নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের রাজধানীর ধানমন্ডি শাখার দুটি লকারে থাকা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবায়দা রহমান, তাঁর বোন শাহিনা খান ও মা ইকবাল মান্দ বানুর ১ কেজি ৬৭০ গ্রাম অলংকার (সোনার চেইন, হাতের বালা, আংটি) তাঁদের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেন এই নির্দেশ দেন। জোবায়দা পরিবারের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন আদালত।
এসব অলংকার ২০০৭ সাল থেকে ব্যাংকটির ওই শাখার জিম্মায় ছিল। আদালত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের জিম্মা বাতিল করে হিসাবধারী তথা পরিচালনাকারী তথা কাস্টমারদের অনুকূলে চালু করতে অনুমতি দিয়েছেন।
শাহিনা খানের আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, জোবায়দা রহমান, শাহিনা খান ও ইকবাল মান্দ বানুর নামে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় দুটি লকার ছিল। সেখানে তাঁদের সোনার অলংকারাদি ও রুপা রাখা ছিল।
এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে তারেক রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ২০০৭ সালের ২৫ মার্চ ধানমন্ডি থানায় জিডি মূলে জোবায়দা রহমান (স্বামী- তারেক রহমান), জোবায়দার বোন শাহিনা খান এবং তাঁদের মা ইকবাল মান্দ বানুর নামে বরাদ্দকৃত স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় থাকা ৩৬/২৩ এবং ৩৬/২৪ নম্বর লকার থেকে ১ কেজি ৬৭০ গ্রাম অলঙ্কারাদি জব্দ করা হয়।
পরবর্তীকালে ওই দিনই জব্দকৃত অলংকারাদি ব্যাংকটির ওই শাখার তৎকালীন সেলস টিম ম্যানেজার আবদুল্লাহ আল জায়ীদের কাছে আদালত জিম্মায় দেন।
পরবর্তীকালে আবেদনকারী শাহিনা খান নিজে, তাঁর মা ইকবাল মান্দ বানু ও বোন জোবায়দার যৌথ নামে বরাদ্দপ্রাপ্ত লকার চালুর আদেশ দিতে আদালতে আবেদন করা হয়।
আবেদন শুনানির পর ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন আদালত। ধানমন্ডি থানা প্রতিবেদন দিয়ে আদালতকে জানায়, ব্যাংকের লকারে থাকা স্বর্ণালংকারের বিষয়ে কোনো মামলা–মোকদ্দমা নেই। কিন্তু তারপরও স্বর্ণালংকার ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়নি।
এ অবস্থায় আজকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্বর্ণালংকার ব্যাংকের জিম্মায় থাকার আগের আদেশ বাতিল করেন। একই সঙ্গে জোবায়দা পরিবারের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দেন।
এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের রাজধানীর ধানমন্ডি শাখার দুটি লকারে থাকা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবায়দা রহমান, তাঁর বোন শাহিনা খান ও মা ইকবাল মান্দ বানুর ১ কেজি ৬৭০ গ্রাম অলংকার (সোনার চেইন, হাতের বালা, আংটি) তাঁদের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেন এই নির্দেশ দেন। জোবায়দা পরিবারের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন আদালত।
এসব অলংকার ২০০৭ সাল থেকে ব্যাংকটির ওই শাখার জিম্মায় ছিল। আদালত স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের জিম্মা বাতিল করে হিসাবধারী তথা পরিচালনাকারী তথা কাস্টমারদের অনুকূলে চালু করতে অনুমতি দিয়েছেন।
শাহিনা খানের আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, জোবায়দা রহমান, শাহিনা খান ও ইকবাল মান্দ বানুর নামে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় দুটি লকার ছিল। সেখানে তাঁদের সোনার অলংকারাদি ও রুপা রাখা ছিল।
এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে তারেক রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ২০০৭ সালের ২৫ মার্চ ধানমন্ডি থানায় জিডি মূলে জোবায়দা রহমান (স্বামী- তারেক রহমান), জোবায়দার বোন শাহিনা খান এবং তাঁদের মা ইকবাল মান্দ বানুর নামে বরাদ্দকৃত স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ধানমন্ডি শাখায় থাকা ৩৬/২৩ এবং ৩৬/২৪ নম্বর লকার থেকে ১ কেজি ৬৭০ গ্রাম অলঙ্কারাদি জব্দ করা হয়।
পরবর্তীকালে ওই দিনই জব্দকৃত অলংকারাদি ব্যাংকটির ওই শাখার তৎকালীন সেলস টিম ম্যানেজার আবদুল্লাহ আল জায়ীদের কাছে আদালত জিম্মায় দেন।
পরবর্তীকালে আবেদনকারী শাহিনা খান নিজে, তাঁর মা ইকবাল মান্দ বানু ও বোন জোবায়দার যৌথ নামে বরাদ্দপ্রাপ্ত লকার চালুর আদেশ দিতে আদালতে আবেদন করা হয়।
আবেদন শুনানির পর ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন আদালত। ধানমন্ডি থানা প্রতিবেদন দিয়ে আদালতকে জানায়, ব্যাংকের লকারে থাকা স্বর্ণালংকারের বিষয়ে কোনো মামলা–মোকদ্দমা নেই। কিন্তু তারপরও স্বর্ণালংকার ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়নি।
এ অবস্থায় আজকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্বর্ণালংকার ব্যাংকের জিম্মায় থাকার আগের আদেশ বাতিল করেন। একই সঙ্গে জোবায়দা পরিবারের জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দেন।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
২৪ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে