নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আফ্রিকার দেশ মালাউইর এক নারীর কাছে ৮ কেজি ৩০০ গ্রামের কোকেনের চালান পেয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। অধিদপ্তর বলছে, দেশের ইতিহাসে সলিড কোকেনের সবচেয়ে বড় চালান এটি, দাম প্রায় ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বুধবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর নাম নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো (৩৫)।
ডিএনসি জানায়, কোকেনের চালানটি আফ্রিকার দেশ মালাউই অথবা ইথিওপিয়া থেকে বাংলাদেশে এসেছে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল চালানটি পাচারের জন্য। কারণ, এই পরিমাণ কোকেনের চাহিদা বাংলাদেশে নেই।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ডিএনসির উত্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন) তানভীর মমতাজ।
তানভীর মমতাজ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের দেশি ও বিদেশি সক্রিয় কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে কোকেনের বৃহৎ একটি চালান আফ্রিকা থেকে কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে আফ্রিকান নাগরিকের মাধ্যমে ঢাকায় আসবে, এমন তথ্য পাই আমরা। এরপর আমরা নজরদারি বাড়াই। এই সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বুধবার এপিবিএনকে সঙ্গে নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি টিম গঠন করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় অবস্থান করে। ফ্লাইটটি থেকে নামা সব বিদেশি যাত্রীকে আমরা ফলো করি।’
এর মধ্যে দেখা যায়, নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো নামে এক বিদেশি নারী বিমানবন্দরের নিচতলায় ভিসা অন অ্যারাইভাল ডেস্কে দীর্ঘক্ষণ ধরে অবস্থান করছেন। তাঁর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন লাগেজে অবৈধ মাদকদ্রব্য কোকেন আছে। পরবর্তীকালে লাগেজের ভেতরে বিশেষভাবে রক্ষিত ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেন জব্দ করা হয়।
তিনি বলেন, ‘নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো আফ্রিকান দেশ মালাউইর নাগরিক। তিনি প্রথমে মালাউই থেকে ইথিওপিয়া যান। পরে তিনি ইথিওপিয়া থেকে যান দোহাতে। পরে তিনি দোহা থেকে কাতারের এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর বাংলাদেশ থেকে আবারও মালাউই যাওয়ার কথা ছিল। কোকেনের এই চালানটি বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। পরে বাংলাদেশ থেকে কোকেনের চালানটি অন্য কোনো দেশে চলে যেত। আমাদের ধারণা তাওয়েরা সোকো কোকেনের এই চালানটি মালাউই থেকে নয়তো ইথিওপিয়া থেকে সংগ্রহ করেছেন।’
জিজ্ঞাসাবাদে সোকো জানান, ২০২৩ সালে তিনি বাংলাদেশে একবার এসেছিলেন তিনি। গার্মেন্টস ব্যবসার কথা বলে এসেছিলেন। এবারও তিনি বাংলাদেশের একটি গার্মেন্টসের আমন্ত্রণপত্র নিয়ে আসেন। অন অ্যারাইভাল ভিসা নেওয়ার জন্য তিনি তাঁর পরিচয় লুকিয়ে গার্মেন্টস ব্যবসার নাম করে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন। সোকো পেশায় একজন নার্স। তিনি মূলত কোকেনের এই চালানের বহনকারী। বাংলাদেশে তিনি আরেক বিদেশি নাগরিকের কাছে এই চালান পৌঁছে দিয়ে নিজ দেশে চলে যাওয়ার কথা ছিল।
আফ্রিকার দেশ মালাউইর এক নারীর কাছে ৮ কেজি ৩০০ গ্রামের কোকেনের চালান পেয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। অধিদপ্তর বলছে, দেশের ইতিহাসে সলিড কোকেনের সবচেয়ে বড় চালান এটি, দাম প্রায় ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বুধবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর নাম নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো (৩৫)।
ডিএনসি জানায়, কোকেনের চালানটি আফ্রিকার দেশ মালাউই অথবা ইথিওপিয়া থেকে বাংলাদেশে এসেছে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল চালানটি পাচারের জন্য। কারণ, এই পরিমাণ কোকেনের চাহিদা বাংলাদেশে নেই।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ডিএনসির উত্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন) তানভীর মমতাজ।
তানভীর মমতাজ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের দেশি ও বিদেশি সক্রিয় কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে কোকেনের বৃহৎ একটি চালান আফ্রিকা থেকে কাতার এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে আফ্রিকান নাগরিকের মাধ্যমে ঢাকায় আসবে, এমন তথ্য পাই আমরা। এরপর আমরা নজরদারি বাড়াই। এই সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বুধবার এপিবিএনকে সঙ্গে নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি টিম গঠন করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় অবস্থান করে। ফ্লাইটটি থেকে নামা সব বিদেশি যাত্রীকে আমরা ফলো করি।’
এর মধ্যে দেখা যায়, নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো নামে এক বিদেশি নারী বিমানবন্দরের নিচতলায় ভিসা অন অ্যারাইভাল ডেস্কে দীর্ঘক্ষণ ধরে অবস্থান করছেন। তাঁর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন লাগেজে অবৈধ মাদকদ্রব্য কোকেন আছে। পরবর্তীকালে লাগেজের ভেতরে বিশেষভাবে রক্ষিত ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেন জব্দ করা হয়।
তিনি বলেন, ‘নোমথেনডাজো তাওয়েরা সোকো আফ্রিকান দেশ মালাউইর নাগরিক। তিনি প্রথমে মালাউই থেকে ইথিওপিয়া যান। পরে তিনি ইথিওপিয়া থেকে যান দোহাতে। পরে তিনি দোহা থেকে কাতারের এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর বাংলাদেশ থেকে আবারও মালাউই যাওয়ার কথা ছিল। কোকেনের এই চালানটি বাংলাদেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। পরে বাংলাদেশ থেকে কোকেনের চালানটি অন্য কোনো দেশে চলে যেত। আমাদের ধারণা তাওয়েরা সোকো কোকেনের এই চালানটি মালাউই থেকে নয়তো ইথিওপিয়া থেকে সংগ্রহ করেছেন।’
জিজ্ঞাসাবাদে সোকো জানান, ২০২৩ সালে তিনি বাংলাদেশে একবার এসেছিলেন তিনি। গার্মেন্টস ব্যবসার কথা বলে এসেছিলেন। এবারও তিনি বাংলাদেশের একটি গার্মেন্টসের আমন্ত্রণপত্র নিয়ে আসেন। অন অ্যারাইভাল ভিসা নেওয়ার জন্য তিনি তাঁর পরিচয় লুকিয়ে গার্মেন্টস ব্যবসার নাম করে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন। সোকো পেশায় একজন নার্স। তিনি মূলত কোকেনের এই চালানের বহনকারী। বাংলাদেশে তিনি আরেক বিদেশি নাগরিকের কাছে এই চালান পৌঁছে দিয়ে নিজ দেশে চলে যাওয়ার কথা ছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে