নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিক দীপু সারোয়ারকে ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাংবাদিক দীপু সারোয়ার দৈনিক কালবেলার বিশেষ প্রতিনিধি ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সহসভাপতি। তিনি জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দেওয়াসহ তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিআরইউ।
দীপু সারোয়ার বলেন, ‘গত রোববার দৈনিক কালবেলায় ‘‘ধনসম্পদের সিপাহসালার কাস্টমসের দুই সিপাহি’’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। যেখানে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের দুই সিপাহি মনোয়ার হোসেন ও মিনু রহমানের অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও হাসপাতাল ব্যবসার বিষয়টি উঠে আসে। এই সংবাদের জেরে আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে মনোয়ার হোসেন পরিচয়ে এক ব্যক্তি আমাকে ফোন দিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হবে বলে হুমকি দেন। একই সঙ্গে আমাকে দেখে নেওয়ারও হুমকি দেন।’
এ ঘটনায় ডিআরইউর কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘সাংবাদিকতার নিয়মনীতি মেনেই দীপু সারোয়ার প্রতিবেদন করেছেন। এ অবস্থায় তাঁকে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা দেওয়ার পাশাপাশি দেখে নেওয়ার হুমকি স্বাধীন ও মুক্ত সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বাধা। যিনি এই হুমকি দিয়েছেন তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি আইনের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
ডিআরইউ নেতারা বলেন, ‘সাংবাদিক সমাজ শুরু থেকেই বলে আসছে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের জন্য হুমকিস্বরূপ। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এটি বাধা। সাংবাদিকেরা এই আইনের অপপ্রয়োগের শিকার হচ্ছেন। আমরা এই আইনটি অনতিবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিক দীপু সারোয়ারকে ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সাংবাদিক দীপু সারোয়ার দৈনিক কালবেলার বিশেষ প্রতিনিধি ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সহসভাপতি। তিনি জানান, তাঁর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দেওয়াসহ তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিআরইউ।
দীপু সারোয়ার বলেন, ‘গত রোববার দৈনিক কালবেলায় ‘‘ধনসম্পদের সিপাহসালার কাস্টমসের দুই সিপাহি’’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। যেখানে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের দুই সিপাহি মনোয়ার হোসেন ও মিনু রহমানের অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও হাসপাতাল ব্যবসার বিষয়টি উঠে আসে। এই সংবাদের জেরে আজ মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে মনোয়ার হোসেন পরিচয়ে এক ব্যক্তি আমাকে ফোন দিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হবে বলে হুমকি দেন। একই সঙ্গে আমাকে দেখে নেওয়ারও হুমকি দেন।’
এ ঘটনায় ডিআরইউর কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘সাংবাদিকতার নিয়মনীতি মেনেই দীপু সারোয়ার প্রতিবেদন করেছেন। এ অবস্থায় তাঁকে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা দেওয়ার পাশাপাশি দেখে নেওয়ার হুমকি স্বাধীন ও মুক্ত সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বাধা। যিনি এই হুমকি দিয়েছেন তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি আইনের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
ডিআরইউ নেতারা বলেন, ‘সাংবাদিক সমাজ শুরু থেকেই বলে আসছে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের জন্য হুমকিস্বরূপ। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এটি বাধা। সাংবাদিকেরা এই আইনের অপপ্রয়োগের শিকার হচ্ছেন। আমরা এই আইনটি অনতিবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে