সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
আশুলিয়ার পোশাক কারখানা কেএসি কম্পোজিট নিট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বেআইনিভাবে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে এবং শ্রমিক হয়রানি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইলে আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন হয়।
ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকদের সঙ্গে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীন বাংলা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কামরান, ইউনাইটেড গার্মেন্টস ফেডারেশনের সভাপতি ইমন সিকদার, বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের আশুলিয়া আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি আলমগীর হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শ্রমিকেরা জানান, গত ২৯ মার্চ সকালে আশুলিয়ার কবিরপুর এলাকার কেএসি কম্পোজিট কারখানায় ১৩ শ্রমিককে ‘রিজাইন লেটারে’ স্বাক্ষর নিয়ে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ঈদের আগে শুধু ঈদের বোনাস দিতে চাইলেও চাকরিচ্যুতির অন্যান্য সুবিধা দিতে রাজি নয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
কারখানাটির সুইং সেকশনের হেলপার জুলেখা বেগম বলেন, ‘২৯ মার্চ সকালে বলা হয়, আমাদের লাইন বন্ধ, কাজ নেই। সাইন দিয়ে আমরা যেন চলে যাই। এর আগে কর্তৃপক্ষ বলেছিল, দেরি করলে বা অনুপস্থিত থাকলে চাকরি থেকে বের করে দেবে। আমার ছেলেটা আগুনে পুড়েছিল। তখন আমি গত এক বছরে মাত্র তিন দিন অনুপস্থিত ছিলাম। আমার ব্যাপারে কোম্পানির সবাই জানে। আমার ছেলের এখনো চিকিৎসা চলে। আমি কীভাবে তার খরচ মেটাব? আমার আগুনে পোড়া ছেলেকে নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকব? ঈদের আগে তো কেউ চাকরি দেবে না।’
কারখানার আরেক হেলপার আক্তারিনা বলেন, ‘আমি দুই বছর ধরে চাকরি করি এখানে। আমাদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। ঈদের আগে আমাদের এভাবে বের করে দিল। এখন তো আমরা কোথাও চাকরিও পাব না। আমরা চাই আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দিক। আমরা রিজাইন লেটারে সাইন করতে চাইনি। আমাদের সব বেতন-ভাতা আইন অনুযায়ী পরিশোধ করা হোক।’
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্থানীয় মাস্তান বাহিনী দিয়ে শ্রমিকদের হয়রানি করারও অভিযোগ আছে। শ্রমিকদের কোনো নোটিশ না দিয়ে এভাবে বের করে দেওয়া অমানবিক। এ ছাড়া কাউকে চাকরিচ্যুত করতে চাইলে তার পাওনাদিসহ টার্মিনেশন বেনিফিট দিতে হবে। আমরা কারখানা কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাই।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে কারখানাটির পরিচালক ফারুক আহমেদকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। কিছুক্ষণ আবার ফোন করা হলে তাঁর মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
আশুলিয়ার পোশাক কারখানা কেএসি কম্পোজিট নিট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বেআইনিভাবে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে এবং শ্রমিক হয়রানি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার বাইপাইলে আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন হয়।
ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকদের সঙ্গে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীন বাংলা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কামরান, ইউনাইটেড গার্মেন্টস ফেডারেশনের সভাপতি ইমন সিকদার, বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের আশুলিয়া আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি আলমগীর হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শ্রমিকেরা জানান, গত ২৯ মার্চ সকালে আশুলিয়ার কবিরপুর এলাকার কেএসি কম্পোজিট কারখানায় ১৩ শ্রমিককে ‘রিজাইন লেটারে’ স্বাক্ষর নিয়ে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ঈদের আগে শুধু ঈদের বোনাস দিতে চাইলেও চাকরিচ্যুতির অন্যান্য সুবিধা দিতে রাজি নয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।
কারখানাটির সুইং সেকশনের হেলপার জুলেখা বেগম বলেন, ‘২৯ মার্চ সকালে বলা হয়, আমাদের লাইন বন্ধ, কাজ নেই। সাইন দিয়ে আমরা যেন চলে যাই। এর আগে কর্তৃপক্ষ বলেছিল, দেরি করলে বা অনুপস্থিত থাকলে চাকরি থেকে বের করে দেবে। আমার ছেলেটা আগুনে পুড়েছিল। তখন আমি গত এক বছরে মাত্র তিন দিন অনুপস্থিত ছিলাম। আমার ব্যাপারে কোম্পানির সবাই জানে। আমার ছেলের এখনো চিকিৎসা চলে। আমি কীভাবে তার খরচ মেটাব? আমার আগুনে পোড়া ছেলেকে নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকব? ঈদের আগে তো কেউ চাকরি দেবে না।’
কারখানার আরেক হেলপার আক্তারিনা বলেন, ‘আমি দুই বছর ধরে চাকরি করি এখানে। আমাদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। ঈদের আগে আমাদের এভাবে বের করে দিল। এখন তো আমরা কোথাও চাকরিও পাব না। আমরা চাই আমাদের চাকরি ফিরিয়ে দিক। আমরা রিজাইন লেটারে সাইন করতে চাইনি। আমাদের সব বেতন-ভাতা আইন অনুযায়ী পরিশোধ করা হোক।’
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্থানীয় মাস্তান বাহিনী দিয়ে শ্রমিকদের হয়রানি করারও অভিযোগ আছে। শ্রমিকদের কোনো নোটিশ না দিয়ে এভাবে বের করে দেওয়া অমানবিক। এ ছাড়া কাউকে চাকরিচ্যুত করতে চাইলে তার পাওনাদিসহ টার্মিনেশন বেনিফিট দিতে হবে। আমরা কারখানা কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাই।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে কারখানাটির পরিচালক ফারুক আহমেদকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। কিছুক্ষণ আবার ফোন করা হলে তাঁর মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৪ মিনিট আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
২৮ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৩২ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৩৭ মিনিট আগে