নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। লকডাউনের ষষ্ঠ দিনে রাজধানীর সড়কে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ও মানুষের চলাচল গত কয়েক দিনের তুলনায় বেড়েছে। ফলে রাজধানীর বেশির ভাগ সড়কে যানজট দেখা যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় নগরীতে জরুরি কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস নগরীতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। সঙ্গে অবাধে চলছে রিকশা ও মোটরসাইকেল। সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট। প্রতিটি গাড়িকে চেকপোস্টে দাঁড়াতে হচ্ছে ফলে লকডাউনেও যানজট দেখা দিচ্ছে সড়কে।
তবে মোটরসাইকেলে দুজন চলাচল করা যাচ্ছে না। যারা নিয়ম অমান্য করে মোটরসাইকেলে দুজন যাচ্ছেন তাঁদের জরিমানা করা হচ্ছে।
এমন এক মোটরসাইকেল চালক নাসির উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, 'আজ এত গাড়ি রাস্তায় নেমেছে ফলে অনেক জায়গায় যানজট ছিলো। শুধু মোটরসাইকেল দুজন নিলে যত সমস্যা প্রশাসনের। আমি আর আমার ছেলে মোটরসাইকেল যাচ্ছিলাম। পুলিশ ধরে মামলা দিলো। তাহলে লকডাউনেও এত গাড়ি এবং মানুষ বাইরে কেন? '
মালিবাগ এলাকায় নুরুল আমিন নামের এক রিকশা চালক বলেন, 'রাস্তায় যানজটের কারণে রিকশা নিয়ে রামপুরা থেকে বাড্ডা যেতে অনেক সময় লাগছে। রাস্তায় ব্যক্তিগত যেভাবে চলছে দেখে তো মনে হয় না দেশে কোন লকডাউন আছে। রাস্তায় মানুষ থাকলেও যানজটের কারণে যাত্রী রিকশায় উঠছে না।'
সড়কে যানজটের বিষয়ে রামপুরা এলাকায় চেকপোস্ট দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় যানবাহন ও মানুষের চলাচল আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। ফলে অনেক জায়গায় যানজট হচ্ছে। তবে জরুরি প্রয়োজনকে ব্যবহার করে অযাচিতভাবে অনেকেই বাইরে আসছেন। কিন্তু কি জরুরি প্রয়োজনে বাইরে এসেছেন জানতে চাইলে সাধারণ মানুষ যথাযথ যুক্তি ও ব্যাখ্যা দিতে পারছেন না। এই ধরনের ব্যক্তি এবং যানবাহনের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।'
রাজধানীর প্রধান সড়কের পাশের অলিগলির দোকানপাটও আগের চেয়ে বেশি খুলেছে। চায়ের দোকানেও আড্ডা বেড়েছে। অলিগলি এলাকায় পুলিশের তৎপরতা কমেছে।
বেসরকারি একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন জুনায়েদ আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'সাধারণ মানুষ ঘরে থাকতে চাচ্ছে না। সবাই জরুরি প্রয়োজন দেখিয়ে বাইরে আসছেন। কিন্তু আসলে কয়জন মানুষের জরুরি কাজ আছে সেটাই দেখার বিষয়। প্রশাসন যদি মানুষের অপ্রয়োজনে অবাধ চলাচল বন্ধ না করতে পারে তাহলে এ ধরনের লকডাউন দিয়েও কোন ফল আসবে না।'
করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় চলমান কঠোর লকডাউন আরও সাত দিন বাড়িয়ে আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এ সময় আগের সব বিধিনিষেধে অব্যাহত থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে বাস, ট্রেন ও লঞ্চ এবং রাজধানীতে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। লকডাউনের ষষ্ঠ দিনে রাজধানীর সড়কে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ও মানুষের চলাচল গত কয়েক দিনের তুলনায় বেড়েছে। ফলে রাজধানীর বেশির ভাগ সড়কে যানজট দেখা যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় নগরীতে জরুরি কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস নগরীতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। সঙ্গে অবাধে চলছে রিকশা ও মোটরসাইকেল। সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্ট। প্রতিটি গাড়িকে চেকপোস্টে দাঁড়াতে হচ্ছে ফলে লকডাউনেও যানজট দেখা দিচ্ছে সড়কে।
তবে মোটরসাইকেলে দুজন চলাচল করা যাচ্ছে না। যারা নিয়ম অমান্য করে মোটরসাইকেলে দুজন যাচ্ছেন তাঁদের জরিমানা করা হচ্ছে।
এমন এক মোটরসাইকেল চালক নাসির উদ্দিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, 'আজ এত গাড়ি রাস্তায় নেমেছে ফলে অনেক জায়গায় যানজট ছিলো। শুধু মোটরসাইকেল দুজন নিলে যত সমস্যা প্রশাসনের। আমি আর আমার ছেলে মোটরসাইকেল যাচ্ছিলাম। পুলিশ ধরে মামলা দিলো। তাহলে লকডাউনেও এত গাড়ি এবং মানুষ বাইরে কেন? '
মালিবাগ এলাকায় নুরুল আমিন নামের এক রিকশা চালক বলেন, 'রাস্তায় যানজটের কারণে রিকশা নিয়ে রামপুরা থেকে বাড্ডা যেতে অনেক সময় লাগছে। রাস্তায় ব্যক্তিগত যেভাবে চলছে দেখে তো মনে হয় না দেশে কোন লকডাউন আছে। রাস্তায় মানুষ থাকলেও যানজটের কারণে যাত্রী রিকশায় উঠছে না।'
সড়কে যানজটের বিষয়ে রামপুরা এলাকায় চেকপোস্ট দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় যানবাহন ও মানুষের চলাচল আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। ফলে অনেক জায়গায় যানজট হচ্ছে। তবে জরুরি প্রয়োজনকে ব্যবহার করে অযাচিতভাবে অনেকেই বাইরে আসছেন। কিন্তু কি জরুরি প্রয়োজনে বাইরে এসেছেন জানতে চাইলে সাধারণ মানুষ যথাযথ যুক্তি ও ব্যাখ্যা দিতে পারছেন না। এই ধরনের ব্যক্তি এবং যানবাহনের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।'
রাজধানীর প্রধান সড়কের পাশের অলিগলির দোকানপাটও আগের চেয়ে বেশি খুলেছে। চায়ের দোকানেও আড্ডা বেড়েছে। অলিগলি এলাকায় পুলিশের তৎপরতা কমেছে।
বেসরকারি একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন জুনায়েদ আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'সাধারণ মানুষ ঘরে থাকতে চাচ্ছে না। সবাই জরুরি প্রয়োজন দেখিয়ে বাইরে আসছেন। কিন্তু আসলে কয়জন মানুষের জরুরি কাজ আছে সেটাই দেখার বিষয়। প্রশাসন যদি মানুষের অপ্রয়োজনে অবাধ চলাচল বন্ধ না করতে পারে তাহলে এ ধরনের লকডাউন দিয়েও কোন ফল আসবে না।'
করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় চলমান কঠোর লকডাউন আরও সাত দিন বাড়িয়ে আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এ সময় আগের সব বিধিনিষেধে অব্যাহত থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে বাস, ট্রেন ও লঞ্চ এবং রাজধানীতে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
জবানবন্দিতে রিয়াদ বলেছেন, ‘পুলিশের উদ্ধার করা পুরো টাকাটাই শাম্মী আহমেদের বাসা থেকে নেওয়া চাঁদার টাকা।’ রিয়াদ জবানবন্দিতে আরও বলেন, তারা শাম্মী আহমেদের স্বামীকে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি ১০ লাখ টাকা দেন।
৪ মিনিট আগেটানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
১২ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১ ঘণ্টা আগে