ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কলতা অভয়াচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দুই অভিভাবক সদস্য প্রার্থীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়টির সাবেক সভাপতির বিরুদ্ধে। এ ছাড়া এক প্রার্থীকে ভয় দেখিয়ে প্রত্যাহার ফরমে স্বাক্ষর নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. মঞ্জুর আলম বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান গতকাল শুক্রবার রাতে ও মো. জুলহাস হোসেন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘিওর থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ করেছেন।
মো. সোহানুর রহমান হরিরামপুর উপজেলার গালা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এবং মো. জুলহাস হোসেন নালী ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক।
অভিযোগ দুটির সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৫ জুন কলতা অভয়াচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচন। এই নির্বাচনে অভিভাবক সদস্য পদে প্রার্থী হিসেবে গত বুধবার মনোনয়ন ফরম কেনার পর থেকে বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. মঞ্জুর আলম খানের নির্দেশে আরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জন বিবাদী ভুক্তভোগী দুই প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান ও মো. জুলহাস হোসেনকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছেন এবং নির্বাচন থেকে সড়ে না দাঁড়ালে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন।
অভিযোগ সূত্রে আরও জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিবাদীরা কলতা বাজারে মো. সোহানুর রহমানের কাছ থেকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য জোরপূর্বক একটি প্রত্যাহারনামায় স্বাক্ষর নেয় এবং মো. জুলহাস হোসেনকে আরেকটি প্রত্যাহারনামায় জোরপূর্বক স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করে। এ ছাড়া তাঁরা অনবরত মো. সোহানুর রহমান ও মো. জুলহাস হোসেনকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে।
অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান বলেন, ‘মঞ্জুর আলম খান দীর্ঘদিন সভাপতি ছিলেন। নতুন আইন অনুযায়ী কেউ দুবারের বেশি সভাপতি হতে পারবেন না, তাই এবার তিনি প্রার্থী হতে পারবেন না। এ কারণে তিনি চাইছেন তাঁর ছায়া হিসেবে কেউ সভাপতি হোক, যাঁকে নিজে নিয়ন্ত্রণ করবেন। মঞ্জুর আলম খান তাঁর লোকজন দিয়ে আমাকে এবং আরেকজন প্রার্থীকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। ২০-২৫টা মোটরসাইকেল নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে মহড়া দেওয়াচ্ছেন। খুবই শঙ্কায় আছি। আমরা নিরাপত্তা চাই এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাই।’
আরেক অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. জুলহাস হোসেন জানান, মঞ্জুর আলম খান নির্বাচনের জন্য প্যানেল গঠন করেছেন। তাঁর প্যানেলে যুক্ত না হলে নির্বাচন করতে বাধা দিচ্ছেন এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করছেন।
এ বিষয়ে মো. মঞ্জুর আলম খান বলেন, ‘কে বা কারা হুমকি দিয়েছে আমার জানা নেই। সে সময় আমি তো এলাকাতেই ছিলাম না। অভিযোগের বিষয়েও আমি কিছু জানি না।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি নিয়ে দুটি পৃথক লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কলতা অভয়াচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দুই অভিভাবক সদস্য প্রার্থীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়টির সাবেক সভাপতির বিরুদ্ধে। এ ছাড়া এক প্রার্থীকে ভয় দেখিয়ে প্রত্যাহার ফরমে স্বাক্ষর নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. মঞ্জুর আলম বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান গতকাল শুক্রবার রাতে ও মো. জুলহাস হোসেন গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘিওর থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ করেছেন।
মো. সোহানুর রহমান হরিরামপুর উপজেলার গালা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এবং মো. জুলহাস হোসেন নালী ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক।
অভিযোগ দুটির সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৫ জুন কলতা অভয়াচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচন। এই নির্বাচনে অভিভাবক সদস্য পদে প্রার্থী হিসেবে গত বুধবার মনোনয়ন ফরম কেনার পর থেকে বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. মঞ্জুর আলম খানের নির্দেশে আরিফুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জন বিবাদী ভুক্তভোগী দুই প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান ও মো. জুলহাস হোসেনকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছেন এবং নির্বাচন থেকে সড়ে না দাঁড়ালে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন।
অভিযোগ সূত্রে আরও জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিবাদীরা কলতা বাজারে মো. সোহানুর রহমানের কাছ থেকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য জোরপূর্বক একটি প্রত্যাহারনামায় স্বাক্ষর নেয় এবং মো. জুলহাস হোসেনকে আরেকটি প্রত্যাহারনামায় জোরপূর্বক স্বাক্ষর নেওয়ার চেষ্টা করে। এ ছাড়া তাঁরা অনবরত মো. সোহানুর রহমান ও মো. জুলহাস হোসেনকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে।
অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. সোহানুর রহমান বলেন, ‘মঞ্জুর আলম খান দীর্ঘদিন সভাপতি ছিলেন। নতুন আইন অনুযায়ী কেউ দুবারের বেশি সভাপতি হতে পারবেন না, তাই এবার তিনি প্রার্থী হতে পারবেন না। এ কারণে তিনি চাইছেন তাঁর ছায়া হিসেবে কেউ সভাপতি হোক, যাঁকে নিজে নিয়ন্ত্রণ করবেন। মঞ্জুর আলম খান তাঁর লোকজন দিয়ে আমাকে এবং আরেকজন প্রার্থীকে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। ২০-২৫টা মোটরসাইকেল নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে মহড়া দেওয়াচ্ছেন। খুবই শঙ্কায় আছি। আমরা নিরাপত্তা চাই এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাই।’
আরেক অভিভাবক সদস্য প্রার্থী মো. জুলহাস হোসেন জানান, মঞ্জুর আলম খান নির্বাচনের জন্য প্যানেল গঠন করেছেন। তাঁর প্যানেলে যুক্ত না হলে নির্বাচন করতে বাধা দিচ্ছেন এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করছেন।
এ বিষয়ে মো. মঞ্জুর আলম খান বলেন, ‘কে বা কারা হুমকি দিয়েছে আমার জানা নেই। সে সময় আমি তো এলাকাতেই ছিলাম না। অভিযোগের বিষয়েও আমি কিছু জানি না।’
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি নিয়ে দুটি পৃথক লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে