নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈশাখের তীব্র গরমের মধ্যে রাজধানীবাসীর দুর্ভোগের মাত্রা আরও বাড়িয়েছে যানজট। দীর্ঘ সময় রাজধানীবাসীকে আটকে থাকতে হচ্ছে যানজটে। তীব্র গরম ও যানজটের কারণে সময় নষ্টের পাশাপাশি পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তিও।
রমজানের শেষ দিকে ঈদকে কেন্দ্র করে সবাই ব্যস্ত ইদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায়। তবে যানজট এড়িয়ে কেনাকাটা খুবই কষ্টকর হয়ে উঠছে বলে জানালেন অনেকেই। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী জানালেন, ‘গত শনিবার রাত ৮টায় বসুন্ধরার দিকে যাচ্ছিলাম ঈদের কেনাকাটার জন্য, তখনো অনেক জ্যাম ছিল রাস্তায়। আর এখন সকালে যাচ্ছি অফিসে, এখনো জ্যাম। এই ভোগান্তি এখন নিত্যদিনের সঙ্গী।’
ঈদে বাড়ি যাওয়া নিয়ে রাজধানীবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে একধরনের আতঙ্ক। দূরপাল্লার বাসযাত্রীরা দীর্ঘ সময়ে যানজটে পড়েন—এটিই এখন তাদের মূল চিন্তার বিষয়। রাজধানীর একটি হাসপাতালের নার্স সোমা আক্তার জানালেন, বিয়ের পর এবারই তিনি প্রথম ঈদ করবেন শ্বশুরবাড়িতে। বললেন, ‘শহরের রাস্তায় এত জ্যাম। এরপর সবখানেই দেখছি এবার বাড়ি যেতে অনেক ভোগান্তি হবে। ভেবেই আতঙ্ক লাগছে যে ঈদের আগে বাড়ি যেতে কী পরিমাণ সমস্যায় পড়তে হবে।’
যানজটের কারণে দীর্ঘ লাইনে অলস বসে থাকতে হচ্ছে অফিসগামী, মার্কেটগামী মানুষদের। ভুগতে হচ্ছে হাসপাতালগামী রোগীদেরও। অ্যাম্বুলেন্সকেও থাকতে হচ্ছে দীর্ঘ লাইনে। অবনতি হচ্ছে রোগীর অবস্থারও। অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার আতিকুল বলেন, ‘গতকালই এক রোগীকে নিচ্ছিলাম ফার্মগেট থেকে পদ্মা জেনারেলে, রাস্তায় এত জ্যাম। রোগী আর তাঁর স্বজনের অবস্থা দেখে মাঝেমধ্যে আমাদেরও অনেক কষ্ট লাগে। কিন্তু কী করব বলেন, হাত দিয়া তো আর যানজট সরাইতে পারি না।’
কেবল সাধারণ মানুষের নয়, দীর্ঘ যানজট আর তীব্র গরমে কষ্ট হচ্ছে চালকদেরও। রিকশাচালক আব্দুল গণি বলেন, ‘এই রইদে রিকশা চালানো খুবই কষ্টের। তার ওপরে এমন জ্যামের মধ্যে পইরা থাকন লাগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। জান শুকায় যায়। যাত্রীদেরও কষ্ট, আমাগোরও কষ্ট। আর কয়টা দিন পর ঈদ। পরিবারের জন্য আমরাও কষ্ট করি, ঈদটা যেন কোনোরকমে ভালো কাটে।’
কলেজগেটের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর নূর এ আলম জানান, ‘যানজট যা হচ্ছে সব কেনাকাটাকেন্দ্রিক। তাই মার্কেটের দিকে আমাদের ফোর্স বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি কোনো অসুবিধা হবে না ইদের আগে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছি আমরা।’
বৈশাখের তীব্র গরমের মধ্যে রাজধানীবাসীর দুর্ভোগের মাত্রা আরও বাড়িয়েছে যানজট। দীর্ঘ সময় রাজধানীবাসীকে আটকে থাকতে হচ্ছে যানজটে। তীব্র গরম ও যানজটের কারণে সময় নষ্টের পাশাপাশি পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তিও।
রমজানের শেষ দিকে ঈদকে কেন্দ্র করে সবাই ব্যস্ত ইদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায়। তবে যানজট এড়িয়ে কেনাকাটা খুবই কষ্টকর হয়ে উঠছে বলে জানালেন অনেকেই। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী জানালেন, ‘গত শনিবার রাত ৮টায় বসুন্ধরার দিকে যাচ্ছিলাম ঈদের কেনাকাটার জন্য, তখনো অনেক জ্যাম ছিল রাস্তায়। আর এখন সকালে যাচ্ছি অফিসে, এখনো জ্যাম। এই ভোগান্তি এখন নিত্যদিনের সঙ্গী।’
ঈদে বাড়ি যাওয়া নিয়ে রাজধানীবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে একধরনের আতঙ্ক। দূরপাল্লার বাসযাত্রীরা দীর্ঘ সময়ে যানজটে পড়েন—এটিই এখন তাদের মূল চিন্তার বিষয়। রাজধানীর একটি হাসপাতালের নার্স সোমা আক্তার জানালেন, বিয়ের পর এবারই তিনি প্রথম ঈদ করবেন শ্বশুরবাড়িতে। বললেন, ‘শহরের রাস্তায় এত জ্যাম। এরপর সবখানেই দেখছি এবার বাড়ি যেতে অনেক ভোগান্তি হবে। ভেবেই আতঙ্ক লাগছে যে ঈদের আগে বাড়ি যেতে কী পরিমাণ সমস্যায় পড়তে হবে।’
যানজটের কারণে দীর্ঘ লাইনে অলস বসে থাকতে হচ্ছে অফিসগামী, মার্কেটগামী মানুষদের। ভুগতে হচ্ছে হাসপাতালগামী রোগীদেরও। অ্যাম্বুলেন্সকেও থাকতে হচ্ছে দীর্ঘ লাইনে। অবনতি হচ্ছে রোগীর অবস্থারও। অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার আতিকুল বলেন, ‘গতকালই এক রোগীকে নিচ্ছিলাম ফার্মগেট থেকে পদ্মা জেনারেলে, রাস্তায় এত জ্যাম। রোগী আর তাঁর স্বজনের অবস্থা দেখে মাঝেমধ্যে আমাদেরও অনেক কষ্ট লাগে। কিন্তু কী করব বলেন, হাত দিয়া তো আর যানজট সরাইতে পারি না।’
কেবল সাধারণ মানুষের নয়, দীর্ঘ যানজট আর তীব্র গরমে কষ্ট হচ্ছে চালকদেরও। রিকশাচালক আব্দুল গণি বলেন, ‘এই রইদে রিকশা চালানো খুবই কষ্টের। তার ওপরে এমন জ্যামের মধ্যে পইরা থাকন লাগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। জান শুকায় যায়। যাত্রীদেরও কষ্ট, আমাগোরও কষ্ট। আর কয়টা দিন পর ঈদ। পরিবারের জন্য আমরাও কষ্ট করি, ঈদটা যেন কোনোরকমে ভালো কাটে।’
কলেজগেটের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর নূর এ আলম জানান, ‘যানজট যা হচ্ছে সব কেনাকাটাকেন্দ্রিক। তাই মার্কেটের দিকে আমাদের ফোর্স বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি কোনো অসুবিধা হবে না ইদের আগে। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছি আমরা।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে