সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে আগামী সোমবার উৎসবে মেতে উঠবে সারা দেশ। দিনটি ঘিরে বিভিন্ন এলাকায় বসে মেলা। সেখানে অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা জিনিস। এই মেলা ঘিরে আয়-রোজগার বাড়ানোর নতুন স্বপ্ন দেখছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মৃৎশিল্পীরা।
মৃৎশিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনা মহামারি ও রমজান মাসের কারণে গত কয়েক বছর সেভাবে বৈশাখী মেলা না হওয়ায় থমকে গিয়েছিল মৃৎশিল্পীদের কর্মযজ্ঞ। এবার মেলা ঘিরে ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন স্বপ্ন দেখছে উপজেলার বয়রাগাদী, রশুনিয়া, বাসাইল, রাজানগর ও শেখরনগর ইউনিয়নের মৃৎশিল্পী পরিবারগুলো।
আজ শনিবার বাসাইল ইউনিয়নের পালপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, কুমারদের সুনিপুণ হাতে তৈরি হয়েছে মাটির হাঁড়ি-পাতিলসহ খেলনাসামগ্রী। উপজেলার যেখানেই মেলা বসে, সেখানেই তাঁরা মাটির এসব জিনিস বিক্রির জন্য নিয়ে যান।
ভূইরা গ্রামের মৃৎশিল্পী ননি পাল বলেন, ‘এখন আগের মতো মাটির হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি হয় না। তারপরও বৈশাখী মেলা সামনে রেখে হাঁড়ি-পাতিল তৈরি করেছি। আশা করছি, এবার পয়লা বৈশাখে ভালো বিক্রি করতে পারব।’
আরেক মৃৎশিল্পী কালিপদ পাল বলেন, ‘৪০ বছর ধরে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত। আমার বাপ-দাদার পেশাও ছিল এটা। এখন মাটির তৈরি জিনিসপত্রের কদর কমেছে। এ ছাড়া আগের মতো বৈশাখী মেলাও বসে না। তা ছাড়া প্লাস্টিকের জিনিসপত্রের চাহিদা বেড়েছে। তাই বেকার হয়ে পড়ছেন মৃৎশিল্পীরা। অনেকে পেশা পরিবর্তন করে স্বর্ণের কাজ, কেউ বিদেশে, কেউবা কামারের কাজ করছেন। আমরা কোনোরকমে বেঁচে আছি।’
শেখরনগর ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রামের কৃষ্ণ পাল জানান, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বৈশাখী মেলার দোকানিদের কাছে সরবরাহ করার লক্ষ্যে প্রতিদিনই পাইকারেরা মাটির তৈরি সামগ্রী কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। ঘরে ঘরে হাজার হাজার মাটির ব্যাংক, পুতুল ও অন্যান্য খেলনা তৈরি করা হয়েছে।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার বলেন, ‘মৃৎশিল্প হচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য। আমরা চাই শিল্পটা বেঁচে থাকুক। মৃৎশিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে কোনো ধরনের সহায়তার সুযোগ থাকলে তা অবশ্যই করা হবে।’
পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে আগামী সোমবার উৎসবে মেতে উঠবে সারা দেশ। দিনটি ঘিরে বিভিন্ন এলাকায় বসে মেলা। সেখানে অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা জিনিস। এই মেলা ঘিরে আয়-রোজগার বাড়ানোর নতুন স্বপ্ন দেখছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মৃৎশিল্পীরা।
মৃৎশিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনা মহামারি ও রমজান মাসের কারণে গত কয়েক বছর সেভাবে বৈশাখী মেলা না হওয়ায় থমকে গিয়েছিল মৃৎশিল্পীদের কর্মযজ্ঞ। এবার মেলা ঘিরে ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন স্বপ্ন দেখছে উপজেলার বয়রাগাদী, রশুনিয়া, বাসাইল, রাজানগর ও শেখরনগর ইউনিয়নের মৃৎশিল্পী পরিবারগুলো।
আজ শনিবার বাসাইল ইউনিয়নের পালপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, কুমারদের সুনিপুণ হাতে তৈরি হয়েছে মাটির হাঁড়ি-পাতিলসহ খেলনাসামগ্রী। উপজেলার যেখানেই মেলা বসে, সেখানেই তাঁরা মাটির এসব জিনিস বিক্রির জন্য নিয়ে যান।
ভূইরা গ্রামের মৃৎশিল্পী ননি পাল বলেন, ‘এখন আগের মতো মাটির হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি হয় না। তারপরও বৈশাখী মেলা সামনে রেখে হাঁড়ি-পাতিল তৈরি করেছি। আশা করছি, এবার পয়লা বৈশাখে ভালো বিক্রি করতে পারব।’
আরেক মৃৎশিল্পী কালিপদ পাল বলেন, ‘৪০ বছর ধরে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত। আমার বাপ-দাদার পেশাও ছিল এটা। এখন মাটির তৈরি জিনিসপত্রের কদর কমেছে। এ ছাড়া আগের মতো বৈশাখী মেলাও বসে না। তা ছাড়া প্লাস্টিকের জিনিসপত্রের চাহিদা বেড়েছে। তাই বেকার হয়ে পড়ছেন মৃৎশিল্পীরা। অনেকে পেশা পরিবর্তন করে স্বর্ণের কাজ, কেউ বিদেশে, কেউবা কামারের কাজ করছেন। আমরা কোনোরকমে বেঁচে আছি।’
শেখরনগর ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রামের কৃষ্ণ পাল জানান, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বৈশাখী মেলার দোকানিদের কাছে সরবরাহ করার লক্ষ্যে প্রতিদিনই পাইকারেরা মাটির তৈরি সামগ্রী কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। ঘরে ঘরে হাজার হাজার মাটির ব্যাংক, পুতুল ও অন্যান্য খেলনা তৈরি করা হয়েছে।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার বলেন, ‘মৃৎশিল্প হচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য। আমরা চাই শিল্পটা বেঁচে থাকুক। মৃৎশিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে কোনো ধরনের সহায়তার সুযোগ থাকলে তা অবশ্যই করা হবে।’
ফরিদপুর ৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনে যুক্ত করার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো ভাঙ্গা উপজেলার ফরিদপুর-ভাঙ্গা ও বরিশাল-ভাঙ্গা মহাসড়ক এবং এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা গোলচত্বর অবরোধ করে রেখেছে গ্রামবাসী। সড়কে গাছ ফেলে, টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদ করছে তারা।
১৯ মিনিট আগেরংপুরের কাউনিয়ায় ইঞ্জিনচালিত ভ্যান (নছিমন) উল্টে এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার ভেলুপাড়া এলাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেদেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় বর্তমানে সুশাসন, অর্থনীতি ও নীতিগত সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুশাসন ও কার্যকর নীতির সংস্কার ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে যুগোপযোগী নীতি প্রণয়ন
১ ঘণ্টা আগেগত ৫ আগস্ট খুলনায় রেডিও সেন্টার থেকে লুট হওয়া ৪১টি চায়নিজ রাইফেলের তাজা গুলি ও ৪টি চায়নিজ রাইফেলের চার্জারসহ দুজনকে আটক করেছে কেএমপির ডিবি পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে