নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেছেন, ‘আজ ছাত্রলীগের কেউ হামলা করার সাহস দেখায়নি।’ আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) দ্বিতীয় দিনের মতো কাওয়ালি গানের আসর শেষে আয়োজক কমিটির এ সদস্য এ কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কাওয়ালির আসরে ছাত্রলীগের নেতাদের হামলার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো আজ কাওয়ালি গানের আয়োজন করে ‘সিলসিলা’। এতে ছাত্রলীগের হামলার শঙ্কা থাকলেও তেমন কিছু ঘটেনি। টিএসসিতে প্রায় দুই ঘণ্টা চলে এ আসর। ছিল না তেমন কোনো বাদ্যযন্ত্র।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘গতকালের হামলার পর আজ আবারও কাওয়ালির আয়োজন করা হয়েছিল। আমরা দুই ঘণ্টারও বেশি সময় কাওয়ালি গান গেয়েছি। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাওয়ালির সংগঠন সিলসিলার সদস্যরা গান পরিবেশন করেন। আজ ছাত্রলীগে কেউ হামলা করার সাহস পায়নি।’
বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘আমরা বলতে চাই এর পর হামলার মতো কোনো ঘটনা ঘটলে প্রক্টর অফিসে কাওয়ালির আয়োজন করা হবে। অতীতে অনেক হামলা হয়েছে; কিন্তু বিচার হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন আচরণে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের গড়ে তুলতে হলে সকল মতের কথা বলতে দিতে হবে; তাদের চিন্তা চেতনার চর্চার সুযোগ দিতে হবে।’
ছাত্রলীগের উদ্দেশ্য করে বীন ঈয়ামিন বলেন, ‘আমরা চাই না ছাত্রলীগ চিরতরে ক্যাম্পাস থেকে নিষিদ্ধ হয়ে যাক। আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন তাদের রাজনীতি করবে। কিন্তু ছাত্রলীগ যে ধারায় পরিচালিত হচ্ছে, এতে তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে থেকে উঠে যাবে। তাদের রাজনীতির শিকড় উঠে যাবে।’
আজকের আয়োজনে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে কোনো হুমকি ছিল কি-না জানতে চাইলে ঈয়ামিন বলেন, ‘কেউ আমাদের এমন হুমকি দেয়নি। আমরা দুই ঘণ্টারও বেশি গান গেয়েছি।’
এর আগে গতকাল বুধবার হওয়া কাওয়ালি আসরে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘ধিক্কার সমাবেশ’ শিরোনামে মানববন্ধনের আয়োজন করে একটি সংগঠন। কিন্তু পুলিশের বাধার মুখে সেই মানববন্ধন কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায়।
বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেছেন, ‘আজ ছাত্রলীগের কেউ হামলা করার সাহস দেখায়নি।’ আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) দ্বিতীয় দিনের মতো কাওয়ালি গানের আসর শেষে আয়োজক কমিটির এ সদস্য এ কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কাওয়ালির আসরে ছাত্রলীগের নেতাদের হামলার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো আজ কাওয়ালি গানের আয়োজন করে ‘সিলসিলা’। এতে ছাত্রলীগের হামলার শঙ্কা থাকলেও তেমন কিছু ঘটেনি। টিএসসিতে প্রায় দুই ঘণ্টা চলে এ আসর। ছিল না তেমন কোনো বাদ্যযন্ত্র।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘গতকালের হামলার পর আজ আবারও কাওয়ালির আয়োজন করা হয়েছিল। আমরা দুই ঘণ্টারও বেশি সময় কাওয়ালি গান গেয়েছি। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাওয়ালির সংগঠন সিলসিলার সদস্যরা গান পরিবেশন করেন। আজ ছাত্রলীগে কেউ হামলা করার সাহস পায়নি।’
বীন ঈয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘আমরা বলতে চাই এর পর হামলার মতো কোনো ঘটনা ঘটলে প্রক্টর অফিসে কাওয়ালির আয়োজন করা হবে। অতীতে অনেক হামলা হয়েছে; কিন্তু বিচার হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন আচরণে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের গড়ে তুলতে হলে সকল মতের কথা বলতে দিতে হবে; তাদের চিন্তা চেতনার চর্চার সুযোগ দিতে হবে।’
ছাত্রলীগের উদ্দেশ্য করে বীন ঈয়ামিন বলেন, ‘আমরা চাই না ছাত্রলীগ চিরতরে ক্যাম্পাস থেকে নিষিদ্ধ হয়ে যাক। আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন তাদের রাজনীতি করবে। কিন্তু ছাত্রলীগ যে ধারায় পরিচালিত হচ্ছে, এতে তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে থেকে উঠে যাবে। তাদের রাজনীতির শিকড় উঠে যাবে।’
আজকের আয়োজনে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে কোনো হুমকি ছিল কি-না জানতে চাইলে ঈয়ামিন বলেন, ‘কেউ আমাদের এমন হুমকি দেয়নি। আমরা দুই ঘণ্টারও বেশি গান গেয়েছি।’
এর আগে গতকাল বুধবার হওয়া কাওয়ালি আসরে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ‘ধিক্কার সমাবেশ’ শিরোনামে মানববন্ধনের আয়োজন করে একটি সংগঠন। কিন্তু পুলিশের বাধার মুখে সেই মানববন্ধন কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে