টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
তুরাগতীরে আজ রোববার সকালে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে সাদপন্থীদের তত্ত্বাবধানে তিন দিনের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে গতকাল শনিবার রাত থেকেই ইজতেমা ময়দান ও এর আশপাশের এলাকায় কয়েক লাখ মুসল্লি জমায়েত হন।
রোববার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে শুরু হওয়া প্রায় ৩০ মিনিটের আখেরি মোনাজাত শেষে নিজ নিজ গন্তব্যে রওনা হয়েছেন মুসল্লিরা। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শনিবার মধ্যরাত থেকে গাজীপুরের তিনটি সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেয়। তবে রোববার ভোরে ওই সড়কগুলোতে যান চলাচল করতে দেখা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যান চলাচল সীমিত হয়ে আসে। মোনাজাতে অংশ নিতে এসে ফিরতি পথে পদে পদে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে মুসল্লিদের।
সড়কে যানবাহন থাকলেও ইজতেমা ময়দান থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে গন্তব্যে রওনা দিয়েছেন মুসল্লিরা। এতে সড়কে চলাচল করা সব যানবাহনে ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
মো. বিপ্লব মোটরসাইকেলে টঙ্গী থেকে রাজধানীর মহাখালীর উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। গন্তব্যে পৌঁছাতে ৩৫০ টাকা চুক্তি হয়েছে চালকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রাইড শেয়ারিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেতে চাইছেন না চালকেরা। সেই সঙ্গে সড়কে অন্যান্য যানবাহন চলতে শুরু করেছে।’
হুমায়রা বেগম মোনাজাতে অংশ নিতে ময়দানের দক্ষিণ পাশে টঙ্গী বাজার এলাকায় অবস্থান নেন। তিনি বলেন, ‘মোনাজাত শেষে আবদুল্লাহপুর-উলুখোলা হয়ে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় বাড়িতে ফিরব। রিকশায় উলুখোলা পৌঁছাতে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া চাইছেন চালকেরা।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার ট্রাফিক বিভাগ (দক্ষিণ) চৌধুরী মো. তানভির বলেন, মুসল্লিরা তাঁদের গন্তব্যে ফিরছেন। সড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কাজ করছেন। রোববার সন্ধ্যার মধ্যেই যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
তুরাগতীরে আজ রোববার সকালে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে সাদপন্থীদের তত্ত্বাবধানে তিন দিনের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে গতকাল শনিবার রাত থেকেই ইজতেমা ময়দান ও এর আশপাশের এলাকায় কয়েক লাখ মুসল্লি জমায়েত হন।
রোববার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে শুরু হওয়া প্রায় ৩০ মিনিটের আখেরি মোনাজাত শেষে নিজ নিজ গন্তব্যে রওনা হয়েছেন মুসল্লিরা। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শনিবার মধ্যরাত থেকে গাজীপুরের তিনটি সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেয়। তবে রোববার ভোরে ওই সড়কগুলোতে যান চলাচল করতে দেখা যায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যান চলাচল সীমিত হয়ে আসে। মোনাজাতে অংশ নিতে এসে ফিরতি পথে পদে পদে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে মুসল্লিদের।
সড়কে যানবাহন থাকলেও ইজতেমা ময়দান থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে গন্তব্যে রওনা দিয়েছেন মুসল্লিরা। এতে সড়কে চলাচল করা সব যানবাহনে ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
মো. বিপ্লব মোটরসাইকেলে টঙ্গী থেকে রাজধানীর মহাখালীর উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। গন্তব্যে পৌঁছাতে ৩৫০ টাকা চুক্তি হয়েছে চালকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রাইড শেয়ারিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেতে চাইছেন না চালকেরা। সেই সঙ্গে সড়কে অন্যান্য যানবাহন চলতে শুরু করেছে।’
হুমায়রা বেগম মোনাজাতে অংশ নিতে ময়দানের দক্ষিণ পাশে টঙ্গী বাজার এলাকায় অবস্থান নেন। তিনি বলেন, ‘মোনাজাত শেষে আবদুল্লাহপুর-উলুখোলা হয়ে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় বাড়িতে ফিরব। রিকশায় উলুখোলা পৌঁছাতে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া চাইছেন চালকেরা।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনার ট্রাফিক বিভাগ (দক্ষিণ) চৌধুরী মো. তানভির বলেন, মুসল্লিরা তাঁদের গন্তব্যে ফিরছেন। সড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কাজ করছেন। রোববার সন্ধ্যার মধ্যেই যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে