ঢামেক প্রতিবেদক
স্মার্টফোনে বিভিন্ন কার্টুন ও ফায়ার গেমসে আসক্ত হয়ে নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে গাজীপুর সদর আড়িনাল এলাকায় ৬ বছরের শিশু রাফিয়া মুনতাহা। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৭ মার্চ শিশুটির নানার বাড়িতে।
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ওই শিশুকে ভর্তি করে স্বজনরা।
শিশুটির মা জিন্নাত জাহান বলেন, মেয়ে রাফিয়া স্মার্ট টিভিতে ও স্মার্টফোনে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজের কার্টুন দেখে থাকে। যেমন ফায়ার গেমসসহ অন্যান্য আরও অনেক কার্টুনের দেখে। সেইসব ওয়েব সিরিজের কার্টুনগুলোয় দেখা যায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে আবার নিভিয়ে ফেলে। মেয়ে না বুঝে সেসব কার্টুন দেখে চুলার সামনে গিয়ে তার শরীরের সুতির জামার এক অংশ তার দুই হাত দিয়ে মুঠ করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে নেভানোর চেষ্টা করে কিন্তু নেভাতে পারে না। দাউ দাউ করে শরীরে আগুন ধরে যায়। পরে বাসার লোকজন তাকে জাপটে ধরে তার শরীরের আগুন নিভিয়ে ফেলে। ততক্ষণে শরীরের অনেক অংশ পুড়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, তাদের বাসা গাজীপুর সদর উত্তর ছায়াবিথি এলাকায়। রাফিয়ার বাবা ফার্মাসিস্ট এসএম মাহমুদুল হাসান। তবে আগুনের ঘটনাটি ঘটেছে তার নানার বাড়ি গাজীপুর সদর ২৮ নম্বর ওয়ার্ড আড়িনাল এলাকায়। রাফিয়া গাজীপুরে একটি বিদ্যালয়ে প্লে গ্রুপে পড়াশোনা করে। ঘটনার পরপরই রাফিয়াকে দগ্ধ অবস্থায় গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে আজ ঢাকা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক ডা. হোসাইন ইমাম ইমু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুটির শরীরের ১২ শতাংশ পুড়ে হয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। শিশুটিকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
স্মার্টফোনে বিভিন্ন কার্টুন ও ফায়ার গেমসে আসক্ত হয়ে নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে গাজীপুর সদর আড়িনাল এলাকায় ৬ বছরের শিশু রাফিয়া মুনতাহা। ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৭ মার্চ শিশুটির নানার বাড়িতে।
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ওই শিশুকে ভর্তি করে স্বজনরা।
শিশুটির মা জিন্নাত জাহান বলেন, মেয়ে রাফিয়া স্মার্ট টিভিতে ও স্মার্টফোনে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজের কার্টুন দেখে থাকে। যেমন ফায়ার গেমসসহ অন্যান্য আরও অনেক কার্টুনের দেখে। সেইসব ওয়েব সিরিজের কার্টুনগুলোয় দেখা যায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে আবার নিভিয়ে ফেলে। মেয়ে না বুঝে সেসব কার্টুন দেখে চুলার সামনে গিয়ে তার শরীরের সুতির জামার এক অংশ তার দুই হাত দিয়ে মুঠ করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে নেভানোর চেষ্টা করে কিন্তু নেভাতে পারে না। দাউ দাউ করে শরীরে আগুন ধরে যায়। পরে বাসার লোকজন তাকে জাপটে ধরে তার শরীরের আগুন নিভিয়ে ফেলে। ততক্ষণে শরীরের অনেক অংশ পুড়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, তাদের বাসা গাজীপুর সদর উত্তর ছায়াবিথি এলাকায়। রাফিয়ার বাবা ফার্মাসিস্ট এসএম মাহমুদুল হাসান। তবে আগুনের ঘটনাটি ঘটেছে তার নানার বাড়ি গাজীপুর সদর ২৮ নম্বর ওয়ার্ড আড়িনাল এলাকায়। রাফিয়া গাজীপুরে একটি বিদ্যালয়ে প্লে গ্রুপে পড়াশোনা করে। ঘটনার পরপরই রাফিয়াকে দগ্ধ অবস্থায় গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে আজ ঢাকা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনা হয়।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক ডা. হোসাইন ইমাম ইমু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুটির শরীরের ১২ শতাংশ পুড়ে হয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। শিশুটিকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে