উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
সম্প্রতি নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়কারী চক্রের ছয় সদস্যকে মুক্তিপণের স্বর্ণালঙ্কারসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মোছা. সালমা আক্তার (৩৫) ও তার ছেলে ফাহিম হোসেন খান ওরফে শুভ (১৯), মামুন মোল্লা (২৬), কাজী আহাদ হোসেন (৩৪), মো. রুবেল (২৬), ইমরান হোসেন (২৪) ও মোছা. সালমা আক্তার (৩৫)।
আজ শনিবার বিকেলে ডিএমপির দক্ষিণখান জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. তরিকুর রহমান বিষয়টি জানিয়েছেন।
জানা যায়, সালমা আক্তার ও তার ছেলে ফাহিম হোসেন মিলে গড়ে তোলেন এক অপহরণ চক্র। সামলা বাসা ভাড়া নিতেন। আর তার ছেলে শুভকে দিয়ে সাধারণ মানুষকে ফাঁদে ফেলে আদায় করতেন মোটা অংকের মুক্তিপণ।
মামলার অভিযোগের সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি দক্ষিণখান ফায়দাবাদ প্রাইমারি স্কুল রোডের ড্রিমটাচ বিল্ডিংয়ে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা রিয়াজ আহমেদকে (২৮) হাত-পা বেধে আটকে রেখে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা ও তাঁর শ্বশুরের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণালঙ্কার আদায় করে চক্রটি।
তরিকুর রহমান বলেন, অপহরণের ঘটনায় ওই নৌ-কর্মকর্তা গত শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে একটি মামলা করেন। ওই মামলার পর দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ থেকে শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে শুভকে ও তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে টিআইসি কলোনীর একটি বাসা থেকে শনিবার (২০ জানুয়ারি) ভোরে বাকিদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যমতে আসামী মামুনের সিএনজি পাম্প সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসা থেকে মুক্তিপণ হিসাবে আদায় করা স্বর্ণালঙ্কার জব্দ করা হয়।
তরিকুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তারকালে তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণের জন্য আদায় করা একটি স্বর্ণের হার, একটি স্বর্ণের রিং ও একজোড়া কানের দুল জব্দ করা হয়। পরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়।
সম্প্রতি নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়কারী চক্রের ছয় সদস্যকে মুক্তিপণের স্বর্ণালঙ্কারসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মোছা. সালমা আক্তার (৩৫) ও তার ছেলে ফাহিম হোসেন খান ওরফে শুভ (১৯), মামুন মোল্লা (২৬), কাজী আহাদ হোসেন (৩৪), মো. রুবেল (২৬), ইমরান হোসেন (২৪) ও মোছা. সালমা আক্তার (৩৫)।
আজ শনিবার বিকেলে ডিএমপির দক্ষিণখান জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. তরিকুর রহমান বিষয়টি জানিয়েছেন।
জানা যায়, সালমা আক্তার ও তার ছেলে ফাহিম হোসেন মিলে গড়ে তোলেন এক অপহরণ চক্র। সামলা বাসা ভাড়া নিতেন। আর তার ছেলে শুভকে দিয়ে সাধারণ মানুষকে ফাঁদে ফেলে আদায় করতেন মোটা অংকের মুক্তিপণ।
মামলার অভিযোগের সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি দক্ষিণখান ফায়দাবাদ প্রাইমারি স্কুল রোডের ড্রিমটাচ বিল্ডিংয়ে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা রিয়াজ আহমেদকে (২৮) হাত-পা বেধে আটকে রেখে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা ও তাঁর শ্বশুরের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের স্বর্ণালঙ্কার আদায় করে চক্রটি।
তরিকুর রহমান বলেন, অপহরণের ঘটনায় ওই নৌ-কর্মকর্তা গত শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে একটি মামলা করেন। ওই মামলার পর দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ থেকে শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে শুভকে ও তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে টিআইসি কলোনীর একটি বাসা থেকে শনিবার (২০ জানুয়ারি) ভোরে বাকিদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যমতে আসামী মামুনের সিএনজি পাম্প সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসা থেকে মুক্তিপণ হিসাবে আদায় করা স্বর্ণালঙ্কার জব্দ করা হয়।
তরিকুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তারকালে তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণের জন্য আদায় করা একটি স্বর্ণের হার, একটি স্বর্ণের রিং ও একজোড়া কানের দুল জব্দ করা হয়। পরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
১৭ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
২৮ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
৩৪ মিনিট আগে