টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত মেধাবী শিক্ষার্থী আবুবকর সিদ্দিকের হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত ও সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে টাঙ্গাইলের মধুপুরে মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে মধুপুর বাসস্ট্যান্ডের আনারস চত্বরে মানববন্ধনের আয়োজন করে স্থানীয় আবুবকর সিদ্দিক স্মৃতি সংসদ।
মানববন্ধনে আবুবকর সিদ্দিকের পরিবারের সদস্য, মধুপুর শহীদ স্মৃতি স্কুল এন্ড কলেজ, মধুপুর ডিগ্রী কলেজ, মধুপুর রাণীভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের কর্মী ও স্থানীয় সুধিজন অংশ নেন।
সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য দেন শহীদ আবুবকর সিদ্দিকের বাবা রুস্তম আলী, বড় ভাই আব্বাস আলী, ছোট ভাই ওমর ফারুক, মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ নিতাই চন্দ্র কর, মধুপুর সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোন্তাজ আলী, সাবেক অধ্যক্ষ বজলুর রশিদ খান চুন্নু, আবু বকরের বন্ধু শফিকুল ইসলাম শুভ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন, আব্দুল লতিফ পান্না, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী মো. জুবায়ের হোসেন, এস, এম সবুজ, একরামুল হক, নাসির উদ্দিন মিলন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মেধাবী নির্দলীয় শিক্ষার্থী ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক। তিনি মধুপুর উপজেলাধীন গোলাবাড়ি এলাকার দরিদ্র কৃষক রুস্তম আলীর ছেলে।
আবুবকর ২০১০ সালের ২ ফেব্রয়ারি স্যার এ এফ রহমান হলের ছাত্রলীগের দু’পক্ষের ক্রসফায়ারে নিজ কক্ষে মাথায় গুলি লেগে মারাত্মকভাবে আহত হন। তিনি দীর্ঘ ২৪ ঘণ্টা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে ৩ ফেব্রয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন।
এই ঘটনায় আবু বকরের সহপাঠি ওমর ফারুক বাদী হয়ে ঢাকার আদালতে মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় ১৪ জন আসামীর সকলকেই বেকসুর খালাস দেয় আদালত।
আবুবকর সিদ্দিকের বাবা মো. রোস্তম আলী বলেন, ‘আমি সাধারণ কৃষক মানুষ। আমি অনেক কষ্টে আমার সন্তানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পাঠিয়েছি। এর বিনিময়ে আমি পেলাম আবুবকরের লাশ। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার প্রভাব খাটিয়ে পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘ সময় পার করে বাদীপক্ষকে আপিলের সুযোগ না দিয়ে অন্যায়ভাবে সকল আসামিদের খালাস করে নেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত মেধাবী শিক্ষার্থী আবুবকর সিদ্দিকের হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত ও সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে টাঙ্গাইলের মধুপুরে মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে মধুপুর বাসস্ট্যান্ডের আনারস চত্বরে মানববন্ধনের আয়োজন করে স্থানীয় আবুবকর সিদ্দিক স্মৃতি সংসদ।
মানববন্ধনে আবুবকর সিদ্দিকের পরিবারের সদস্য, মধুপুর শহীদ স্মৃতি স্কুল এন্ড কলেজ, মধুপুর ডিগ্রী কলেজ, মধুপুর রাণীভবানী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের কর্মী ও স্থানীয় সুধিজন অংশ নেন।
সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য দেন শহীদ আবুবকর সিদ্দিকের বাবা রুস্তম আলী, বড় ভাই আব্বাস আলী, ছোট ভাই ওমর ফারুক, মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ নিতাই চন্দ্র কর, মধুপুর সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোন্তাজ আলী, সাবেক অধ্যক্ষ বজলুর রশিদ খান চুন্নু, আবু বকরের বন্ধু শফিকুল ইসলাম শুভ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন, আব্দুল লতিফ পান্না, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী মো. জুবায়ের হোসেন, এস, এম সবুজ, একরামুল হক, নাসির উদ্দিন মিলন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মেধাবী নির্দলীয় শিক্ষার্থী ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক। তিনি মধুপুর উপজেলাধীন গোলাবাড়ি এলাকার দরিদ্র কৃষক রুস্তম আলীর ছেলে।
আবুবকর ২০১০ সালের ২ ফেব্রয়ারি স্যার এ এফ রহমান হলের ছাত্রলীগের দু’পক্ষের ক্রসফায়ারে নিজ কক্ষে মাথায় গুলি লেগে মারাত্মকভাবে আহত হন। তিনি দীর্ঘ ২৪ ঘণ্টা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে ৩ ফেব্রয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন।
এই ঘটনায় আবু বকরের সহপাঠি ওমর ফারুক বাদী হয়ে ঢাকার আদালতে মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় ১৪ জন আসামীর সকলকেই বেকসুর খালাস দেয় আদালত।
আবুবকর সিদ্দিকের বাবা মো. রোস্তম আলী বলেন, ‘আমি সাধারণ কৃষক মানুষ। আমি অনেক কষ্টে আমার সন্তানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পাঠিয়েছি। এর বিনিময়ে আমি পেলাম আবুবকরের লাশ। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার প্রভাব খাটিয়ে পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘ সময় পার করে বাদীপক্ষকে আপিলের সুযোগ না দিয়ে অন্যায়ভাবে সকল আসামিদের খালাস করে নেন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৬ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
৬ ঘণ্টা আগে