কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ কুলিয়ারচরে মাত্র ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে বজ্রপাত, বিদ্যুতায়িত ও ‘আত্মহত্যা’র মতো পৃথক তিন ঘটনায় এক শিশু, যুবক ও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কুলিয়ারচর, ফরিদপুর ও সালুয়া ইউনিয়নে দুপুর সাড়ে ১২ থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার মধ্যে পৃথক তিনটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এ সময় বজ্রপাতে গুরুতর আহত অবস্থায় আরও দুজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ফরিদপুর ইউনিয়নের নাপিতের চর পূর্বপাড়া গ্রামে বজ্রপাতে আর্জিনা (১০) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। এ সময় সঙ্গে থাকা চাচাতো বোন সিনথিয়া (১২) পিতা সাইফুল ইসলাম ও দাদি মোস্তাফা বেগম (৭০) গুরুতর আহত হন। তারা বিকেলে দাদির সঙ্গে প্রতিবেশী চিত্তরঞ্জনের মৃত্যু খবরে দেখতে গিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতের শিকার হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আর্জিনা নিহত হয় এবং বাকি দুজন গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ভাগলপুর জহিরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে পাঠায়।
অন্যদিকে একই সময়ে একই ইউনিয়নের ফরিদপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় মাসুদা বেগম (৪৫) নামে এক দৃষ্টি ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিজ বসতঘরে সিলিংয়ের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেন। তাাঁর স্বামীর নাম মিলন মিয়া। এ ঘটনায় কুলিয়ারচর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুলিয়ারচরের সালুয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ সালুয়া গ্রামে বিদ্যুতায়িত হয়ে ইয়াসিন মিয়া ওরফে সুজন (২১) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়। তবে পরিবারের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। দীর্ঘদিনের জায়গা-জমির বিরোধের জেরে প্রতিবেশী কালাচাঁন মুনশি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিহত ইয়াসিরের পরিবার জানায়, গত সোমবার নিজেদের ঘরের ওপর রেইনট্রি গাছের ডাল ছাঁটাই করেন তাঁরা। রেইনট্রি গাছের ডাল ছাঁটাইয়ের আগে ঘরের চালের ওপর দিয়ে নেওয়া কালাচাঁন মুনশির সেচ পাম্পের বৈদ্যুতিক তার সরিয়ে নিতে বলেন তাঁরা। কিন্তু কালাচাঁন মুনশি বিদ্যুতের তার চালের ওপর থেকে সরালেও তাঁদের হত্যার উদ্দেশ্যে ঘরের সামনে শজনে গাছে তারের মাথা পেঁচিয়ে রাখেন এবং বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে রাখেন। আর এতেই ইয়াসিন বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা যান। এ ঘটনায় পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, বিদ্যুতায়িত ও আত্মহত্যার পৃথক দুটি ঘটনায় নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে। বজ্রপাতের নিহতের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ কুলিয়ারচরে মাত্র ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে বজ্রপাত, বিদ্যুতায়িত ও ‘আত্মহত্যা’র মতো পৃথক তিন ঘটনায় এক শিশু, যুবক ও এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কুলিয়ারচর, ফরিদপুর ও সালুয়া ইউনিয়নে দুপুর সাড়ে ১২ থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার মধ্যে পৃথক তিনটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এ সময় বজ্রপাতে গুরুতর আহত অবস্থায় আরও দুজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ফরিদপুর ইউনিয়নের নাপিতের চর পূর্বপাড়া গ্রামে বজ্রপাতে আর্জিনা (১০) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। এ সময় সঙ্গে থাকা চাচাতো বোন সিনথিয়া (১২) পিতা সাইফুল ইসলাম ও দাদি মোস্তাফা বেগম (৭০) গুরুতর আহত হন। তারা বিকেলে দাদির সঙ্গে প্রতিবেশী চিত্তরঞ্জনের মৃত্যু খবরে দেখতে গিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতের শিকার হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আর্জিনা নিহত হয় এবং বাকি দুজন গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ভাগলপুর জহিরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে পাঠায়।
অন্যদিকে একই সময়ে একই ইউনিয়নের ফরিদপুর পশ্চিমপাড়া এলাকায় মাসুদা বেগম (৪৫) নামে এক দৃষ্টি ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিজ বসতঘরে সিলিংয়ের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেন। তাাঁর স্বামীর নাম মিলন মিয়া। এ ঘটনায় কুলিয়ারচর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুলিয়ারচরের সালুয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ সালুয়া গ্রামে বিদ্যুতায়িত হয়ে ইয়াসিন মিয়া ওরফে সুজন (২১) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়। তবে পরিবারের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। দীর্ঘদিনের জায়গা-জমির বিরোধের জেরে প্রতিবেশী কালাচাঁন মুনশি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিহত ইয়াসিরের পরিবার জানায়, গত সোমবার নিজেদের ঘরের ওপর রেইনট্রি গাছের ডাল ছাঁটাই করেন তাঁরা। রেইনট্রি গাছের ডাল ছাঁটাইয়ের আগে ঘরের চালের ওপর দিয়ে নেওয়া কালাচাঁন মুনশির সেচ পাম্পের বৈদ্যুতিক তার সরিয়ে নিতে বলেন তাঁরা। কিন্তু কালাচাঁন মুনশি বিদ্যুতের তার চালের ওপর থেকে সরালেও তাঁদের হত্যার উদ্দেশ্যে ঘরের সামনে শজনে গাছে তারের মাথা পেঁচিয়ে রাখেন এবং বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে রাখেন। আর এতেই ইয়াসিন বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা যান। এ ঘটনায় পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, বিদ্যুতায়িত ও আত্মহত্যার পৃথক দুটি ঘটনায় নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে। বজ্রপাতের নিহতের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে