মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চরকালিকাপুর গ্রামের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহ আলম সরদারকে পিটিয়ে জখম করা হয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করায় তাঁকে হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। গুরুতর আহত শাহ আলম সরদারকে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ও আহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়ন এলাকায় আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে স্থানীয় হাকিম বেপারীর নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিলেন। এতে করে বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট ভেঙে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনেকের বাড়ি-ঘর নদের ভাঙনের মুখে পড়েছে।
এই অবৈধ বালু উত্তোলনের ব্যাপারে ইউপি সদস্য শাহ আলম সরদার বিভিন্ন সময় প্রতিবাদ করেছেন। সম্প্রতি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেছেন। এতে করে ক্ষুব্ধ হয় হাকিম বেপারী।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাহ আলম সরদার শহরের পুরানবাজার এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয়ে আসেন। এ সময় হাকিম বেপারী তাঁকে ডেকে নিয়ে বাইরে যান। পরে হাকিম বেপারী ও তাঁর লোকজন শাহ আলমকে হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে বেদম পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।
এ সময় তাঁর চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে শাহ আলম সরদারকে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা অভিযুক্ত হাকিম বেপারীর বিচার দাবি করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা সাগর দেওয়ান বলেন, ‘আমাদের এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদে দীর্ঘদিন থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। এতে আমাদের বাড়িঘর নদের গর্ভে চলে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনেক ঘর-বাড়ি হুমকির মধ্যে আছে। তাই এর প্রতিবাদ করায় আমাদের মেম্বারকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দিয়েছে হাকিম বেপারী। আমরা তার বিচার চাই।’
ঘটনার পর হাকিম বেপারী পলাতক থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম সালাউদ্দিন বলেন, মেম্বারকে মারধরের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চরকালিকাপুর গ্রামের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহ আলম সরদারকে পিটিয়ে জখম করা হয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করায় তাঁকে হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। গুরুতর আহত শাহ আলম সরদারকে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ও আহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়ন এলাকায় আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে স্থানীয় হাকিম বেপারীর নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিলেন। এতে করে বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট ভেঙে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনেকের বাড়ি-ঘর নদের ভাঙনের মুখে পড়েছে।
এই অবৈধ বালু উত্তোলনের ব্যাপারে ইউপি সদস্য শাহ আলম সরদার বিভিন্ন সময় প্রতিবাদ করেছেন। সম্প্রতি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেছেন। এতে করে ক্ষুব্ধ হয় হাকিম বেপারী।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাহ আলম সরদার শহরের পুরানবাজার এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয়ে আসেন। এ সময় হাকিম বেপারী তাঁকে ডেকে নিয়ে বাইরে যান। পরে হাকিম বেপারী ও তাঁর লোকজন শাহ আলমকে হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে বেদম পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।
এ সময় তাঁর চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে শাহ আলম সরদারকে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা অভিযুক্ত হাকিম বেপারীর বিচার দাবি করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা সাগর দেওয়ান বলেন, ‘আমাদের এলাকার আড়িয়াল খাঁ নদে দীর্ঘদিন থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। এতে আমাদের বাড়িঘর নদের গর্ভে চলে যাচ্ছে। এ ছাড়া অনেক ঘর-বাড়ি হুমকির মধ্যে আছে। তাই এর প্রতিবাদ করায় আমাদের মেম্বারকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দিয়েছে হাকিম বেপারী। আমরা তার বিচার চাই।’
ঘটনার পর হাকিম বেপারী পলাতক থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম সালাউদ্দিন বলেন, মেম্বারকে মারধরের ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে