচন দেওয়া যায়।’
বৃষ্টির কারণে কিছুটা স্বস্তি মিললেও শহরের নিচু এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। পৌরবাসীরা বলছেন, সামান্য বৃষ্টিতেই পৌরসভার অনেক এলাকায় পানি জমে যায়। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে দুর্ভোগ আরও বাড়বে।
১৬ মিনিট আগেনিহত ছকিনা বেগম সদর উপজেলার দালাল বাজার ইউনিয়নের পশ্চিম-লক্ষ্মীপুর এলাকার তোফায়েল আহমদের স্ত্রী। তিনি ভিক্ষা করে ও মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাতেন। স্থানীয়রা জানান, রাতে পুকুরে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে।
৩৩ মিনিট আগেশনিবার (১৫ জুন) রাতে গাইবান্ধা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, কর্মস্থলে ফেরার তাগিদে বাস কাউন্টারগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। কেউ কেউ কাঙ্ক্ষিত টিকিট পেলেও অনেকেই পিকআপ বা ট্রাকে করে রওনা হচ্ছেন। কম ভাড়ার আশায় ঝুঁকিপূর্ণ এ বাহনকেই ভরসা করছেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেরাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম সার্কেল থেকে ফেনী রেলওয়ে পুলিশকে জানানো হয়, ট্রেনের এক যাত্রী স্ট্রোক করেছেন। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ফেনী স্টেশনে অবস্থান নেয়। ট্রেনটি সাড়ে ৮টার দিকে ফেনী পৌঁছালে তাঁকে অচেতন অবস্থায় নামিয়ে স্বেচ্ছাসেবী ও পুলিশের সহায়তায় হাসপাতালে নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে