উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবলকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে কাউন্টার মাস্টারকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। এ সময় অনন্যা ক্ল্যাসিক পরিবহনের একটি বাসও জব্দ করা হয়।
উত্তরার আব্দুল্লাহপুর মোড়ে আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক কাউন্টার মাস্টার মো. জাহিদ হাসান (৩৫) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার বাজার এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি টঙ্গীর কাউন্টার মাস্টার বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাজীপুর থেকে রং সাইড দিয়ে অনন্যা ক্ল্যাসিক পরিবহনের বাসটি ঢুকছিল। ট্রাফিক পুলিশ এসে গাড়িটি আটকান। পরে আটক হওয়া লোকটি (কাউন্টার মাস্টার) পুলিশের কলার ধরে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তখন আমরা গিয়ে বাধা দিই। এ সময় আমাকে ধাক্কা দিয়ে আরেকটি গাড়ির চাকার নিচে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি হারিয়ে গেছে।’
ভুক্তভোগী ট্রাফিক কনস্টেবল হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুল্লাহপুর মোড়ে ডিউটি করছিলাম। তখন গাজীপুর থেকে অনন্যা বাসটি রং সাইড দিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করার চেষ্টা করছিল। পরে আমি গাড়িটিকে সিগন্যাল দেওয়া মাত্র দুজন গাড়ি থেকে নেমে আসে। এরপর তাদের একজন জোর ধরে আমাকে গাড়িতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে।’
এ বিষয়ে ডিএমপির ট্রাফিক উত্তর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) নাবিদ কামাল শৈবাল বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিসি নাবিদ কামাল শৈবাল আরও বলেন, ‘যদি কর্তব্যরত অবস্থায় পুলিশের গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যায় করেছে।’
রাজধানীর উত্তরায় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবলকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে কাউন্টার মাস্টারকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। এ সময় অনন্যা ক্ল্যাসিক পরিবহনের একটি বাসও জব্দ করা হয়।
উত্তরার আব্দুল্লাহপুর মোড়ে আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক কাউন্টার মাস্টার মো. জাহিদ হাসান (৩৫) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার বাজার এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে। তিনি টঙ্গীর কাউন্টার মাস্টার বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী মো. নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাজীপুর থেকে রং সাইড দিয়ে অনন্যা ক্ল্যাসিক পরিবহনের বাসটি ঢুকছিল। ট্রাফিক পুলিশ এসে গাড়িটি আটকান। পরে আটক হওয়া লোকটি (কাউন্টার মাস্টার) পুলিশের কলার ধরে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তখন আমরা গিয়ে বাধা দিই। এ সময় আমাকে ধাক্কা দিয়ে আরেকটি গাড়ির চাকার নিচে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি হারিয়ে গেছে।’
ভুক্তভোগী ট্রাফিক কনস্টেবল হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুল্লাহপুর মোড়ে ডিউটি করছিলাম। তখন গাজীপুর থেকে অনন্যা বাসটি রং সাইড দিয়ে ঢাকায় প্রবেশ করার চেষ্টা করছিল। পরে আমি গাড়িটিকে সিগন্যাল দেওয়া মাত্র দুজন গাড়ি থেকে নেমে আসে। এরপর তাদের একজন জোর ধরে আমাকে গাড়িতে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে।’
এ বিষয়ে ডিএমপির ট্রাফিক উত্তর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) নাবিদ কামাল শৈবাল বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিসি নাবিদ কামাল শৈবাল আরও বলেন, ‘যদি কর্তব্যরত অবস্থায় পুলিশের গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যায় করেছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১৯ মিনিট আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২৯ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩৬ মিনিট আগে