মাদারীপুর প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে মাদারীপুর শহরে চলা সহিংসতায় দেড় শতাধিক সিসি ক্যামেরা নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, আদালত চত্বরসহ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় থাকা এসব ক্যামেরা নষ্ট করা হয়েছে।
কোথাও ক্যামেরার বক্স, কোথাও ক্যামেরা, কোথাওবা সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে শহরজুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২৯ মে মাদারীপুর শহরে ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৬০টি অত্যাধুনিক ক্যামেরা বসানো হয়। মাদারীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুরো শহর সিসিটিভির ক্যামেরার আওতায় আনা হলে সাধারণ মানুষ খুশি হন। কিন্তু মাদারীপুরে গত বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকাল থেকে শনিবার (২০ জুলাই) ভোর পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন স্থানে দুর্বৃত্তরা হামলা, অগ্নিকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনার সময় শহরের দেড় শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে নষ্ট করে দেয়।
মাদারীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, মাদারীপুর জেলা জজ আদালত, এলজিইডি অফিস, পুরানবাজার, ডিসি ব্রিজ এলাকা, শকুনি লেকপাড় এলাকা, বাসস্ট্যান্ডসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করা হয়েছে। এইসব এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরার কোথাও বক্স, কোথাও ক্যামেরা, কোথাও সংযোগ নেই। এভাবেই নষ্ট করা হয়েছে দেড় শতাধিক ক্যামেরা।
মাদারীপুর শহরের বাসিন্দা মিঠু হোসেন, তাজুল ইসলাম, আকবর হোসেনসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর পর শহরের চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ কমে গিয়েছিল। এখন এগুলো নষ্ট হওয়ার কারণে অপরাধীরা আবার সুযোগ পাবে। তাই দ্রুত ক্যামেরাগুলো মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটরিং প্রধান ও মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদারীপুর শহরজুড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর পর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড কমে গিয়েছিল। তাছাড়া যাঁরা অপরাধ করতেন, তাঁদের ধরতে এই ক্যামেরাগুলো বিশেষভাবে কাজে আসত। দুর্বৃত্তরা পরিকল্পিতভাবে নিজের অপরাধ আড়াল করার জন্যই এই দেড় শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করেছে। তবে ক্যামেরা নষ্ট করার আগে তাদের ছবি রেকর্ড হয়ে আছে।
এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে, অপরাধীদের দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে। সেই সঙ্গে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত ক্যামেরাগুলো পুনরায় চালুর জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে মাদারীপুর শহরে চলা সহিংসতায় দেড় শতাধিক সিসি ক্যামেরা নষ্ট করে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, আদালত চত্বরসহ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় থাকা এসব ক্যামেরা নষ্ট করা হয়েছে।
কোথাও ক্যামেরার বক্স, কোথাও ক্যামেরা, কোথাওবা সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে সরেজমিনে শহরজুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২৯ মে মাদারীপুর শহরে ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২৬০টি অত্যাধুনিক ক্যামেরা বসানো হয়। মাদারীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুরো শহর সিসিটিভির ক্যামেরার আওতায় আনা হলে সাধারণ মানুষ খুশি হন। কিন্তু মাদারীপুরে গত বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকাল থেকে শনিবার (২০ জুলাই) ভোর পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন স্থানে দুর্বৃত্তরা হামলা, অগ্নিকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনার সময় শহরের দেড় শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে নষ্ট করে দেয়।
মাদারীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, মাদারীপুর জেলা জজ আদালত, এলজিইডি অফিস, পুরানবাজার, ডিসি ব্রিজ এলাকা, শকুনি লেকপাড় এলাকা, বাসস্ট্যান্ডসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করা হয়েছে। এইসব এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরার কোথাও বক্স, কোথাও ক্যামেরা, কোথাও সংযোগ নেই। এভাবেই নষ্ট করা হয়েছে দেড় শতাধিক ক্যামেরা।
মাদারীপুর শহরের বাসিন্দা মিঠু হোসেন, তাজুল ইসলাম, আকবর হোসেনসহ একাধিক ব্যক্তি জানান, সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর পর শহরের চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ কমে গিয়েছিল। এখন এগুলো নষ্ট হওয়ার কারণে অপরাধীরা আবার সুযোগ পাবে। তাই দ্রুত ক্যামেরাগুলো মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটরিং প্রধান ও মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদারীপুর শহরজুড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর পর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড কমে গিয়েছিল। তাছাড়া যাঁরা অপরাধ করতেন, তাঁদের ধরতে এই ক্যামেরাগুলো বিশেষভাবে কাজে আসত। দুর্বৃত্তরা পরিকল্পিতভাবে নিজের অপরাধ আড়াল করার জন্যই এই দেড় শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করেছে। তবে ক্যামেরা নষ্ট করার আগে তাদের ছবি রেকর্ড হয়ে আছে।
এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে, অপরাধীদের দ্রুতই আইনের আওতায় আনা হবে। সেই সঙ্গে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত ক্যামেরাগুলো পুনরায় চালুর জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
রাজশাহীতে ধানের জমিতে হাঁস যাওয়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন হওয়ার ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁরা হলেন মো. মেহেদী (২৪) এবং তাঁর মা পারভিন বেগম (৪০)। রাজশাহীর পবা উপজেলার আলিমগঞ্জ গ্রামের বাসিন্দা তাঁরা। আজ শনিবার ভোরে পবার কয়রা গ্রামের এক বাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে র্যাব-৫-এর
২ মিনিট আগেপঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এবং আওতাধীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের সাধারণ প্রশাসনের ১১টি ক্যাটাগরিতে মোট ৪৬টি শূন্য পদে নিয়োগের লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল ১০টায় লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা শহরের বিভিন্ন কেন্দ্রে আয়োজিত এ পরীক্ষায় প্রায় পাঁচ হাজার চাকরিপ্রত্যাশী
৫ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত ছেলে ইউনুস মণ্ডলকে (২৫) গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার আনাইতারা ইউনিয়নের মশাজান গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম ফুলমালা (৬০)। তিনি মশাজান গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের স্ত্রী। পুলিশ ও পারিবারিক
১৭ মিনিট আগেশাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হলেও সব আয়োজন বর্জন করে মানববন্ধনে দাঁড়ান তারা।
২২ মিনিট আগে