নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর বাবা ও সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিন ত্বকী হত্যার বিচার কার্যক্রম আটকে ছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদিচ্ছার কারণে ত্বকী হত্যার বিচার আবার শুরু হয়েছে। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই। তদন্তকারী সংস্থা র্যাব নতুন করে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।’
তিনি বলেন, ‘শুরু থেকেই বলে এসেছি এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে শামীম ওসমান, অয়ন ওসমান জড়িত। আমরা শুনছি, ওসমান পরিবারের সবাই দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। যদি তাঁরা পালিয়ে যেতে পারেন তাহলে তাঁদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ কে দিয়েছে? যারা তাঁদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে, সেসব সহযোগীরা এই সরকারের বিভিন্ন স্থানে যুক্ত রয়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শহরের চাষাঢ়ায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৩৯ মাস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচিতে রফিউর রাব্বি এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি শামীম ওসমান পরিবারকে দিল্লিতে নিজামউদ্দিন আউলিয়ার মাজারে দেখা গেছে বলে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তবে সরকারের কোনো সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেনি।
তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে শামীম ওসমানের লোকজন বসে আছেন। তাঁরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। শামীম ওসমানের কোনো লোকজন এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। আমরা দৃশ্যমান পরিবর্তন দেখতে চাই। বর্তমানে দেশ যেভাবে চলছে এর মধ্যে আমরা নতুন বাংলাদেশ কিংবা নতুন স্বাধীনতার কোনো আলামত খুঁজে পাচ্ছি না। আমরা ত্বকী হত্যার বিচারের সঙ্গে সাগর–রুনীসহ সব হত্যার বিচার চাই।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন কবি ও সাংবাদিক হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, সিপিবির জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, সুজন এর জেলা সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল, গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ জেলা সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, ছাত্র ফেডারেশনের নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি ফারহানা মানিক মুনা প্রমুখ।
তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর বাবা ও সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিন ত্বকী হত্যার বিচার কার্যক্রম আটকে ছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদিচ্ছার কারণে ত্বকী হত্যার বিচার আবার শুরু হয়েছে। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই। তদন্তকারী সংস্থা র্যাব নতুন করে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।’
তিনি বলেন, ‘শুরু থেকেই বলে এসেছি এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে শামীম ওসমান, অয়ন ওসমান জড়িত। আমরা শুনছি, ওসমান পরিবারের সবাই দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। যদি তাঁরা পালিয়ে যেতে পারেন তাহলে তাঁদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ কে দিয়েছে? যারা তাঁদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে, সেসব সহযোগীরা এই সরকারের বিভিন্ন স্থানে যুক্ত রয়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শহরের চাষাঢ়ায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৩৯ মাস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচিতে রফিউর রাব্বি এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি শামীম ওসমান পরিবারকে দিল্লিতে নিজামউদ্দিন আউলিয়ার মাজারে দেখা গেছে বলে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তবে সরকারের কোনো সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেনি।
তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে শামীম ওসমানের লোকজন বসে আছেন। তাঁরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। শামীম ওসমানের কোনো লোকজন এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। আমরা দৃশ্যমান পরিবর্তন দেখতে চাই। বর্তমানে দেশ যেভাবে চলছে এর মধ্যে আমরা নতুন বাংলাদেশ কিংবা নতুন স্বাধীনতার কোনো আলামত খুঁজে পাচ্ছি না। আমরা ত্বকী হত্যার বিচারের সঙ্গে সাগর–রুনীসহ সব হত্যার বিচার চাই।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন কবি ও সাংবাদিক হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, সিপিবির জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, সুজন এর জেলা সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল, গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ জেলা সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, ছাত্র ফেডারেশনের নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি ফারহানা মানিক মুনা প্রমুখ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে