ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধের ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল খলিলের (৪০) মৃত্যুর পর মারা গেছেন তার স্ত্রী রুমা আক্তার (৩২)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. মো. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রুমার শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। শ্বাসনালিও পুড়েছিল। গত রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় চিকিৎসাধীন রুমার ছেলে আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ দগ্ধ, মোহাম্মদের ৩৫ শতাংশ, ইসমাইলের ২০ শতাংশ দগ্ধ। আর প্রতিবেশী স্বপ্নার ১৪ শতাংশ দগ্ধ। তবে তার স্বামী শাহজাহানকে ছুটি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত রোববার ২৪ নভেম্বর ভোরে মিরপুর-১১ এর ৫ নম্বর অ্যাভিনিউর সি ব্লকের ১৬ নম্বর রোডের একটি বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে রং মিস্ত্রি খলিলসহ দগ্ধ হন তার স্ত্রী গৃহিণী রুমা আক্তার (৩২), ছেলে হাফেজ আব্দুল্লাহ (১৩), মাদ্রাসা ছাত্র মোহাম্মদ (১০) ও ইসমাইল (৪)। আর পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মো. শাহজাহান (২৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার পারভিন (২২)। তারা দুজনই গার্মেন্টস কর্মী।
মৃত আব্দুল খলিলের ভাতিজি নাসিমা আক্তার রুপালী জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামে। তিন ছেলেসহ তার চাচা-চাচি মিরপুরের ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন। তাদের পাশের বাসায় ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। রোববার ভোরে তিনি খবর পান, ওই বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে। তারা সবাই দগ্ধ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
খলিলের ভয়রা আব্দুল হালিম জানা, রোববার ভোরে খলিল যখন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জ্বালান, তখনই জমে থাকা গ্যাসের কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
দগ্ধ শাহজাহান জানান, রাতে তারা বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। ঘুম ভাঙতেই দেখেন চারদিকে আগুন জ্বলছে। তাদের শরীরে আগুন লেগে গেছে। তখন নিজেরাই বাসার বাইরে বের হন।
তিনি জানান, তাদের বাসায় কোনো গ্যাস সিলিন্ডার নেই। বাসার সামনে দিয়ে গ্যাস লাইন রয়েছে। দুই দিন আগে রাস্তার পাশে সেই গ্যাস লাইনে হঠাৎ করে আগুন জ্বলে উঠেছিল। পরে স্থানীয়রা সে আগুন নেভান। তার ধারণা, সেই লাইন থেকে লিকেজ হয়ে তাদের রুমের ভেতর গ্যাস জমে ছিল। তার জন্য বিস্ফোরণ হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধের ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল খলিলের (৪০) মৃত্যুর পর মারা গেছেন তার স্ত্রী রুমা আক্তার (৩২)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. মো. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রুমার শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। শ্বাসনালিও পুড়েছিল। গত রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় চিকিৎসাধীন রুমার ছেলে আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ দগ্ধ, মোহাম্মদের ৩৫ শতাংশ, ইসমাইলের ২০ শতাংশ দগ্ধ। আর প্রতিবেশী স্বপ্নার ১৪ শতাংশ দগ্ধ। তবে তার স্বামী শাহজাহানকে ছুটি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত রোববার ২৪ নভেম্বর ভোরে মিরপুর-১১ এর ৫ নম্বর অ্যাভিনিউর সি ব্লকের ১৬ নম্বর রোডের একটি বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে রং মিস্ত্রি খলিলসহ দগ্ধ হন তার স্ত্রী গৃহিণী রুমা আক্তার (৩২), ছেলে হাফেজ আব্দুল্লাহ (১৩), মাদ্রাসা ছাত্র মোহাম্মদ (১০) ও ইসমাইল (৪)। আর পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মো. শাহজাহান (২৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার পারভিন (২২)। তারা দুজনই গার্মেন্টস কর্মী।
মৃত আব্দুল খলিলের ভাতিজি নাসিমা আক্তার রুপালী জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামে। তিন ছেলেসহ তার চাচা-চাচি মিরপুরের ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন। তাদের পাশের বাসায় ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। রোববার ভোরে তিনি খবর পান, ওই বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে। তারা সবাই দগ্ধ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
খলিলের ভয়রা আব্দুল হালিম জানা, রোববার ভোরে খলিল যখন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জ্বালান, তখনই জমে থাকা গ্যাসের কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
দগ্ধ শাহজাহান জানান, রাতে তারা বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। ঘুম ভাঙতেই দেখেন চারদিকে আগুন জ্বলছে। তাদের শরীরে আগুন লেগে গেছে। তখন নিজেরাই বাসার বাইরে বের হন।
তিনি জানান, তাদের বাসায় কোনো গ্যাস সিলিন্ডার নেই। বাসার সামনে দিয়ে গ্যাস লাইন রয়েছে। দুই দিন আগে রাস্তার পাশে সেই গ্যাস লাইনে হঠাৎ করে আগুন জ্বলে উঠেছিল। পরে স্থানীয়রা সে আগুন নেভান। তার ধারণা, সেই লাইন থেকে লিকেজ হয়ে তাদের রুমের ভেতর গ্যাস জমে ছিল। তার জন্য বিস্ফোরণ হয়েছে।
এক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ মিনিট আগেসৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিএনপির উঠান বৈঠকে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে বিশেষ অতিথি করায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের প্রথম নারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটায় ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১ ঘণ্টা আগে