সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
পোশাক খাতে চলমান শ্রমিক অসন্তোষের মুখে আশুলিয়ায় বেশ কিছু কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কারখানায় প্রবেশ করে কাজ না করা, কারখানায় ভাঙচুরসহ কয়েকটি কারণ দেখিয়ে শ্রম আইনের ২০০৬-এর ১৩ (১) ধারায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে এসে বন্ধের নোটিশ দেখে ফিরে যান। আজ শনিবার সকাল থেকে আশুলিয়ার জামগড়া, নরসিংহপুরসহ কয়েকটি এলাকায় সরেজমিনে এমন চিত্র চোখে পড়ে।
কারখানার সামনে এসে অনেক শ্রমিককে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নোটিশ পড়তে দেখা যায়। পরে নীরবে বাসায় ফিরে গেছেন বন্ধ কারখানার শ্রমিকেরা। সকাল ১০টা পর্যন্ত কোনো বিশৃঙ্খলার খবর মেলেনি। তবে কয়েকটি স্থানে শ্রমিকেরা জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলেও তাঁরা সংখ্যায় ছিলেন অল্প।
কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা অনেকে মানছেন না। আবার যাঁদের মজুরি ন্যূনতমের ওপরে ছিল, তাঁদের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় তাঁরাও বিক্ষুব্ধ।
আশুলিয়ার হলিউড গার্মেন্টসের শ্রমিক মো. শামীম বলেন, ‘আমরা চাই গার্মেন্টস খুলে দিক। টাকা-পয়সার সিদ্ধান্ত না নিয়ে হুট করে অনির্দিষ্টকালের জন্য ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিচ্ছে, এতে তো আমাদের সবারই ক্ষতি হচ্ছে। ভাঙচুরেরও দরকার নাই, গন্ডগোলেরও দরকার নাই। সরকার সুষ্ঠু একটা সমাধান করে দিক, মীমাংসা করে দিক। হেলপারদের বেতনের যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা তো আমরা মেনে নিয়েছি। কিন্তু আয়রনম্যান, অপারেটর, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার—এদের কারও কথা বলে নাই। এ জন্যই তো সমস্যা।’
ঢাকা শিল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে শ্রমিকেরা জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলেও পারেনি। তারা সড়কে অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করলেও পারেনি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি।’
পোশাক খাতে চলমান শ্রমিক অসন্তোষের মুখে আশুলিয়ায় বেশ কিছু কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কারখানায় প্রবেশ করে কাজ না করা, কারখানায় ভাঙচুরসহ কয়েকটি কারণ দেখিয়ে শ্রম আইনের ২০০৬-এর ১৩ (১) ধারায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে এসে বন্ধের নোটিশ দেখে ফিরে যান। আজ শনিবার সকাল থেকে আশুলিয়ার জামগড়া, নরসিংহপুরসহ কয়েকটি এলাকায় সরেজমিনে এমন চিত্র চোখে পড়ে।
কারখানার সামনে এসে অনেক শ্রমিককে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নোটিশ পড়তে দেখা যায়। পরে নীরবে বাসায় ফিরে গেছেন বন্ধ কারখানার শ্রমিকেরা। সকাল ১০টা পর্যন্ত কোনো বিশৃঙ্খলার খবর মেলেনি। তবে কয়েকটি স্থানে শ্রমিকেরা জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলেও তাঁরা সংখ্যায় ছিলেন অল্প।
কয়েকজন শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা অনেকে মানছেন না। আবার যাঁদের মজুরি ন্যূনতমের ওপরে ছিল, তাঁদের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় তাঁরাও বিক্ষুব্ধ।
আশুলিয়ার হলিউড গার্মেন্টসের শ্রমিক মো. শামীম বলেন, ‘আমরা চাই গার্মেন্টস খুলে দিক। টাকা-পয়সার সিদ্ধান্ত না নিয়ে হুট করে অনির্দিষ্টকালের জন্য ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিচ্ছে, এতে তো আমাদের সবারই ক্ষতি হচ্ছে। ভাঙচুরেরও দরকার নাই, গন্ডগোলেরও দরকার নাই। সরকার সুষ্ঠু একটা সমাধান করে দিক, মীমাংসা করে দিক। হেলপারদের বেতনের যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা তো আমরা মেনে নিয়েছি। কিন্তু আয়রনম্যান, অপারেটর, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার—এদের কারও কথা বলে নাই। এ জন্যই তো সমস্যা।’
ঢাকা শিল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে শ্রমিকেরা জড়ো হওয়ার চেষ্টা করলেও পারেনি। তারা সড়কে অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করলেও পারেনি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে