ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর বংশালে আল জামিয়া মদিনাতুল উলুম ফোরকানিয়া মাদ্রাসায় বিরিয়ানি খেয়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, স্টাফসহ অর্ধশত লোক অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আজ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে তাঁরা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসেন। তাঁরা সবাই বংশাল আল জামিয়া মদিনাতুল উলুম ফোরকানিয়া মাদ্রাসার নাজেরানা, কিতাবখানা, হেফজ ও নূরানি বিভাগের শিক্ষার্থী। এ ছাড়া শিক্ষক ও কর্মচারীও রয়েছেন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ জানান, মাদ্রাসাটিতে ১৭০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। যাদের অধিকাংশই শিশু। গতকাল শুক্রবার দুপুরে মাদ্রাসায় মুরগি দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করা হয়। দুপুরে সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্টাফ সেই বিরিয়ানি খায়। একই সময়ে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন থেকে রান্না করা গরুর বিরিয়ানি দিয়ে যায়। যেহেতু তাঁরা দুপুরের খাবার খেয়ে ফেলেছেন, সে জন্য সেই গরুর বিরিয়ানি রেখে দেন রাতের জন্য। রাতে সবাই একত্রেই সেই গরুর বিরিয়ানি খান। এরপর শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠেই একেক জন অসুস্থতা বোধ করতে থাকেন।
সারা দিন অসুস্থ বোধ করার পর সন্ধ্যার পরে তাদের মিটফোর্ড হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। গরুর মাংসের বিরিয়ানি কারা রান্না করে দিয়ে গেছে সেটি তিনি জানেন না।
অসুস্থ বাবুর্চি সৈয়দ আবুল হোসেন জানান, গতকাল দুপুরের মুরগির বিরিয়ানি তিনি নিজে রান্না করেছিলেন। তবে দুপুরে গরুর যে বিরিয়ানিটি দিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সেটি কারা রান্না করেছেন এবং কারা দিয়ে গেছেন সেটি তিনিও জানেন না। তাঁর ধারণা, রাতে সেই গরুর বিরিয়ানি খাওয়ার কারণেই তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এদিকে মাদ্রাসার একাধিক শিক্ষার্থী জানান, রাতে খাবার খেয়ে যখন তাঁরা ঘুমিয়ে পড়েন তখনো কোনো সমস্যা হয়নি। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠেই তাঁরা শরীর খারাপ অনুভব করেন। পাতলা পায়খানা, বমি, মাথা ব্যথা ও পেট ব্যথা শুরু হয়।
ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ফুড পয়জনিং হয়েছে তাঁদের। সবাইকে মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হয়ে বলা যাবে।
রাজধানীর বংশালে আল জামিয়া মদিনাতুল উলুম ফোরকানিয়া মাদ্রাসায় বিরিয়ানি খেয়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, স্টাফসহ অর্ধশত লোক অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আজ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে তাঁরা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসেন। তাঁরা সবাই বংশাল আল জামিয়া মদিনাতুল উলুম ফোরকানিয়া মাদ্রাসার নাজেরানা, কিতাবখানা, হেফজ ও নূরানি বিভাগের শিক্ষার্থী। এ ছাড়া শিক্ষক ও কর্মচারীও রয়েছেন।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ জানান, মাদ্রাসাটিতে ১৭০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। যাদের অধিকাংশই শিশু। গতকাল শুক্রবার দুপুরে মাদ্রাসায় মুরগি দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করা হয়। দুপুরে সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্টাফ সেই বিরিয়ানি খায়। একই সময়ে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন থেকে রান্না করা গরুর বিরিয়ানি দিয়ে যায়। যেহেতু তাঁরা দুপুরের খাবার খেয়ে ফেলেছেন, সে জন্য সেই গরুর বিরিয়ানি রেখে দেন রাতের জন্য। রাতে সবাই একত্রেই সেই গরুর বিরিয়ানি খান। এরপর শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠেই একেক জন অসুস্থতা বোধ করতে থাকেন।
সারা দিন অসুস্থ বোধ করার পর সন্ধ্যার পরে তাদের মিটফোর্ড হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। গরুর মাংসের বিরিয়ানি কারা রান্না করে দিয়ে গেছে সেটি তিনি জানেন না।
অসুস্থ বাবুর্চি সৈয়দ আবুল হোসেন জানান, গতকাল দুপুরের মুরগির বিরিয়ানি তিনি নিজে রান্না করেছিলেন। তবে দুপুরে গরুর যে বিরিয়ানিটি দিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সেটি কারা রান্না করেছেন এবং কারা দিয়ে গেছেন সেটি তিনিও জানেন না। তাঁর ধারণা, রাতে সেই গরুর বিরিয়ানি খাওয়ার কারণেই তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এদিকে মাদ্রাসার একাধিক শিক্ষার্থী জানান, রাতে খাবার খেয়ে যখন তাঁরা ঘুমিয়ে পড়েন তখনো কোনো সমস্যা হয়নি। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠেই তাঁরা শরীর খারাপ অনুভব করেন। পাতলা পায়খানা, বমি, মাথা ব্যথা ও পেট ব্যথা শুরু হয়।
ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ফুড পয়জনিং হয়েছে তাঁদের। সবাইকে মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হয়ে বলা যাবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে