নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মালিবাগে জে এস ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খতনা করতে গিয়ে শিশু আহনাফের মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসক এস এম মুক্তাদির ও মাহাবুব মোরশেদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৬ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের পুলিশ কনস্টেবল আব্দুল হামিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে শিশু মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে। শিশু আহনাফ তাহমিন আয়হাম (১০) ফখরুল আলমের ছেলে। সে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত।
এ ঘটনায় শিশুর বাবা মোহাম্মদ ফখরুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় মামলা করেন। মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে আহনাফকে সুন্নতে খতনা করানোর জন্য তার বাবা ফখরুল আলম জেএস হাসপাতালের চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরের কাছে নিয়ে যান। তিনি ওই সময় কিছু টেস্ট লিখে দেন। ওই হাসপাতালেই টেস্টগুলো করে ছেলেকে নিয়ে বাসায় চলে যান। রাতে চিকিৎসক ফোন করে জানান, রিপোর্টগুলো ভালো আছে। সুন্নতে খতনা করতে কোনো সমস্যা নেই।
পরদিন ২০ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৮টায় ছেলেকে সুন্নতে খতনা করানোর জন্য স্ত্রী খায়রুন নাহারকে সঙ্গে নিয়ে তিনি হাসপাতালে যান। পরে ছেলেকে অপারেশন থিয়েটার নিয়ে যাওয়া হয়। আসামিরা জানান তাঁদের ২০-২৫ মিনিট সময় লাগবে। তখন আহনাফের বাবা-মা বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন।
৩০-৩৫ মিনিট পর ওটি রুমের দরজায় নক করলে তাঁরা জানান, আরও কিছুক্ষণ সময় লাগবে। এভাবে এক ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পর আহনাফের বাবা ফখরুল ওটি রুমে প্রবেশ করতে চাইলে তাঁকে নিষেধ করা হয় এবং আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে বলা হয়।
পরে সন্দেহ হলে ফখরুল জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করেন। সেখানে দেখতে পান, তার ছেলে অচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তাঁর বুকে হাত দিয়ে চাপাচাপি করছে এবং নাকে ও মুখে নল দিয়ে রক্ত বের হওয়া অবস্থায় দেখেন। তখন চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সঠিক উত্তর দেননি। ছেলের এই অবস্থা দেখে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে তাঁরা কর্ণপাত না করে নিজেরাই ছেলের দেহে বুকে চাপাচাপি, এ হাত-পা মালিশ করতে থাকেন।
তখন জোর করে তাকে ওটি রুম থেকে বের করে দেওয়া হয়। দুই ঘণ্টা অতিবাহিত হলেও তাঁরা ছেলের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না দিয়ে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। পরে জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করে ফখরুল জানতে পারেন তাঁর ছেলে আহনাফ তামহিদ মারা গেছেন।
রাজধানীর মালিবাগে জে এস ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খতনা করতে গিয়ে শিশু আহনাফের মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসক এস এম মুক্তাদির ও মাহাবুব মোরশেদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৬ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের পুলিশ কনস্টেবল আব্দুল হামিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে শিশু মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে। শিশু আহনাফ তাহমিন আয়হাম (১০) ফখরুল আলমের ছেলে। সে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত।
এ ঘটনায় শিশুর বাবা মোহাম্মদ ফখরুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় মামলা করেন। মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে আহনাফকে সুন্নতে খতনা করানোর জন্য তার বাবা ফখরুল আলম জেএস হাসপাতালের চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরের কাছে নিয়ে যান। তিনি ওই সময় কিছু টেস্ট লিখে দেন। ওই হাসপাতালেই টেস্টগুলো করে ছেলেকে নিয়ে বাসায় চলে যান। রাতে চিকিৎসক ফোন করে জানান, রিপোর্টগুলো ভালো আছে। সুন্নতে খতনা করতে কোনো সমস্যা নেই।
পরদিন ২০ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৮টায় ছেলেকে সুন্নতে খতনা করানোর জন্য স্ত্রী খায়রুন নাহারকে সঙ্গে নিয়ে তিনি হাসপাতালে যান। পরে ছেলেকে অপারেশন থিয়েটার নিয়ে যাওয়া হয়। আসামিরা জানান তাঁদের ২০-২৫ মিনিট সময় লাগবে। তখন আহনাফের বাবা-মা বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন।
৩০-৩৫ মিনিট পর ওটি রুমের দরজায় নক করলে তাঁরা জানান, আরও কিছুক্ষণ সময় লাগবে। এভাবে এক ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পর আহনাফের বাবা ফখরুল ওটি রুমে প্রবেশ করতে চাইলে তাঁকে নিষেধ করা হয় এবং আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে বলা হয়।
পরে সন্দেহ হলে ফখরুল জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করেন। সেখানে দেখতে পান, তার ছেলে অচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তাঁর বুকে হাত দিয়ে চাপাচাপি করছে এবং নাকে ও মুখে নল দিয়ে রক্ত বের হওয়া অবস্থায় দেখেন। তখন চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সঠিক উত্তর দেননি। ছেলের এই অবস্থা দেখে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে তাঁরা কর্ণপাত না করে নিজেরাই ছেলের দেহে বুকে চাপাচাপি, এ হাত-পা মালিশ করতে থাকেন।
তখন জোর করে তাকে ওটি রুম থেকে বের করে দেওয়া হয়। দুই ঘণ্টা অতিবাহিত হলেও তাঁরা ছেলের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না দিয়ে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। পরে জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করে ফখরুল জানতে পারেন তাঁর ছেলে আহনাফ তামহিদ মারা গেছেন।
ভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীর শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাঁরা পরিষদের মূল ফটক বন্ধ করে কাঁটা ঝুলিয়ে দেন।
১০ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে ১ কেজি ৪৩০ গ্রাম কোকেন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার পিয়ারাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেকোস্ট গার্ডের সদস্যদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা-বরিশাল রুটের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিক ও তাঁর ছেলেসহ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঈদে নৌপথে ঘরমুখী যাত্রীদের হয়রানি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে হস্তক্ষেপ করায় কোস্ট গার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলেও মামলায় অভিযোগ করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে